চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার সন্ধ্যায় শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসান শাহাদাত এই আদেশ দেন।
এর আগে, পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান।
আবেদনে বলা হয়, পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসামিকে প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে মামলা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব তথ্যাদি যাচাই বাচাই করা হচ্ছে। যাচাই কালে তথ্যের সত্যতা পাওয়া গেলে আসামিকে পুনরায় রিমান্ডে আনার প্রয়োজন হতে পারে।
এদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী নাজনীন নাহারসহ আরও অনেকেই তার কারাগারে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন।
ওই আবেদনে বলা হয়, আসামি একজন খ্যাতিমান সাংবাদিক, শিক্ষক ও লেখক। সেহেতু বাংলাদেশ কারাবিধি অনুযায়ী একজন বন্দি আসামি আইনগত অধিকার হিসাবে ন্যার্য্য সুযোগ সুবিধা ডিভিশন পাওয়ায় হকদার। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠিয়ে ডিভিশনের আবেদনের ওপর কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
এর আগে গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
সেদিন রাতেই আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনসহ চারজনের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা দায়ের করেন জুলাই রেভ্যুলেশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় সংগঠক আরিয়ান আহমেদ। মামলার অপর আসামিরা হলেন, মারিয়া কিসপট্টা ও ইমতু রাতিশ ইমতিয়াজ ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার অনুসারীরা বিভিন্ন কৌশলে ঘাপটি মেরে দেশে অবস্থান করে দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং দেশের অবকাঠামোকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্র করে আসছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, আসামিরা ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন টেলিভিশনের টকশোতে বসে নিষিদ্ধ সংগঠনকে ফিরিয়ে আনার জন্য নানা গুজব (প্রপাগান্ডা) চালিয়ে আসছে। এর মাধ্যমে তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের পাঁয়তারা করছে। তাদের বিভিন্ন পোস্টের ফলে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীরা অনুপ্রাণিত হয়ে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অবকাঠামোকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে।
এরপর গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই মামলায় গ্রেপ্তার সাংবাদিক আনিস আলমগীরের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার সন্ধ্যায় শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসান শাহাদাত এই আদেশ দেন।
এর আগে, পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান।
আবেদনে বলা হয়, পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসামিকে প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে মামলা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব তথ্যাদি যাচাই বাচাই করা হচ্ছে। যাচাই কালে তথ্যের সত্যতা পাওয়া গেলে আসামিকে পুনরায় রিমান্ডে আনার প্রয়োজন হতে পারে।
এদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী নাজনীন নাহারসহ আরও অনেকেই তার কারাগারে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন।
ওই আবেদনে বলা হয়, আসামি একজন খ্যাতিমান সাংবাদিক, শিক্ষক ও লেখক। সেহেতু বাংলাদেশ কারাবিধি অনুযায়ী একজন বন্দি আসামি আইনগত অধিকার হিসাবে ন্যার্য্য সুযোগ সুবিধা ডিভিশন পাওয়ায় হকদার। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠিয়ে ডিভিশনের আবেদনের ওপর কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
এর আগে গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
সেদিন রাতেই আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনসহ চারজনের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা দায়ের করেন জুলাই রেভ্যুলেশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় সংগঠক আরিয়ান আহমেদ। মামলার অপর আসামিরা হলেন, মারিয়া কিসপট্টা ও ইমতু রাতিশ ইমতিয়াজ ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার অনুসারীরা বিভিন্ন কৌশলে ঘাপটি মেরে দেশে অবস্থান করে দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং দেশের অবকাঠামোকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্র করে আসছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, আসামিরা ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন টেলিভিশনের টকশোতে বসে নিষিদ্ধ সংগঠনকে ফিরিয়ে আনার জন্য নানা গুজব (প্রপাগান্ডা) চালিয়ে আসছে। এর মাধ্যমে তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের পাঁয়তারা করছে। তাদের বিভিন্ন পোস্টের ফলে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীরা অনুপ্রাণিত হয়ে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অবকাঠামোকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে।
এরপর গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই মামলায় গ্রেপ্তার সাংবাদিক আনিস আলমগীরের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।