চরচা ডেস্ক

বিশাল প্রতিনিধি দল নিয়ে আমেরিকায় সরকারি সফরকে ‘প্রশ্নবিদ্ধ দৃষ্টান্ত’ উল্লেখ করে একে বিব্রতকর ও হতাশাজনক বলেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)
আজ এক বিবৃতিতে বেসরকারি এই সংস্থাটি বলেছে, “পতিত কর্তৃত্ববাদী সরকারের চর্চা অনুসরণ করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে বিশালসংখ্যক প্রতিনিধি প্রেরণকারী ব্যতিক্রমী দেশের তালিকাভুক্ত হওয়ার বিব্রতকর রেকর্ড অব্যাহত রাখায় গভীর হতাশা ব্যক্ত করেছে টিআইবি।
শতাধিক প্রতিনিধিসহ জাতিসংঘের অধিবেশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী বার্তা দিলো? এর বিনিময়ে দেশ ও জনগণ তথা করদাতাগণের কোনো সুফল পাওয়ার সম্ভাবনাই বা কতটুকু? এই প্রশ্নের উত্তর জানার অধিকার সাধারণ মানুষের রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।
বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘পতিত কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনসহ বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক ফোরামে বিশাল আকারের প্রতিনিধিদল প্রেরণ স্বাভাবিকতায় পরিণত করা হয়, যা সংখ্যার বিচারে কোনো কোনো ক্ষেত্রে দুইশতাধিক পর্যন্ত পৌঁছেছিল।’
‘আমরা আশা করেছিলাম ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিনির্ভর সুশাসনসহ রাষ্ট্র সংস্কারের প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত সরকার এ ধরনের চর্চা পরিহার করবে। দুঃখজনকভাবে অন্তর্বর্তী সরকার একই পথ অনুসরণ করল’।
জনগণের অর্থের অপচয়ের কথা তুলে ধরে টিআইবি বলেছে, ‘পরিতাপের বিষয় দায়িত্ব গ্রহণের পর সরকারকর্তৃক অহেতুক বিদেশ সফরের মাধ্যমে জনগণের অর্থের অপচায় বন্ধে সুস্পষ্ট নির্দেশনাসহ যে পরিপত্র জারি করা হয়েছে, শতাধিক প্রতিনিধির ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে অংশগ্রহণের স্ববিরোধী এ ঘটনার মাধ্যমে সরকার নিজেই তার অবস্থান সম্পর্কে আস্থাহীনতা তৈরি করলো।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘গতবছর সাধারণ অধিবেশনে অন্তর্বর্তী সরকার ৫৭ জনের প্রতিনিধি প্রেরণের মাধ্যমে জনগণের অর্থের অপচয় পরিহারের সম্ভাবনার সূচনা করেছিলো ভেবে আমরা আশান্বিত হয়েছিলাম যে, এ বছর হয়তো সংখ্যাটি আরও কমতে পারে। অথচ এবার পশ্চাৎ-মুখী হয়ে কর্তৃত্ববাদী শাসনামলের বিব্রতকর চর্চার পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে।
টিআইবি বিবৃতিতে বলে, ‘গণঅভ্যুত্থানের ফলশ্রুতিতে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য এ জাতীয় প্রশ্নবিদ্ধ দৃষ্টান্ত বিব্রতকর ও হতাশাজনক মনে করে টিআইবি।’

বিশাল প্রতিনিধি দল নিয়ে আমেরিকায় সরকারি সফরকে ‘প্রশ্নবিদ্ধ দৃষ্টান্ত’ উল্লেখ করে একে বিব্রতকর ও হতাশাজনক বলেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)
আজ এক বিবৃতিতে বেসরকারি এই সংস্থাটি বলেছে, “পতিত কর্তৃত্ববাদী সরকারের চর্চা অনুসরণ করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে বিশালসংখ্যক প্রতিনিধি প্রেরণকারী ব্যতিক্রমী দেশের তালিকাভুক্ত হওয়ার বিব্রতকর রেকর্ড অব্যাহত রাখায় গভীর হতাশা ব্যক্ত করেছে টিআইবি।
শতাধিক প্রতিনিধিসহ জাতিসংঘের অধিবেশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী বার্তা দিলো? এর বিনিময়ে দেশ ও জনগণ তথা করদাতাগণের কোনো সুফল পাওয়ার সম্ভাবনাই বা কতটুকু? এই প্রশ্নের উত্তর জানার অধিকার সাধারণ মানুষের রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।
বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘পতিত কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনসহ বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক ফোরামে বিশাল আকারের প্রতিনিধিদল প্রেরণ স্বাভাবিকতায় পরিণত করা হয়, যা সংখ্যার বিচারে কোনো কোনো ক্ষেত্রে দুইশতাধিক পর্যন্ত পৌঁছেছিল।’
‘আমরা আশা করেছিলাম ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিনির্ভর সুশাসনসহ রাষ্ট্র সংস্কারের প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত সরকার এ ধরনের চর্চা পরিহার করবে। দুঃখজনকভাবে অন্তর্বর্তী সরকার একই পথ অনুসরণ করল’।
জনগণের অর্থের অপচয়ের কথা তুলে ধরে টিআইবি বলেছে, ‘পরিতাপের বিষয় দায়িত্ব গ্রহণের পর সরকারকর্তৃক অহেতুক বিদেশ সফরের মাধ্যমে জনগণের অর্থের অপচায় বন্ধে সুস্পষ্ট নির্দেশনাসহ যে পরিপত্র জারি করা হয়েছে, শতাধিক প্রতিনিধির ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে অংশগ্রহণের স্ববিরোধী এ ঘটনার মাধ্যমে সরকার নিজেই তার অবস্থান সম্পর্কে আস্থাহীনতা তৈরি করলো।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘গতবছর সাধারণ অধিবেশনে অন্তর্বর্তী সরকার ৫৭ জনের প্রতিনিধি প্রেরণের মাধ্যমে জনগণের অর্থের অপচয় পরিহারের সম্ভাবনার সূচনা করেছিলো ভেবে আমরা আশান্বিত হয়েছিলাম যে, এ বছর হয়তো সংখ্যাটি আরও কমতে পারে। অথচ এবার পশ্চাৎ-মুখী হয়ে কর্তৃত্ববাদী শাসনামলের বিব্রতকর চর্চার পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে।
টিআইবি বিবৃতিতে বলে, ‘গণঅভ্যুত্থানের ফলশ্রুতিতে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য এ জাতীয় প্রশ্নবিদ্ধ দৃষ্টান্ত বিব্রতকর ও হতাশাজনক মনে করে টিআইবি।’

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।