চরচা প্রতিবেদক
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের কাঁচপুর পাটাততা গ্রামে একটি ঘরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ আলাউদ্দিনের (৩৫) মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান বলেন, গত সপ্তাহে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের নারী ও শিশুসহ চারজনকে আমাদের হাসপাতালে আনা হয়েছিল। এদের মধ্যে আলাউদ্দিন শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে গতরাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এ ঘটনায় একই পরিবারের শিশুসহ আরও তিনজন দগ্ধ হয়ে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি রয়েছে। তারা হলো– নিহত আলাউদ্দিনের মা জরিনা বেগম (৬৫) এবং নিহতের দুই মেয়ে শিফা আক্তার (১৪) ও শিমলা আক্তার (৪)।
শাওন বিন রহমান জানান, বর্তমানে জরিনা বেগম শরীরে ২০ শতাংশ দগ্ধ, শিফা আক্তার দগ্ধ ১২ শতাংশ এবং শিশু শিমলা ৩০ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। বিষয়টি সোনারগাঁও থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।
নিহত আলাউদ্দিন হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার কালী শ্রী গ্রামের মো. বাবর মিয়ার ছেলে। নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর এলাকায় ভাড়া থাকতেন এবং পেশায় তিনি গার্মেন্টস শ্রমিক ছিলেন বলে জানিয়েছে স্বজনরা।
নিহতের বোন সালমা আক্তার বলেন, দগ্ধ অবস্থায় আমার ভাই আমাকে জানিয়েছিল লাইনের গ্যাস লিকেজ থাকায় ঘরে জমে ছিল। ঘটনার রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে বাথরুমের লাইটের সুইচ জ্বালানোর পর বিস্ফোরণ হয়। এতে আমার মা, ভাই এবং দুই ভাতিজি দগ্ধ হয়।
গত শুক্রবার দিনগত রাত ৩টার দিকে সোনারগাঁওয়ের কাঁচপুর পাটাততা গ্রামে একটি ঘরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়। এতে দগ্ধ হয় একই পরিবারের নারী ও শিশুসহ চারজন।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের কাঁচপুর পাটাততা গ্রামে একটি ঘরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ আলাউদ্দিনের (৩৫) মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান বলেন, গত সপ্তাহে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের নারী ও শিশুসহ চারজনকে আমাদের হাসপাতালে আনা হয়েছিল। এদের মধ্যে আলাউদ্দিন শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে গতরাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এ ঘটনায় একই পরিবারের শিশুসহ আরও তিনজন দগ্ধ হয়ে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি রয়েছে। তারা হলো– নিহত আলাউদ্দিনের মা জরিনা বেগম (৬৫) এবং নিহতের দুই মেয়ে শিফা আক্তার (১৪) ও শিমলা আক্তার (৪)।
শাওন বিন রহমান জানান, বর্তমানে জরিনা বেগম শরীরে ২০ শতাংশ দগ্ধ, শিফা আক্তার দগ্ধ ১২ শতাংশ এবং শিশু শিমলা ৩০ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। বিষয়টি সোনারগাঁও থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।
নিহত আলাউদ্দিন হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার কালী শ্রী গ্রামের মো. বাবর মিয়ার ছেলে। নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর এলাকায় ভাড়া থাকতেন এবং পেশায় তিনি গার্মেন্টস শ্রমিক ছিলেন বলে জানিয়েছে স্বজনরা।
নিহতের বোন সালমা আক্তার বলেন, দগ্ধ অবস্থায় আমার ভাই আমাকে জানিয়েছিল লাইনের গ্যাস লিকেজ থাকায় ঘরে জমে ছিল। ঘটনার রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে বাথরুমের লাইটের সুইচ জ্বালানোর পর বিস্ফোরণ হয়। এতে আমার মা, ভাই এবং দুই ভাতিজি দগ্ধ হয়।
গত শুক্রবার দিনগত রাত ৩টার দিকে সোনারগাঁওয়ের কাঁচপুর পাটাততা গ্রামে একটি ঘরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়। এতে দগ্ধ হয় একই পরিবারের নারী ও শিশুসহ চারজন।