খালেদা জিয়া কেমন আছেন?
খালেদা জিয়া কেমন আছেন?
চরচা প্রতিবেদক
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।
আজ শনিবার রাত ৯টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান ডা. জাহিদ হোসেন।
এ সময় জাহিদ হোসেন বলেন, ‘‘গত তিনদিন ধরে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। চিকিৎসকদের দেওয়া চিকিৎসা খালেদা জিয়া গ্রহণ করতে পারছেন। বিদেশে যাওয়া নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি, হলে সাংবাদিকদের জানানো হবে।’’
ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নেন যে খালেদা জিয়ার আরও নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দরকার। এরপর তার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে গত ২৭ তারিখ সকালে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।’
তিনি জানান, হাসপাতালে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার সার্বিক কার্যক্রম তদারকি করছেন তার ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আমেরিকা, চীনসহ বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে এই হাসপাতালে চিকিৎসা অব্যাহত আছে এবং থাকবে বলে জানান ডা. জাহিদ।
এসময় হাসপাতাল এলাকায় ভিড় না করতে অনুরোধ জানিয়ে ডা. জাহিদ বলেন, এখানে বিএনপি চেয়ারপারসনের পাশাপাশি আরও অনেক রোগী ভর্তি আছেন। তাদের কারও চিকিৎসা কার্যক্রম যেন ব্যাহত না হয়, সেজন্য যথাসম্ভব ভিড় কম করে যার যার অবস্থান থেকে নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে সবাই ওনার সুস্থতার জন্য দোয়া-প্রার্থনা করবেন।
এর আগে খালেদা জিয়ার শারীরিক পরিস্থিতি বিদেশ নেওয়ার অবস্থায় নেই বলে জানান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, “শারীরিক অবস্থা আল্লাহর অশেষ রহমতে যদি ‘স্টেবল (স্থিতিশীল) হয়, তখন চিন্তা করে দেখা হবে যে তাকে বিদেশে নেওয়া হবে সম্ভব হবে কিনা।”
ফখরুল বলেন, “তার শারীরিক অবস্থা কিছুটা সংকটাপন্ন। দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসকবৃন্দ, আমেরিকার জন হপকিন্স এবং লন্ডন ক্লিনিকের বিশিষ্ট চিকিৎসকেরা তার চিকিৎসা করছেন।’’
তিনি বলেন, ‘‘গতকাল (শুক্রবার) রাতে তারা একটা মেডিকেল বোর্ড সভা করেছেন দুই ঘণ্টা, আড়াই ঘণ্টা ধরে। সেখানে তারা সমস্ত চিকিৎসকের মতামত নিয়ে কথা বলেছেন এবং কীভাবে তারা চিকিৎসা করবেন এবং সেই চিকিৎসা কী ধরনের হবে, সে বিষয়ে তারা কালকে মতামত দিয়েছেন নিজেদের মেডিকেল বোর্ডে।”
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।
আজ শনিবার রাত ৯টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান ডা. জাহিদ হোসেন।
এ সময় জাহিদ হোসেন বলেন, ‘‘গত তিনদিন ধরে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। চিকিৎসকদের দেওয়া চিকিৎসা খালেদা জিয়া গ্রহণ করতে পারছেন। বিদেশে যাওয়া নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি, হলে সাংবাদিকদের জানানো হবে।’’
ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নেন যে খালেদা জিয়ার আরও নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দরকার। এরপর তার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে গত ২৭ তারিখ সকালে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।’
তিনি জানান, হাসপাতালে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার সার্বিক কার্যক্রম তদারকি করছেন তার ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আমেরিকা, চীনসহ বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে এই হাসপাতালে চিকিৎসা অব্যাহত আছে এবং থাকবে বলে জানান ডা. জাহিদ।
এসময় হাসপাতাল এলাকায় ভিড় না করতে অনুরোধ জানিয়ে ডা. জাহিদ বলেন, এখানে বিএনপি চেয়ারপারসনের পাশাপাশি আরও অনেক রোগী ভর্তি আছেন। তাদের কারও চিকিৎসা কার্যক্রম যেন ব্যাহত না হয়, সেজন্য যথাসম্ভব ভিড় কম করে যার যার অবস্থান থেকে নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে সবাই ওনার সুস্থতার জন্য দোয়া-প্রার্থনা করবেন।
এর আগে খালেদা জিয়ার শারীরিক পরিস্থিতি বিদেশ নেওয়ার অবস্থায় নেই বলে জানান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, “শারীরিক অবস্থা আল্লাহর অশেষ রহমতে যদি ‘স্টেবল (স্থিতিশীল) হয়, তখন চিন্তা করে দেখা হবে যে তাকে বিদেশে নেওয়া হবে সম্ভব হবে কিনা।”
ফখরুল বলেন, “তার শারীরিক অবস্থা কিছুটা সংকটাপন্ন। দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসকবৃন্দ, আমেরিকার জন হপকিন্স এবং লন্ডন ক্লিনিকের বিশিষ্ট চিকিৎসকেরা তার চিকিৎসা করছেন।’’
তিনি বলেন, ‘‘গতকাল (শুক্রবার) রাতে তারা একটা মেডিকেল বোর্ড সভা করেছেন দুই ঘণ্টা, আড়াই ঘণ্টা ধরে। সেখানে তারা সমস্ত চিকিৎসকের মতামত নিয়ে কথা বলেছেন এবং কীভাবে তারা চিকিৎসা করবেন এবং সেই চিকিৎসা কী ধরনের হবে, সে বিষয়ে তারা কালকে মতামত দিয়েছেন নিজেদের মেডিকেল বোর্ডে।”
