চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর জুরাইনে দুর্বৃত্তের গুলিতে পাপ্পু শেখ (২৮) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। তিনি পেশায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক। পাপ্পু শরীয়তপুরের রাজৈর উপজেলার সিএনজি অটোরিকশা চালক মন্টু শেখের ছেলে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জুরাইন গ্যাস পাইপ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক রাত সোয়া ৮টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা খালাতো ভাই মো. সম্রাজ জানান, পাপ্পু অটোরিকশা চালান। পরিবার নিয়ে থাকেন জুরাইন মিষ্টির দোকান এলাকায়।
তিনি জানান, সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হয়েছিলেন পাপ্পু। এর ১০ মিনিট পরই খবর আসে, জুরাইন গ্যাস পাইপ কনকর্ড স্কুলের সামনে গুলি করা হয়েছে তাকে। পরবর্তীতে তারা স্থানীয় আদ-দ্বীন হাসপাতালে গিয়ে পাপ্পুকে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান। অবস্থার অবনতি দেখে সেখান থেকে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তবে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সম্রাজ বলেন, এলাকায় শুনেছি কানা জব্বারের ছেলে বাপ্পা (৩৫) ও স্থানীয় কানচি নামে একজনসহ কয়েকজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী পাপ্পুকে গুলি করে পালিয়ে গেছে। তবে কেন তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনও জানি না।
নিহতের বন্ধু মো. সানি জানান, বাপ্পার ভাতিজা হিমেলের সঙ্গে পাপ্পুর একটি ঝগড়া হয়েছিল কিছুদিন আগে। সেই ঘটনার জের ধরে আজ গুলি করতে পারে।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ঘটনাটি কদমতলী থানা পুলিশ তদন্ত করছে।

রাজধানীর জুরাইনে দুর্বৃত্তের গুলিতে পাপ্পু শেখ (২৮) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। তিনি পেশায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক। পাপ্পু শরীয়তপুরের রাজৈর উপজেলার সিএনজি অটোরিকশা চালক মন্টু শেখের ছেলে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জুরাইন গ্যাস পাইপ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক রাত সোয়া ৮টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা খালাতো ভাই মো. সম্রাজ জানান, পাপ্পু অটোরিকশা চালান। পরিবার নিয়ে থাকেন জুরাইন মিষ্টির দোকান এলাকায়।
তিনি জানান, সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হয়েছিলেন পাপ্পু। এর ১০ মিনিট পরই খবর আসে, জুরাইন গ্যাস পাইপ কনকর্ড স্কুলের সামনে গুলি করা হয়েছে তাকে। পরবর্তীতে তারা স্থানীয় আদ-দ্বীন হাসপাতালে গিয়ে পাপ্পুকে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান। অবস্থার অবনতি দেখে সেখান থেকে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তবে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সম্রাজ বলেন, এলাকায় শুনেছি কানা জব্বারের ছেলে বাপ্পা (৩৫) ও স্থানীয় কানচি নামে একজনসহ কয়েকজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী পাপ্পুকে গুলি করে পালিয়ে গেছে। তবে কেন তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনও জানি না।
নিহতের বন্ধু মো. সানি জানান, বাপ্পার ভাতিজা হিমেলের সঙ্গে পাপ্পুর একটি ঝগড়া হয়েছিল কিছুদিন আগে। সেই ঘটনার জের ধরে আজ গুলি করতে পারে।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ঘটনাটি কদমতলী থানা পুলিশ তদন্ত করছে।