চরচা প্রতিবেদক

ছয় বছর আগে কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরায় অনুমোদিত দলীয় গঠনতন্ত্রের সবশেষ সংশোধনী ও ব্যাংকের হিসাব নম্বর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) জমা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ বুধবার জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি ইসিতে জমা দেওয়া হয়।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নবম সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের নিয়ম চালু হয়। ২০০৮ প্রথমবার আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ ৩৯টি দলকে নিবন্ধন দেয় তৎকালীন ইসি।
তখন অধিকাংশ রাজনৈতিক দলকে আইন ও বিধি মেনে গঠনতন্ত্র সংশোধন করতে হয়েছে। জামায়াতকেও কয়েক দফা চিঠি দেওয়া হয়েছিল। এরইমধ্যে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে নিবন্ধন বাতিল হয় দলটির।
২০১৩ সালে নিবন্ধন বাতিল হওয়ার আগে সর্বশেষ আয়-ব্যয়ের হিসাব দিয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চলতি বছর তারা নিবন্ধন ফিরে পায়।
আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী এক যুগ পর ৩১ জুলাই ফের আয়-ব্যয়ের হিসাব দেয় দলটি। কিন্তু জামায়াতের ব্যাংক হিসাব নম্বর জমা দেয়নি। এরপর প্রয়োজনীয় তথ্য চেয়ে চিঠি দেয় ইসি সচিবালয়। এ ধারাবাহিকতায় বুধবার ইসিতে চিঠি দেয় দলটি।
কাউন্সিল করে গঠনতন্ত্র সংশোধন ও ইসলামী বাংকে দলের হিসাব পরিচালনার বিষয়টি তুলে ধরে ইসির চিঠির ব্যাখ্যা দেন জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেল। চিঠিতে বলা হয়, ২০১৩ সালে নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পর থেকে কোনো ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করতে পারেনি জামায়াত। প্রতিকূল অবস্থাই ব্যাংক হিসাব দিতে না পারার কারণ।
একই সঙ্গে জানানো হয়, ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর জামায়াতের গঠনতন্ত্রের ২২তম সংশোধনী যথাযথ প্রক্রিয়ায় কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের অনুমোদিত হয়েছে। এটাই সবশেষ সংশোধনী, গেল ২৫ জুলাই গঠনতন্ত্রের সংশোধিত কপি জমা দেওয়া হয়।
ইসি তাগাদা দেওয়ায় বুধবার আরেকটি কপিও জমা দেয় প্রতিনিধি দল।
পরে ইসির অতিক্তি সচিব কেএম আলী নেওয়াজ জানান, জামায়াতে ইসলামী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার ও সংশোধিত গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট শাখায় এ সংক্রান্ত চিঠি দেওয়ায় দলের গঠনতন্ত্রে কী ধরনের সংশোধন আনা হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারেননি এ কর্মকর্তা।

ছয় বছর আগে কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরায় অনুমোদিত দলীয় গঠনতন্ত্রের সবশেষ সংশোধনী ও ব্যাংকের হিসাব নম্বর নির্বাচন কমিশনে (ইসি) জমা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ বুধবার জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি ইসিতে জমা দেওয়া হয়।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নবম সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের নিয়ম চালু হয়। ২০০৮ প্রথমবার আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ ৩৯টি দলকে নিবন্ধন দেয় তৎকালীন ইসি।
তখন অধিকাংশ রাজনৈতিক দলকে আইন ও বিধি মেনে গঠনতন্ত্র সংশোধন করতে হয়েছে। জামায়াতকেও কয়েক দফা চিঠি দেওয়া হয়েছিল। এরইমধ্যে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে নিবন্ধন বাতিল হয় দলটির।
২০১৩ সালে নিবন্ধন বাতিল হওয়ার আগে সর্বশেষ আয়-ব্যয়ের হিসাব দিয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চলতি বছর তারা নিবন্ধন ফিরে পায়।
আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী এক যুগ পর ৩১ জুলাই ফের আয়-ব্যয়ের হিসাব দেয় দলটি। কিন্তু জামায়াতের ব্যাংক হিসাব নম্বর জমা দেয়নি। এরপর প্রয়োজনীয় তথ্য চেয়ে চিঠি দেয় ইসি সচিবালয়। এ ধারাবাহিকতায় বুধবার ইসিতে চিঠি দেয় দলটি।
কাউন্সিল করে গঠনতন্ত্র সংশোধন ও ইসলামী বাংকে দলের হিসাব পরিচালনার বিষয়টি তুলে ধরে ইসির চিঠির ব্যাখ্যা দেন জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেল। চিঠিতে বলা হয়, ২০১৩ সালে নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পর থেকে কোনো ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করতে পারেনি জামায়াত। প্রতিকূল অবস্থাই ব্যাংক হিসাব দিতে না পারার কারণ।
একই সঙ্গে জানানো হয়, ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর জামায়াতের গঠনতন্ত্রের ২২তম সংশোধনী যথাযথ প্রক্রিয়ায় কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের অনুমোদিত হয়েছে। এটাই সবশেষ সংশোধনী, গেল ২৫ জুলাই গঠনতন্ত্রের সংশোধিত কপি জমা দেওয়া হয়।
ইসি তাগাদা দেওয়ায় বুধবার আরেকটি কপিও জমা দেয় প্রতিনিধি দল।
পরে ইসির অতিক্তি সচিব কেএম আলী নেওয়াজ জানান, জামায়াতে ইসলামী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার ও সংশোধিত গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট শাখায় এ সংক্রান্ত চিঠি দেওয়ায় দলের গঠনতন্ত্রে কী ধরনের সংশোধন আনা হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারেননি এ কর্মকর্তা।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।