
সিইসি বলেন, “আমরা ভোট আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে গণভোট সংক্রান্ত বিষয়ে সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানার পরই তারা মন্তব্য করতে পারবেন।”

গণভোট প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, “এখনো আমরা অফিসিয়ালি কিছু জানি না। এটা নিয়ে খুব আলোচনা আছে। এটাও যদি আমাদের ওপর এসে পড়ে…এমনিতেই তো বিশেষ পরিস্থিতিতে একটা বিশেষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হচ্ছে।”

সিইসির সঙ্গে দেখা করার পর রাশেদ খাঁন সাংবাদিকদের বলেন, নিবন্ধনের দোহাই দিয়ে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে ডাকা উচিত হবে না।

“আমরা আটটি ইসলামী দলের সঙ্গে আলোচনা করছি। আমরা জোট করছি না, তবে সমঝোতা ভিত্তিতে প্রার্থী দেব। অর্থাৎ, এক দল কোনো আসনে প্রার্থী দিলে, অন্য দল সেই আসনে প্রার্থী দেবে না।”

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক প্রস্তুতিমূলক সভায় বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

“নির্বাচনের সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এমন ভূমিকা নিতে হবে যাতে জনগণ বিশ্বাস করে যে তাদের কোনো দলীয় স্বার্থ নেই।”

সিইসি বলেন, “নির্বাচন কমিশনও কিন্তু কারো কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না। সুতরাং আমরা আপনাদের অন্যায় কোনো আদেশ দেব না। অন্যায় কোন হুকুম দেব না।”

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, “এনসিপির নিবন্ধন হলে শাপলার মাধ্যমেই হবে। শাপলা ছাড়া এনসিপি নিবন্ধন নেবে না। নিবন্ধন না হলে এনসিপি নির্বাচনেও যাবে না।”

“আমাদের যে ইলেক্টোরাল রিফর্মস কমিশন, তারা আমাদের কাজটা অনেক হালকা করে দিয়েছে।”

“আমাদের যে ইলেক্টোরাল রিফর্মস কমিশন, তারা আমাদের কাজটা অনেক হালকা করে দিয়েছে।”

‘আমরা কাউকে ফেভার করার জন্য ইন্সট্রাকশন দেব না। কারো পক্ষে কাজ করার জন্য ইন্সট্রাকশন দেব না।’

‘আমরা কাউকে ফেভার করার জন্য ইন্সট্রাকশন দেব না। কারো পক্ষে কাজ করার জন্য ইন্সট্রাকশন দেব না।’

শাপলা প্রতীক নাগরিক ঐক্য কিংবা এনসিপি কেউ পাচ্ছে না, এক সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে সিইসি বলেন, ‘সেটা তো বলি নাই আমি।’

শাপলা প্রতীক নাগরিক ঐক্য কিংবা এনসিপি কেউ পাচ্ছে না, এক সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে সিইসি বলেন, ‘সেটা তো বলি নাই আমি।’