কক্সবাজারের চকরিয়ায় বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও দুইজন।

সংঘর্ষের পরপরই রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ শুরু করে এবং আহতদের চিকিৎসায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে কী কারণে এই দুর্ঘটনা তা এখনও জানা যায়নি।

মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বিকেল সোয়া ৫টার দিকে প্লেনটি বিধ্বস্ত হয়। উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন জরুরি সেবার কর্মীরা। কার্গো প্লেনটি ৩৮ হাজার গ্যালন জ্বালানি বহন করছিল।

দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে রয়েছে ১০ মাস বয়সী শিশু, ১০ জন নারী এবং দুই গাড়ির চালক। দুর্ঘটনায় আহত যাত্রীদের নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

অন্ধ্র প্রদেশের মন্ত্রী আনাম রেড্ডি বলেন, এই মন্দিরে সাধারণত ২-৩ হাজার মানুষ একসঙ্গে পূজা করতে পারেন। কিন্তু আজ ২৫ হাজার পুণ্যার্থী সেখানে জমায়েত হন।

মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘‘কার্গো ভিলেজে দাহ্য পদার্থ বেশি থাকার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে গার্মেন্টস পণ্য বেশি ছিল এবং কিছু কেমিক্যালও ছিল।’’

পুলিশ জানায়, বাসটি দ্রুতগতিতে চলছিল। সংঘর্ষের পর মোটরসাইকেল বাসের সামনে আটকে যায়, এরপর আগুন ধরে যায়। বেশিরভাগ যাত্রী ঘুমিয়ে থাকায় অনেকে বের হতে পারেননি।