চরচা ডেস্ক

ইউক্রেন দখল করার লক্ষ্য এখনও পুরোপুরি বাদ দেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে এই দাবি করেছে আমেরিকা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, পুতিন শুধু ইউক্রেন নয়, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ইউরোপের অন্যান্য অঞ্চলগুলোও পুনরায় নিয়ন্ত্রণে নিতে চান বলে গোয়েন্দারা মনে করছেন।
মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট জানিয়েছে, পুতিন আরও অঞ্চল দখল করতে চান। এমনকি ন্যাটোভুক্ত পোল্যান্ড বা বাল্টিক দেশগুলোও পুতিনের পরবর্তী লক্ষ্য হতে পারে বলে আশঙ্কা ইউরোপীয় দেশগুলোর।
তবে বিষয়টি নিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, “পুতিন যুদ্ধ শেষ করতে চান এবং শান্তি চুক্তির খুব কাছাকাছি আছেন।”
অন্যদিকে, আমেরিকার ডেমোক্র্যাট নেতা মাইক কুইগলির মতে, পুতিন সব সময়ই আরও বেশি এলাকা চান, যেটা পোল্যান্ড বা বাল্টিক দেশগুলোর জন্য বড় হুমকি।
তবে আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক তুলসি গ্যাবার্ড সোশ্যাল মিডিয়া এক্সে ভিন্ন কথা বলেন। তিনি বলেন, “গোয়েন্দারা জানিয়েছেন রাশিয়া ইউরোপের সাথে বড় কোনো যুদ্ধ চায় না। এছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার সেনাদের যে অবস্থা, তাতে তাদের পক্ষে পুরো ইউক্রেন বা ইউরোপ দখল করার ক্ষমতা বর্তমানে নেই।”
রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের প্রায় ২০ শতাংশ এলাকা দখল করেছে। ইউক্রেনের দাবি, ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শান্তি চুক্তিতে ইউক্রেনকে দনবাস অঞ্চলের বাকি অংশ থেকেও সৈন্য সরিয়ে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে।

ইউক্রেন দখল করার লক্ষ্য এখনও পুরোপুরি বাদ দেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে এই দাবি করেছে আমেরিকা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, পুতিন শুধু ইউক্রেন নয়, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ইউরোপের অন্যান্য অঞ্চলগুলোও পুনরায় নিয়ন্ত্রণে নিতে চান বলে গোয়েন্দারা মনে করছেন।
মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট জানিয়েছে, পুতিন আরও অঞ্চল দখল করতে চান। এমনকি ন্যাটোভুক্ত পোল্যান্ড বা বাল্টিক দেশগুলোও পুতিনের পরবর্তী লক্ষ্য হতে পারে বলে আশঙ্কা ইউরোপীয় দেশগুলোর।
তবে বিষয়টি নিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, “পুতিন যুদ্ধ শেষ করতে চান এবং শান্তি চুক্তির খুব কাছাকাছি আছেন।”
অন্যদিকে, আমেরিকার ডেমোক্র্যাট নেতা মাইক কুইগলির মতে, পুতিন সব সময়ই আরও বেশি এলাকা চান, যেটা পোল্যান্ড বা বাল্টিক দেশগুলোর জন্য বড় হুমকি।
তবে আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক তুলসি গ্যাবার্ড সোশ্যাল মিডিয়া এক্সে ভিন্ন কথা বলেন। তিনি বলেন, “গোয়েন্দারা জানিয়েছেন রাশিয়া ইউরোপের সাথে বড় কোনো যুদ্ধ চায় না। এছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার সেনাদের যে অবস্থা, তাতে তাদের পক্ষে পুরো ইউক্রেন বা ইউরোপ দখল করার ক্ষমতা বর্তমানে নেই।”
রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের প্রায় ২০ শতাংশ এলাকা দখল করেছে। ইউক্রেনের দাবি, ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শান্তি চুক্তিতে ইউক্রেনকে দনবাস অঞ্চলের বাকি অংশ থেকেও সৈন্য সরিয়ে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে।