চরচা ডেস্ক

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত সময়েই দেশে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান হবে বলে আবারও নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। ভারতে নিযুক্ত আমেরিকার রাষ্ট্রদূত ও দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক বিশেষ দূত সার্জিও গোরের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে এ অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সার্জিও গোরের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেন প্রধান উপদেষ্টা। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসসের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “নির্বাচনের আর প্রায় ৫০ দিন বাকি। আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজন করতে চাই। এটি যেন স্মরণীয় হয়, সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”
প্রায় আধ-ঘণ্টাব্যাপী এই আলাপে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য ও শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনা, আসন্ন নির্বাচন, দেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তর এবং তরুণ রাজনৈতিক কর্মী শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ড নিয়ে আলোচনা হয়।
ভারতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালনকারী সার্জিও গোর সম্প্রতি শুল্ক আলোচনায় নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানান। আলোচনার ফলে বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পারস্পরিক শুল্ক ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়। আলাপকালে মার্কিন বিশেষ দূত ওসমান হাদির বৃহৎ জানাজার বিষয়টিও উল্লেখ করেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, যা স্বৈরাচারী শাসনামলে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল।” তিনি আরও বলেন, ‘‘ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শাসনের সমর্থকেরা নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে এবং তাদের পলাতক নেতা সহিংসতা উস্কে দিচ্ছেন।’’ তবে প্রধান উপদেষ্টা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
ফোনালাপের সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান এবং এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত সময়েই দেশে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান হবে বলে আবারও নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। ভারতে নিযুক্ত আমেরিকার রাষ্ট্রদূত ও দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক বিশেষ দূত সার্জিও গোরের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে এ অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সার্জিও গোরের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেন প্রধান উপদেষ্টা। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসসের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “নির্বাচনের আর প্রায় ৫০ দিন বাকি। আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজন করতে চাই। এটি যেন স্মরণীয় হয়, সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”
প্রায় আধ-ঘণ্টাব্যাপী এই আলাপে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য ও শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনা, আসন্ন নির্বাচন, দেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তর এবং তরুণ রাজনৈতিক কর্মী শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ড নিয়ে আলোচনা হয়।
ভারতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালনকারী সার্জিও গোর সম্প্রতি শুল্ক আলোচনায় নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানান। আলোচনার ফলে বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পারস্পরিক শুল্ক ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়। আলাপকালে মার্কিন বিশেষ দূত ওসমান হাদির বৃহৎ জানাজার বিষয়টিও উল্লেখ করেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, যা স্বৈরাচারী শাসনামলে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল।” তিনি আরও বলেন, ‘‘ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শাসনের সমর্থকেরা নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছে এবং তাদের পলাতক নেতা সহিংসতা উস্কে দিচ্ছেন।’’ তবে প্রধান উপদেষ্টা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
ফোনালাপের সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান এবং এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।