চরচা ডেস্ক

জাতিসংঘের পরমাণু বিষয়ক নজরদারি সংস্থা-আইএইএ জানিয়েছে, যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইউক্রেনের চেরনোবিল পারমাণবিক কেন্দ্রে তেজস্ক্রিয় পদার্থ আটকে রাখার সুরক্ষামূলক আবরণ এবং প্রধান নিরাপত্তা ব্যবস্থা কাজ করছে না। সংস্থাটি বলছে, ড্রোন হামলার জন্য এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, হামলার জন্য ইউক্রেন রাশিয়াকে দায়ী করেছে।
আইএইএ জানিয়েছে, গত সপ্তাহের পরিদর্শনে সুরক্ষামূলক কাঠামোটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ হিসেবে গত ফেব্রুয়ারি মাসে করা একটি ড্রোন হামলা দায়ী। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর তিন বছর পরে এই ঘটনা ঘটে।
আইএইএ-এর মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি এক বিবৃতিতে বলেন, “পরিদর্শনের পর মিশন নিশ্চিত করেছে সুরক্ষামূলক কাঠামো এবং প্রাথমিক নিরাপত্তা তেজস্ক্রিয়তা আটকে রাখার ক্ষমতা হারিয়েছে।”
তবে গ্রোসি আরও বলেন, “এর মূল ভার বহনকারী কাঠামো বা পর্যবেক্ষণ সিস্টেমের কোনো ক্ষতি হয়নি।”
গ্রোসি আরও জানান, মেরামত ইতোমধ্যেই করা হয়েছে কিন্তু পরবর্তীতে পুনগঠন জরুরি। যা পারমাণবিক কেন্দ্রের সুরক্ষার অবনতি রোধ করা যাবে এবং দীর্ঘমেয়াদি পারমাণবিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে।”
জাতিসংঘ গত ফেব্রুয়ারি মাসের রিপোর্টে জানিয়েছিল, ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ বলেছে, একটি উচ্চ বিস্ফোরক সমৃদ্ধ ওয়ারহেড সহ ড্রোন প্ল্যান্টে আঘাত হানে। যার ফলে আগুন লাগে এবং ১৯৮৬ সালে ধ্বংস হওয়া চার নম্বর চুল্লির চারপাশে থাকা প্রতিরক্ষামূলক আবরণের ক্ষতি হয়।
ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ ড্রোনটিকে রাশিয়ান বলে দাবি করেছে। তবে রাশিয়া প্ল্যান্টে হামলার কথা অস্বীকার করেছে।
জাতিসংঘ জানিয়েছিল, তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল ছিল। তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি তখন।
১৯৮৬ সালের চেরনোবিল বিস্ফোরণ ইউরোপ জুড়ে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়েছিল। প্ল্যান্টের শেষ কার্যকরী চুল্লিটি ২০০০ সালে বন্ধ করা হয়েছিল।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রথম দিকে রাশিয়া কিয়েভের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে এক মাসেরও বেশি সময় প্ল্যান্ট এবং আশেপাশের এলাকা দখল করে রেখেছিল রাশিয়া।

জাতিসংঘের পরমাণু বিষয়ক নজরদারি সংস্থা-আইএইএ জানিয়েছে, যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইউক্রেনের চেরনোবিল পারমাণবিক কেন্দ্রে তেজস্ক্রিয় পদার্থ আটকে রাখার সুরক্ষামূলক আবরণ এবং প্রধান নিরাপত্তা ব্যবস্থা কাজ করছে না। সংস্থাটি বলছে, ড্রোন হামলার জন্য এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, হামলার জন্য ইউক্রেন রাশিয়াকে দায়ী করেছে।
আইএইএ জানিয়েছে, গত সপ্তাহের পরিদর্শনে সুরক্ষামূলক কাঠামোটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ হিসেবে গত ফেব্রুয়ারি মাসে করা একটি ড্রোন হামলা দায়ী। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর তিন বছর পরে এই ঘটনা ঘটে।
আইএইএ-এর মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি এক বিবৃতিতে বলেন, “পরিদর্শনের পর মিশন নিশ্চিত করেছে সুরক্ষামূলক কাঠামো এবং প্রাথমিক নিরাপত্তা তেজস্ক্রিয়তা আটকে রাখার ক্ষমতা হারিয়েছে।”
তবে গ্রোসি আরও বলেন, “এর মূল ভার বহনকারী কাঠামো বা পর্যবেক্ষণ সিস্টেমের কোনো ক্ষতি হয়নি।”
গ্রোসি আরও জানান, মেরামত ইতোমধ্যেই করা হয়েছে কিন্তু পরবর্তীতে পুনগঠন জরুরি। যা পারমাণবিক কেন্দ্রের সুরক্ষার অবনতি রোধ করা যাবে এবং দীর্ঘমেয়াদি পারমাণবিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে।”
জাতিসংঘ গত ফেব্রুয়ারি মাসের রিপোর্টে জানিয়েছিল, ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ বলেছে, একটি উচ্চ বিস্ফোরক সমৃদ্ধ ওয়ারহেড সহ ড্রোন প্ল্যান্টে আঘাত হানে। যার ফলে আগুন লাগে এবং ১৯৮৬ সালে ধ্বংস হওয়া চার নম্বর চুল্লির চারপাশে থাকা প্রতিরক্ষামূলক আবরণের ক্ষতি হয়।
ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ ড্রোনটিকে রাশিয়ান বলে দাবি করেছে। তবে রাশিয়া প্ল্যান্টে হামলার কথা অস্বীকার করেছে।
জাতিসংঘ জানিয়েছিল, তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল ছিল। তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি তখন।
১৯৮৬ সালের চেরনোবিল বিস্ফোরণ ইউরোপ জুড়ে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়েছিল। প্ল্যান্টের শেষ কার্যকরী চুল্লিটি ২০০০ সালে বন্ধ করা হয়েছিল।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রথম দিকে রাশিয়া কিয়েভের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে এক মাসেরও বেশি সময় প্ল্যান্ট এবং আশেপাশের এলাকা দখল করে রেখেছিল রাশিয়া।