চরচা ডেস্ক

চলতি বছরে চীনের পণ্যবাণিজ্যের উদ্বৃত্ত প্রথমবারের মতো এক ট্রিলিয়ন আমেরিকান ডলার ছাড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক যুদ্ধের মধ্যেও রপ্তানি বেড়ে যাওয়ায় এই সাফল্য এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চীনের শুল্ক প্রশাসনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে দেশটির বাণিজ্য উদ্বৃত্ত ছিল ১ দশমিক ৭৬ ট্রিলিয়ন ডলার। গত বছরেও চীনের পণ্য বাণিজ্যের উদ্বৃত্ত ছিল এক ট্রিলিয়ন ডলারের সামান্য কম।
ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা হ্রাসের পর এই রেকর্ড উদ্বৃত্ত এসেছে। গত অক্টোবরে উভয় পক্ষ এক বছরের জন্য শুল্ক যুদ্ধ বন্ধ রাখার জন্য একটি চুক্তি করে।
রপ্তানি ও আমদানির বড় ব্যবধান চীনের বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। গত সপ্তাহে চীন সফরে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁখো এই ভারসাম্যের ঘাটতিকে ‘অসহনীয়’ বলে মন্তব্য করেন।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছরের নভেম্বর মাসে চীনের রপ্তানি ৫.৯ শতাংশ এবং আমদানি ১.৯ শতাংশ বেড়েছে, ফলে এ মাসের উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ১১২ বিলিয়ন ডলার।
যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পণ্যের রপ্তানি কমলেও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে খুব দ্রুতই তা বেড়েছে।
মরগ্যান স্ট্যানলির বিশ্লেষকেরা এক প্রতিবেদনে বলেছেন, চীন ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক রপ্তানিতে তার অংশ ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত করতে প্রস্তুত। সেইসঙ্গে বাণিজ্য অংশীদারদের বাড়তি সুরক্ষাবাদী পদক্ষেপও এ অগ্রগতি থামাতে পারবে না বলে তারা মনে করেন।

চলতি বছরে চীনের পণ্যবাণিজ্যের উদ্বৃত্ত প্রথমবারের মতো এক ট্রিলিয়ন আমেরিকান ডলার ছাড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক যুদ্ধের মধ্যেও রপ্তানি বেড়ে যাওয়ায় এই সাফল্য এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চীনের শুল্ক প্রশাসনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে দেশটির বাণিজ্য উদ্বৃত্ত ছিল ১ দশমিক ৭৬ ট্রিলিয়ন ডলার। গত বছরেও চীনের পণ্য বাণিজ্যের উদ্বৃত্ত ছিল এক ট্রিলিয়ন ডলারের সামান্য কম।
ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা হ্রাসের পর এই রেকর্ড উদ্বৃত্ত এসেছে। গত অক্টোবরে উভয় পক্ষ এক বছরের জন্য শুল্ক যুদ্ধ বন্ধ রাখার জন্য একটি চুক্তি করে।
রপ্তানি ও আমদানির বড় ব্যবধান চীনের বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। গত সপ্তাহে চীন সফরে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁখো এই ভারসাম্যের ঘাটতিকে ‘অসহনীয়’ বলে মন্তব্য করেন।
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছরের নভেম্বর মাসে চীনের রপ্তানি ৫.৯ শতাংশ এবং আমদানি ১.৯ শতাংশ বেড়েছে, ফলে এ মাসের উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ১১২ বিলিয়ন ডলার।
যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পণ্যের রপ্তানি কমলেও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে খুব দ্রুতই তা বেড়েছে।
মরগ্যান স্ট্যানলির বিশ্লেষকেরা এক প্রতিবেদনে বলেছেন, চীন ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক রপ্তানিতে তার অংশ ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত করতে প্রস্তুত। সেইসঙ্গে বাণিজ্য অংশীদারদের বাড়তি সুরক্ষাবাদী পদক্ষেপও এ অগ্রগতি থামাতে পারবে না বলে তারা মনে করেন।