ভারতের সঙ্গে শিগগিরই বাণিজ্য চুক্তি করছি: ট্রাম্প
ভারতের সঙ্গে শিগগিরই বাণিজ্য চুক্তি করছি: ট্রাম্প
চরচা ডেস্ক
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি করার বিষয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন এবং ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন।
সংবাদ মাধ্যম দ্য ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ায় এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনোমিক কো-অপারেশন বা এপেক সম্মেলনে বিভিন্ন কোম্পানির প্রধান কর্মকরতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসা করে তাকে ‘সবচেয়ে সুন্দর দেখতে মানুষ’ এবং ‘খুবই কড়া প্রকৃতির’ মানুষ বলে উল্লেখ করেন। তিনি ভারতের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিষয়ে বলেন, “আমি ভারতের সাথে একটি বাণিজ্য চুক্তি করতে চলেছি।”
ট্রাম্প তার বাণিজ্য এবং পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে আশা প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি নিজের প্রশাসনের কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন, “আমরা অনেক যুদ্ধ থামিয়েছি, আমাদের দেশকে শক্তিশালী করেছি এবং সারা বিশ্বে, আমরা একের পর এক বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করছি।”
আলোচনাগুলোর সঙ্গে যুক্ত ব্যাক্তিরা দ্য ইকোনমিক টাইমসকে জানিয়েছিলেন চুক্তিটি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এই আলোচনার মূল লক্ষ্য হলো, ভারতীয় রপ্তানির ওপর আমেরিকান শুল্ক কমানো। বর্তমানে যা ৫০% আছে পরবর্তীতে ১৫%-এ নামিয়ে আনা হতে পারে। আলোচনা সম্পর্কে অবগত একজন ব্যক্তি বলেছেন, “চুক্তিটির রূপরেখা এখন চূড়ান্ত করা হচ্ছে।”
যদি এই প্রস্তাবিত চুক্তিটি সম্পন্ন হয়, তবে তা ওয়াশিংটন এবং নয়াদিল্লির মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করতে পারে। এর আগে ট্রাম্প ভারতীয় পণ্যের ওপর চড়া শুল্ক আরোপ করে। আরোপিত শুল্কের মধ্যে ২০% ছিল শাস্তিমূলক শুল্ক, যা ট্রাম্পের দাবি অনুযায়ী ইউক্রেন যুদ্ধে ভারতের অর্থায়নের অভিযোগে করা হয়েছিল।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি করার বিষয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন এবং ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন।
সংবাদ মাধ্যম দ্য ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ায় এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনোমিক কো-অপারেশন বা এপেক সম্মেলনে বিভিন্ন কোম্পানির প্রধান কর্মকরতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসা করে তাকে ‘সবচেয়ে সুন্দর দেখতে মানুষ’ এবং ‘খুবই কড়া প্রকৃতির’ মানুষ বলে উল্লেখ করেন। তিনি ভারতের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিষয়ে বলেন, “আমি ভারতের সাথে একটি বাণিজ্য চুক্তি করতে চলেছি।”
ট্রাম্প তার বাণিজ্য এবং পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে আশা প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি নিজের প্রশাসনের কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন, “আমরা অনেক যুদ্ধ থামিয়েছি, আমাদের দেশকে শক্তিশালী করেছি এবং সারা বিশ্বে, আমরা একের পর এক বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করছি।”
আলোচনাগুলোর সঙ্গে যুক্ত ব্যাক্তিরা দ্য ইকোনমিক টাইমসকে জানিয়েছিলেন চুক্তিটি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এই আলোচনার মূল লক্ষ্য হলো, ভারতীয় রপ্তানির ওপর আমেরিকান শুল্ক কমানো। বর্তমানে যা ৫০% আছে পরবর্তীতে ১৫%-এ নামিয়ে আনা হতে পারে। আলোচনা সম্পর্কে অবগত একজন ব্যক্তি বলেছেন, “চুক্তিটির রূপরেখা এখন চূড়ান্ত করা হচ্ছে।”
যদি এই প্রস্তাবিত চুক্তিটি সম্পন্ন হয়, তবে তা ওয়াশিংটন এবং নয়াদিল্লির মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করতে পারে। এর আগে ট্রাম্প ভারতীয় পণ্যের ওপর চড়া শুল্ক আরোপ করে। আরোপিত শুল্কের মধ্যে ২০% ছিল শাস্তিমূলক শুল্ক, যা ট্রাম্পের দাবি অনুযায়ী ইউক্রেন যুদ্ধে ভারতের অর্থায়নের অভিযোগে করা হয়েছিল।
