চরচা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে ২০২৩ সালে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ১০০ কোটির বেশি নারী শৈশবে যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। প্রায় ৬০ কোটি ৮০ লাখ নারী ঘনিষ্ঠ সঙ্গীর সহিংসতার শিকার হয়েছিলেন। 'দ্য ল্যানসেট' জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষা থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
সর্বোচ্চ প্রভাব পাওয়া গেছে সাব-সাহারান আফ্রিকা এবং দক্ষিণ এশিয়াতে। গবেষকরা উল্লেখ করেছেন, এই অঞ্চলে সহিংসতার স্বাস্থ্যগত প্রভাবগুলোর সঙ্গে এইচআইভি এবং অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার উচ্চ হার যুক্ত হয়ে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।
ভারতে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী নারীদের মধ্যে এই প্রবণতা আনুমানিক ২৩ শতাংশ। অনুমান করা হয় যে, ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ৩০ শতাংশের বেশি নারী এবং ১৩ শতাংশ পুরুষ শৈশবে যৌন সহিংসতার স্বীকার হয়েছেন।
এ সহিংসতার ফলে অনেক নারীর মধ্যে উদ্বেগ এবং মেজর ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার দেখা দেয়। শৈশবে যৌন সহিংসতার অভিজ্ঞতা ১৪টি স্বাস্থ্যগত ফলাফলের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল, যার মধ্যে রয়েছে মানসিক স্বাস্থ্য, মাদক নেওয়ার ব্যাধি ও দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা। শৈশবে যৌন সহিংসতার কারণে অনেকের মধ্যে পরবর্তীতে আত্মহত্যা প্রবণতা ও সিজোফ্রেনিয়ার মতো মানসিক ব্যাধি হয়েছে।
গবেষকরা বলেছেন, নারী ও শিশুদের সহিংসতা মোকাবিলা করা কেবল মানবাধিকারের বিষয় নয়। বরং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য অগ্রাধিকার যা লক্ষ লক্ষ জীবন বাঁচাতে, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে এবং সহনশীল ও শক্তিশালী সম্প্রদায় গড়ে তুলতে পারে।
তারা আরও বলেছেন, এই ফলাফলগুলো আইনি কাঠামো জোরদার করা, লিঙ্গ সমতা প্রচার এবং ভুক্তভোগীদের জন্য সহায়তা পরিষেবা সম্প্রসারিত করার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরে, যা সহিংসতার কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্যের ক্ষতি কমাতে সাহায্য করবে।
নভেম্বরে প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ভারতে ১৫-৪৯ বছর বয়সী এক পঞ্চমাংশের বেশি নারী ঘনিষ্ঠ সঙ্গীর সহিংসতার শিকার হয়েছেন এবং তাদের জীবনকালে প্রায় ৩০ শতাংশ নারী এই সহিংসতার শিকার হয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে প্রায় তিনজনের মধ্যে একজন বা ৮০ কোটি ৪০ লাখ নারী, তাদের জীবনকালে সঙ্গীর দ্বারা সহিংসতা বা যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এই সংখ্যাটি ২০০০ সাল থেকে প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে।

বিশ্বজুড়ে ২০২৩ সালে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ১০০ কোটির বেশি নারী শৈশবে যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। প্রায় ৬০ কোটি ৮০ লাখ নারী ঘনিষ্ঠ সঙ্গীর সহিংসতার শিকার হয়েছিলেন। 'দ্য ল্যানসেট' জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষা থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
সর্বোচ্চ প্রভাব পাওয়া গেছে সাব-সাহারান আফ্রিকা এবং দক্ষিণ এশিয়াতে। গবেষকরা উল্লেখ করেছেন, এই অঞ্চলে সহিংসতার স্বাস্থ্যগত প্রভাবগুলোর সঙ্গে এইচআইভি এবং অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার উচ্চ হার যুক্ত হয়ে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।
ভারতে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী নারীদের মধ্যে এই প্রবণতা আনুমানিক ২৩ শতাংশ। অনুমান করা হয় যে, ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ৩০ শতাংশের বেশি নারী এবং ১৩ শতাংশ পুরুষ শৈশবে যৌন সহিংসতার স্বীকার হয়েছেন।
এ সহিংসতার ফলে অনেক নারীর মধ্যে উদ্বেগ এবং মেজর ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার দেখা দেয়। শৈশবে যৌন সহিংসতার অভিজ্ঞতা ১৪টি স্বাস্থ্যগত ফলাফলের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল, যার মধ্যে রয়েছে মানসিক স্বাস্থ্য, মাদক নেওয়ার ব্যাধি ও দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা। শৈশবে যৌন সহিংসতার কারণে অনেকের মধ্যে পরবর্তীতে আত্মহত্যা প্রবণতা ও সিজোফ্রেনিয়ার মতো মানসিক ব্যাধি হয়েছে।
গবেষকরা বলেছেন, নারী ও শিশুদের সহিংসতা মোকাবিলা করা কেবল মানবাধিকারের বিষয় নয়। বরং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য অগ্রাধিকার যা লক্ষ লক্ষ জীবন বাঁচাতে, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে এবং সহনশীল ও শক্তিশালী সম্প্রদায় গড়ে তুলতে পারে।
তারা আরও বলেছেন, এই ফলাফলগুলো আইনি কাঠামো জোরদার করা, লিঙ্গ সমতা প্রচার এবং ভুক্তভোগীদের জন্য সহায়তা পরিষেবা সম্প্রসারিত করার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরে, যা সহিংসতার কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্যের ক্ষতি কমাতে সাহায্য করবে।
নভেম্বরে প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ভারতে ১৫-৪৯ বছর বয়সী এক পঞ্চমাংশের বেশি নারী ঘনিষ্ঠ সঙ্গীর সহিংসতার শিকার হয়েছেন এবং তাদের জীবনকালে প্রায় ৩০ শতাংশ নারী এই সহিংসতার শিকার হয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে প্রায় তিনজনের মধ্যে একজন বা ৮০ কোটি ৪০ লাখ নারী, তাদের জীবনকালে সঙ্গীর দ্বারা সহিংসতা বা যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এই সংখ্যাটি ২০০০ সাল থেকে প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে।