চরচা প্রতিবেদক

মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মের কার্ড খেলে আর রাজনীতি চলবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শাহবাগে আবু সাঈদ কনভেনশন হলে জাতীয় যুবশক্তির প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
এ সময় নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘‘মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মের কার্ড খেলে আর রাজনীতি চলবে না। আগামীর রাজনীতি হবে সংস্কারের। আগামী নির্বাচনে শক্ত লড়াই হবে।’’
জাতীয় সরকার গঠন করতে পারলে চ্যাম্পিয়ন দূর্নীতিবাজের পাল্লায় পড়তে হতো না উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘‘জামায়াত মুখে মুখে বিপ্লবের কথা বলে, অন্তরে তাদের অন্য কিছু। বিএনপির ব্যার্থতা হাসিনার রেজিম তৈরি হতে সহযোগিতা করেছিল। এখন নতুন একটি দল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করতে শুরু করেছে। অথচ তাদের মুখে মুক্তিযুদ্ধের মূলভিত্তি সাম্যের কথা শুনি না।’’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘‘আরেকটি দল ধর্মের নামে রাজনীতি করতে চাইছে। ডাকসুর নেতা নির্বাচিত হয়ে জামায়াতের পক্ষে ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছে। ৩০০ গডফাদার দিয়ে বাংলাদেশ দখলের চেষ্টা দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ডের (বিএনপির)। আমরা যদি ক্ষমতায় আসি চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যারা করেছে, তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।’’
জামায়াত মুখে মুখে বিপ্লবী বলে, অন্তরে আওয়ামী লীগ ধারণ করে উল্লেখ করে পাটওয়ারী বলেন, ‘‘ডাকসু নির্বাচনের পর তাদের মুখোশ খুলে গেছে। ২০০১-০৬ এর শাসনামলের ব্যর্থতার জন্য বিএনপি দায়ী। জামায়াতও দুর্নীতির জন্য সমান দোষে দোষী। বাংলাদেশে চেতনা দিয়ে রাজনীতি হয় না।’’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘‘একদল লন্ডন থেকে ভয় দেখায়। অনলাইনে ভয় দেখিয়ে যুবশক্তিকে দমানো যাবে না। আরেকদল ইসলামের নামে রাজনীতি করছে। ধর্ম ব্যবসা করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার পায়তারা করছে জামায়াত। জামায়াতের ভন্ডামি বন্ধ করতে হবে।’’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘‘৩০০ গডফাদার দিয়ে সংসদ দখল নিতে চাইছে বিএনপি। দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড যে দল, তাদের নির্বাচনে লাল কার্ড দেখাতে হবে। আগামীতে চাঁদাবাজি থেকে মুক্তি দেবে তরুণ নেতৃত্ব।’’

মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মের কার্ড খেলে আর রাজনীতি চলবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শাহবাগে আবু সাঈদ কনভেনশন হলে জাতীয় যুবশক্তির প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
এ সময় নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘‘মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মের কার্ড খেলে আর রাজনীতি চলবে না। আগামীর রাজনীতি হবে সংস্কারের। আগামী নির্বাচনে শক্ত লড়াই হবে।’’
জাতীয় সরকার গঠন করতে পারলে চ্যাম্পিয়ন দূর্নীতিবাজের পাল্লায় পড়তে হতো না উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘‘জামায়াত মুখে মুখে বিপ্লবের কথা বলে, অন্তরে তাদের অন্য কিছু। বিএনপির ব্যার্থতা হাসিনার রেজিম তৈরি হতে সহযোগিতা করেছিল। এখন নতুন একটি দল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করতে শুরু করেছে। অথচ তাদের মুখে মুক্তিযুদ্ধের মূলভিত্তি সাম্যের কথা শুনি না।’’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘‘আরেকটি দল ধর্মের নামে রাজনীতি করতে চাইছে। ডাকসুর নেতা নির্বাচিত হয়ে জামায়াতের পক্ষে ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছে। ৩০০ গডফাদার দিয়ে বাংলাদেশ দখলের চেষ্টা দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ডের (বিএনপির)। আমরা যদি ক্ষমতায় আসি চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যারা করেছে, তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।’’
জামায়াত মুখে মুখে বিপ্লবী বলে, অন্তরে আওয়ামী লীগ ধারণ করে উল্লেখ করে পাটওয়ারী বলেন, ‘‘ডাকসু নির্বাচনের পর তাদের মুখোশ খুলে গেছে। ২০০১-০৬ এর শাসনামলের ব্যর্থতার জন্য বিএনপি দায়ী। জামায়াতও দুর্নীতির জন্য সমান দোষে দোষী। বাংলাদেশে চেতনা দিয়ে রাজনীতি হয় না।’’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘‘একদল লন্ডন থেকে ভয় দেখায়। অনলাইনে ভয় দেখিয়ে যুবশক্তিকে দমানো যাবে না। আরেকদল ইসলামের নামে রাজনীতি করছে। ধর্ম ব্যবসা করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার পায়তারা করছে জামায়াত। জামায়াতের ভন্ডামি বন্ধ করতে হবে।’’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘‘৩০০ গডফাদার দিয়ে সংসদ দখল নিতে চাইছে বিএনপি। দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড যে দল, তাদের নির্বাচনে লাল কার্ড দেখাতে হবে। আগামীতে চাঁদাবাজি থেকে মুক্তি দেবে তরুণ নেতৃত্ব।’’