চরচা ডেস্ক

গাজা পরিস্থিতি সামাল দিতে আমেরিকার নতুন পরিকল্পনার কেন্দ্রে এবার পাকিস্তান। আর এই পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে দেশটির সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরের নাম।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা পুনর্গঠন ও স্থিতিশীলতা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মুসলিম দেশগুলোর একটি সামরিক বাহিনী মোতায়েনের কথা ভাবা হচ্ছে। সেই বাহিনীতে পাকিস্তানের সেনা পাঠানোর বিষয়ে ওয়াশিংটন থেকে ইসলামাবাদের ওপর চাপ বাড়ছে।
ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা পরিকল্পনায় মুসলিম দেশগুলোর একটি বাহিনী দিয়ে গাজার অন্তর্বর্তী নিরাপত্তা ও পুনর্গঠন তদারকির কথা বলা হয়েছে।
সূত্র বলছে, আসিম মুনির শিগগিরই ওয়াশিংটন সফরে যেতে পারেন। গত ছয় মাসে এটি হবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে তার তৃতীয় বৈঠক। বিশ্লেষকদের মতে, গাজা বাহিনীতে সেনা না পাঠালে ট্রাম্প প্রশাসন অসন্তুষ্ট হতে পারে।
তবে এই সিদ্ধান্ত পাকিস্তানের অভ্যন্তরে বড় ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। দেশটির ইসলামপন্থী দলগুলো ইতোমধ্যেই আমেরিকা ও ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানে। গাজায় পাকিস্তানি সেনা পাঠানো হলে ব্যাপক জনরোষ ও রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।
এদিকে সম্প্রতি পাকিস্তানের সংসদে পাস হওয়া সাংবিধানিক সংশোধনের মাধ্যমে আসিম মুনির পেয়েছেন নজিরবিহীন ক্ষমতা। তিনি একই সঙ্গে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানের দায়িত্বে রয়েছেন এবং ২০৩০ সাল পর্যন্ত তার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আজীবন আইনি দায়মুক্তিও পেয়েছেন তিনি।
বিশ্লেষকদের ভাষায়, গাজা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত যাই হোক, এর রাজনৈতিক ও নিরাপত্তাগত দায়ভার সরাসরি এসে পড়বে আসিম মুনিরের কাঁধেই। প্রশ্ন একটাই, ওয়াশিংটনের চাপ না ইসলামাবাদের রাজপথ, কোনটা সামলানো কঠিন হবে?

গাজা পরিস্থিতি সামাল দিতে আমেরিকার নতুন পরিকল্পনার কেন্দ্রে এবার পাকিস্তান। আর এই পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে দেশটির সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরের নাম।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা পুনর্গঠন ও স্থিতিশীলতা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মুসলিম দেশগুলোর একটি সামরিক বাহিনী মোতায়েনের কথা ভাবা হচ্ছে। সেই বাহিনীতে পাকিস্তানের সেনা পাঠানোর বিষয়ে ওয়াশিংটন থেকে ইসলামাবাদের ওপর চাপ বাড়ছে।
ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা পরিকল্পনায় মুসলিম দেশগুলোর একটি বাহিনী দিয়ে গাজার অন্তর্বর্তী নিরাপত্তা ও পুনর্গঠন তদারকির কথা বলা হয়েছে।
সূত্র বলছে, আসিম মুনির শিগগিরই ওয়াশিংটন সফরে যেতে পারেন। গত ছয় মাসে এটি হবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে তার তৃতীয় বৈঠক। বিশ্লেষকদের মতে, গাজা বাহিনীতে সেনা না পাঠালে ট্রাম্প প্রশাসন অসন্তুষ্ট হতে পারে।
তবে এই সিদ্ধান্ত পাকিস্তানের অভ্যন্তরে বড় ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। দেশটির ইসলামপন্থী দলগুলো ইতোমধ্যেই আমেরিকা ও ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানে। গাজায় পাকিস্তানি সেনা পাঠানো হলে ব্যাপক জনরোষ ও রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।
এদিকে সম্প্রতি পাকিস্তানের সংসদে পাস হওয়া সাংবিধানিক সংশোধনের মাধ্যমে আসিম মুনির পেয়েছেন নজিরবিহীন ক্ষমতা। তিনি একই সঙ্গে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানের দায়িত্বে রয়েছেন এবং ২০৩০ সাল পর্যন্ত তার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আজীবন আইনি দায়মুক্তিও পেয়েছেন তিনি।
বিশ্লেষকদের ভাষায়, গাজা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত যাই হোক, এর রাজনৈতিক ও নিরাপত্তাগত দায়ভার সরাসরি এসে পড়বে আসিম মুনিরের কাঁধেই। প্রশ্ন একটাই, ওয়াশিংটনের চাপ না ইসলামাবাদের রাজপথ, কোনটা সামলানো কঠিন হবে?