পুতিন বারবার তাদের এই দাবি অস্বীকার করে জানিয়েছেন যে, ন্যাটোর উপর আক্রমণ করার কোনো পরিকল্পনা তার নেই এবং তার মতে ন্যাটোর প্রচলিত সামরিক শ্রেষ্ঠত্বের বিপরীতে রাশিয়ার জন্য এমন পদক্ষেপ বোকামি হবে।
৫ ডিসেম্বর, ১৯৭১
রণাঙ্গনে ক্রমাগত কোণঠাসা হয়ে পড়া পাকিস্তানি সৈন্যদের সম্মান বাঁচানোর শেষ চেষ্টা চলতে থাকে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে। বাংলাদেশকে ঘিরে ঠান্ডা যুদ্ধে লিপ্ত পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়াও চীনও তাদের অবস্থান পরিষ্কার করে।
৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগজীবন রাম সংসদের উচ্চ ও নিম্নকক্ষে (রাজ্যসভা ও লোকসভা) বিশেষ অধিবেশনে জানান, ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে একযোগে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মোকাবিলা করছে।