চরচা ডেস্ক

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সোভিয়েত ইউনিয়ন পুনরুদ্ধার করতে চান, ইউরোপের এমন দাবিকে মিথ্যাচার বলেছে ক্রেমলিন। একইসঙ্গে, ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্র আক্রমণ করার পুতিনের পরিকল্পনা রয়েছে, এই কথাটিকে ক্রেমলিন 'সম্পূর্ণ বোকামি' বলে আখ্যা দিয়েছে।
জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মের্জ গত সোমবার বলেছেন, পুতিন 'পুরোনো সোভিয়েত ইউনিয়ন' ফিরিয়ে আনতে চান এবং ইউরোপকে তাদের বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, রুশ রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় ন্যাটো আক্রমণের জন্য বলা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, রাশিয়ার বিরোধী দলের নেতারাও পুতিনের বিষয়ে একই ধারণা পোষন করেন। তাদের অনেকে বলেন, পুতিনের রাশিয়া অযৌক্তিকতা এবং দমন-পীড়নের এক শক্তিশালী মিশ্রণে ক্ষয় হচ্ছে, যা সোভিয়েত ইউনিয়নের লিওনিদ ব্রেজনেভের আমলের সঙ্গে তুলনীয়। অন্যদিকে মের্জের মতো আরও অনেক পশ্চিমা নেতারা মনে করেন যে, পুতিন যদি ইউক্রেনে জয়ী হন, তবে একদিন তিনি ন্যাটো আক্রমণ করবেন।
কিন্তু পুতিন বারবার তাদের এই দাবি অস্বীকার করে জানিয়েছেন যে, ন্যাটোর উপর আক্রমণ করার কোনো পরিকল্পনা তার নেই এবং তার মতে ন্যাটোর প্রচলিত সামরিক শ্রেষ্ঠত্বের বিপরীতে রাশিয়ার জন্য এমন পদক্ষেপ বোকামি হবে।
সোভিয়েত ইউনিয়নে জন্মগ্রহণকারী পুতিন ২০০৫ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনকে বিংশ শতাব্দীর বৃহত্তম ভূ-রাজনৈতিক বিপর্যয় হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন, কারণ এর ফলে কোটি কোটি রুশ নাগরিক দরিদ্র হয়ে পড়ে এবং রাশিয়া স্বয়ং ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছিল।
মের্জের মন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেন, “এই দাবি সত্য নয়। ভ্লাদিমির পুতিন সোভিয়েত পুনরুদ্ধার করতে চান না, কারণ এটি অসম্ভব এবং তিনি নিজেও বারবার এই কথা বলেছেন।”
পেসকভ বলেন, “এ বিষয়ে কথা বলা আমাদের অংশীদারদের প্রতি শ্রদ্ধাহীনতা। স্পষ্টতই, জনাব মের্জ এই বিষয়টি জানেন না।”

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সোভিয়েত ইউনিয়ন পুনরুদ্ধার করতে চান, ইউরোপের এমন দাবিকে মিথ্যাচার বলেছে ক্রেমলিন। একইসঙ্গে, ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্র আক্রমণ করার পুতিনের পরিকল্পনা রয়েছে, এই কথাটিকে ক্রেমলিন 'সম্পূর্ণ বোকামি' বলে আখ্যা দিয়েছে।
জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মের্জ গত সোমবার বলেছেন, পুতিন 'পুরোনো সোভিয়েত ইউনিয়ন' ফিরিয়ে আনতে চান এবং ইউরোপকে তাদের বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, রুশ রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় ন্যাটো আক্রমণের জন্য বলা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, রাশিয়ার বিরোধী দলের নেতারাও পুতিনের বিষয়ে একই ধারণা পোষন করেন। তাদের অনেকে বলেন, পুতিনের রাশিয়া অযৌক্তিকতা এবং দমন-পীড়নের এক শক্তিশালী মিশ্রণে ক্ষয় হচ্ছে, যা সোভিয়েত ইউনিয়নের লিওনিদ ব্রেজনেভের আমলের সঙ্গে তুলনীয়। অন্যদিকে মের্জের মতো আরও অনেক পশ্চিমা নেতারা মনে করেন যে, পুতিন যদি ইউক্রেনে জয়ী হন, তবে একদিন তিনি ন্যাটো আক্রমণ করবেন।
কিন্তু পুতিন বারবার তাদের এই দাবি অস্বীকার করে জানিয়েছেন যে, ন্যাটোর উপর আক্রমণ করার কোনো পরিকল্পনা তার নেই এবং তার মতে ন্যাটোর প্রচলিত সামরিক শ্রেষ্ঠত্বের বিপরীতে রাশিয়ার জন্য এমন পদক্ষেপ বোকামি হবে।
সোভিয়েত ইউনিয়নে জন্মগ্রহণকারী পুতিন ২০০৫ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনকে বিংশ শতাব্দীর বৃহত্তম ভূ-রাজনৈতিক বিপর্যয় হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন, কারণ এর ফলে কোটি কোটি রুশ নাগরিক দরিদ্র হয়ে পড়ে এবং রাশিয়া স্বয়ং ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছিল।
মের্জের মন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেন, “এই দাবি সত্য নয়। ভ্লাদিমির পুতিন সোভিয়েত পুনরুদ্ধার করতে চান না, কারণ এটি অসম্ভব এবং তিনি নিজেও বারবার এই কথা বলেছেন।”
পেসকভ বলেন, “এ বিষয়ে কথা বলা আমাদের অংশীদারদের প্রতি শ্রদ্ধাহীনতা। স্পষ্টতই, জনাব মের্জ এই বিষয়টি জানেন না।”