চরচা ডেস্ক

নতুন পোশাক গায়ে দেওয়ার আনন্দই আলাদা। কাপড়ের টানটান ভাব, উজ্জ্বল রঙ আর সতেজতার এক দারুণ অনুভূতি আছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, নতুন পোশাকে প্রায়ই এমন সব রাসায়নিক, ব্যাকটেরিয়া এবং ক্ষতিকারক উপাদান থাকে যা ত্বকে জ্বালাপোড়া বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
আপনি যদি এমন কেউ হন যিনি নতুন পোশাক কেনামাত্রই পরে ফেলতে পছন্দ করেন, তবে মনে রাখবেন, এর ফলে র্যাশ, সংক্রমণ বা ত্বকের অস্বস্তির মতো সমস্যায় পড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই নতুন পোশাক পরার আগে অন্তত একবার ধুয়ে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। চলুন জেনে নেওয়া যাক কেন এটি জরুরি।
নতুন পোশাক = রোগজীবাণু ও ব্যাকটেরিয়ার আখড়া
‘ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন’-এ প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুযায়ী, কিছু নতুন পোশাকে স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস-এর মতো ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা ত্বকের সংক্রমণসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে।
নতুন কাপড় দেখতে পরিষ্কার মনে হলেও এতে ক্ষতিকারক জীবাণু ও রাসায়নিকের উপস্থিতি থাকতে পারে। পোশাকগুলো বড় বড় কারখানায় তৈরি হয় এবং উজ্জ্বলতা ও স্থায়িত্ব বাড়াতে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়।
কেন নতুন পোশাক ধোয়া আবশ্যক?
নতুন কাপড় ধুয়ে ফেললে তাতে লেগে থাকা জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া ও ক্ষতিকারক উপাদান দূর হয়। এছাড়া স্টোরেজ বা শিপিংয়ের কারণে তৈরি হওয়া ভ্যাপসা গন্ধ বা ময়লাও পরিষ্কার হয়ে যায়।
ধোয়ার ফলে কাপড় নরম হয় এবং কারখানার প্রলেপজনিত খসখসে ভাব দূর হয়, যা পোশাকটিকে পরার জন্য আরও আরামদায়ক করে তোলে। এছাড়া আরেকটি বড় সুবিধা হলো সংকোচন (Shrinkage) রোধ করা। অনেক সময় পোশাকের গায়ে লেখা মাপ ধোয়ার পর ছোট হয়ে যায়। আগে ধুয়ে নিলে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে পোশাকটি আপনার মাপে ঠিকঠাক হচ্ছে কিনা।
নতুন পোশাক ধোয়ার সঠিক নিয়ম
ক্ষতিকারক রাসায়নিক থেকে দূরে থাকতে চাইলে প্রাকৃতিক তন্তু বা অর্গানিক পোশাক বেছে নিতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, তুলা, লিনেন বা পশমি কাপড় হলেও কারখানায় অনেক সময় আর্দ্রতা থেকে বাঁচাতে কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। তাই সচেতন হয়ে নতুন পোশাক পরার আগে তা ধুয়ে নেওয়া আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
তথ্যসূত্র: মেডিরাইট

নতুন পোশাক গায়ে দেওয়ার আনন্দই আলাদা। কাপড়ের টানটান ভাব, উজ্জ্বল রঙ আর সতেজতার এক দারুণ অনুভূতি আছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, নতুন পোশাকে প্রায়ই এমন সব রাসায়নিক, ব্যাকটেরিয়া এবং ক্ষতিকারক উপাদান থাকে যা ত্বকে জ্বালাপোড়া বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
আপনি যদি এমন কেউ হন যিনি নতুন পোশাক কেনামাত্রই পরে ফেলতে পছন্দ করেন, তবে মনে রাখবেন, এর ফলে র্যাশ, সংক্রমণ বা ত্বকের অস্বস্তির মতো সমস্যায় পড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই নতুন পোশাক পরার আগে অন্তত একবার ধুয়ে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। চলুন জেনে নেওয়া যাক কেন এটি জরুরি।
নতুন পোশাক = রোগজীবাণু ও ব্যাকটেরিয়ার আখড়া
‘ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন’-এ প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুযায়ী, কিছু নতুন পোশাকে স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস-এর মতো ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা ত্বকের সংক্রমণসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে।
নতুন কাপড় দেখতে পরিষ্কার মনে হলেও এতে ক্ষতিকারক জীবাণু ও রাসায়নিকের উপস্থিতি থাকতে পারে। পোশাকগুলো বড় বড় কারখানায় তৈরি হয় এবং উজ্জ্বলতা ও স্থায়িত্ব বাড়াতে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়।
কেন নতুন পোশাক ধোয়া আবশ্যক?
নতুন কাপড় ধুয়ে ফেললে তাতে লেগে থাকা জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া ও ক্ষতিকারক উপাদান দূর হয়। এছাড়া স্টোরেজ বা শিপিংয়ের কারণে তৈরি হওয়া ভ্যাপসা গন্ধ বা ময়লাও পরিষ্কার হয়ে যায়।
ধোয়ার ফলে কাপড় নরম হয় এবং কারখানার প্রলেপজনিত খসখসে ভাব দূর হয়, যা পোশাকটিকে পরার জন্য আরও আরামদায়ক করে তোলে। এছাড়া আরেকটি বড় সুবিধা হলো সংকোচন (Shrinkage) রোধ করা। অনেক সময় পোশাকের গায়ে লেখা মাপ ধোয়ার পর ছোট হয়ে যায়। আগে ধুয়ে নিলে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে পোশাকটি আপনার মাপে ঠিকঠাক হচ্ছে কিনা।
নতুন পোশাক ধোয়ার সঠিক নিয়ম
ক্ষতিকারক রাসায়নিক থেকে দূরে থাকতে চাইলে প্রাকৃতিক তন্তু বা অর্গানিক পোশাক বেছে নিতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, তুলা, লিনেন বা পশমি কাপড় হলেও কারখানায় অনেক সময় আর্দ্রতা থেকে বাঁচাতে কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। তাই সচেতন হয়ে নতুন পোশাক পরার আগে তা ধুয়ে নেওয়া আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
তথ্যসূত্র: মেডিরাইট