চরচা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে উদ্বেগ বাড়তে থাকায় একের পর এক দেশ কড়াকড়ি নিয়ম চালু করছে। অস্ট্রেলিয়া ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রামসহ সব ধরনের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
কাল বুধবার থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন আইন অনুযায়ী, প্ল্যাটফর্মগুলোকে বাধ্যতামূলকভাবে শিশুদের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করতে হবে। আইন ভাঙলে কোম্পানিগুলোকে দিতে হতে পারে সর্বোচ্চ ৪৯.৫ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানা। অস্ট্রেলিয়ার এই কঠোর পদক্ষেপ আন্তর্জাতিকভাবে বিশেষ নজরে এসেছে। একই রকম উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে বিশ্বের আরও অনেক দেশে।
ব্রিটেনে ২০২৩ সালে পাস হওয়া ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ অনুযায়ী, শিশুদের ক্ষতিকর কনটেন্ট থেকে দূরে রাখতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কঠোর মানদণ্ড আরোপ করা হয়েছে। যদিও সেখানে নির্দিষ্ট বয়সসীমা নেই। তবে বয়স যাচাই প্রক্রিয়া জোরদার করা হয়েছে।
চীনে ইতোমধ্যেই ‘মাইনর মোড’ চালু রয়েছে, যেখানে ডিভাইস ও অ্যাপভিত্তিক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বয়সভেদে স্ক্রিন টাইম সীমিত করা হয়। ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক ১৫ বছরের নিচে শিশুদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের পরিকল্পনা করছে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে অভিভাবকের সম্মতিতে ১৩–১৪ বছর বয়সীরা সীমিতভাবে ব্যবহার করতে পারবে। ফ্রান্সে ১৫ বছরের নিচে অ্যাকাউন্ট খুলতে অভিভাবকের অনুমতি বাধ্যতামূলক হলেও, প্রযুক্তিগত জটিলতায় বাস্তবায়ন এখনো পুরোপুরি সফল হয়নি।
জার্মানিতে ১৩ থেকে ১৬ বছর বয়সীদের জন্য অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা যাবে না। ইতালিতে ১৪ বছরের নিচে একই নিয়ম প্রযোজ্য। মালয়েশিয়া ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৬ সাল থেকে ১৬ বছরের নিচে সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের পরিকল্পনা রয়েছে। নরওয়ে শিশুদের সম্মতির বয়স ১৩ থেকে বাড়িয়ে ১৫ করার কথা ভাবছে এবং একই সঙ্গে ন্যূনতম বয়সসীমা নির্ধারণের উদ্যোগ চলছে।
আমেরিকায় শিশুদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় ১৩ বছরের নিচে বিশেষ আইন থাকলেও, বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের কঠোর আইন আদালতের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টও ১৬ বছর বয়সসীমা নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছে, যদিও সেটি এখনো বাধ্যতামূলক নয়।

বিশ্বজুড়ে শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে উদ্বেগ বাড়তে থাকায় একের পর এক দেশ কড়াকড়ি নিয়ম চালু করছে। অস্ট্রেলিয়া ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রামসহ সব ধরনের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
কাল বুধবার থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন আইন অনুযায়ী, প্ল্যাটফর্মগুলোকে বাধ্যতামূলকভাবে শিশুদের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করতে হবে। আইন ভাঙলে কোম্পানিগুলোকে দিতে হতে পারে সর্বোচ্চ ৪৯.৫ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানা। অস্ট্রেলিয়ার এই কঠোর পদক্ষেপ আন্তর্জাতিকভাবে বিশেষ নজরে এসেছে। একই রকম উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে বিশ্বের আরও অনেক দেশে।
ব্রিটেনে ২০২৩ সালে পাস হওয়া ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ অনুযায়ী, শিশুদের ক্ষতিকর কনটেন্ট থেকে দূরে রাখতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কঠোর মানদণ্ড আরোপ করা হয়েছে। যদিও সেখানে নির্দিষ্ট বয়সসীমা নেই। তবে বয়স যাচাই প্রক্রিয়া জোরদার করা হয়েছে।
চীনে ইতোমধ্যেই ‘মাইনর মোড’ চালু রয়েছে, যেখানে ডিভাইস ও অ্যাপভিত্তিক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বয়সভেদে স্ক্রিন টাইম সীমিত করা হয়। ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক ১৫ বছরের নিচে শিশুদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের পরিকল্পনা করছে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে অভিভাবকের সম্মতিতে ১৩–১৪ বছর বয়সীরা সীমিতভাবে ব্যবহার করতে পারবে। ফ্রান্সে ১৫ বছরের নিচে অ্যাকাউন্ট খুলতে অভিভাবকের অনুমতি বাধ্যতামূলক হলেও, প্রযুক্তিগত জটিলতায় বাস্তবায়ন এখনো পুরোপুরি সফল হয়নি।
জার্মানিতে ১৩ থেকে ১৬ বছর বয়সীদের জন্য অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা যাবে না। ইতালিতে ১৪ বছরের নিচে একই নিয়ম প্রযোজ্য। মালয়েশিয়া ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৬ সাল থেকে ১৬ বছরের নিচে সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের পরিকল্পনা রয়েছে। নরওয়ে শিশুদের সম্মতির বয়স ১৩ থেকে বাড়িয়ে ১৫ করার কথা ভাবছে এবং একই সঙ্গে ন্যূনতম বয়সসীমা নির্ধারণের উদ্যোগ চলছে।
আমেরিকায় শিশুদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় ১৩ বছরের নিচে বিশেষ আইন থাকলেও, বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের কঠোর আইন আদালতের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টও ১৬ বছর বয়সসীমা নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছে, যদিও সেটি এখনো বাধ্যতামূলক নয়।