চরচা ডেস্ক

সার্ভার বিপর্যয়ের চার দিন পার হলেও পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল কার্যক্রম। আজ সোমবার বার্তা সংস্থা ইউএনবির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইন্টারব্যাংক ডাটা প্রসেসিং (আইটিডিপি) সিস্টেমের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এখনো বন্ধ রয়েছে, ফলে ব্যাংকগুলোর পারস্পরিক লেনদেন কার্যক্রম পুরোপুরি চালু করা সম্ভব হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান জানান, পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা ইতোমধ্যে পুনরায় চালু করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘’ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ (এনপিএসবি), রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) এবং ব্যাচ সার্ভিস সচল করা হয়েছে। তবে আইটিডিপি পুরোপুরি পুনরুদ্ধারে এখনো কিছু সময় লাগছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে এবং খুব শিগগিরই পুরো সিস্টেম স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি।‘’
গত বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীতে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও ভোল্টেজের অস্বাভাবিকতার কারণে হঠাৎ করেই এই সার্ভার বিপর্যয় ঘটে। ওই সময় স্বয়ংক্রিয় জেনারেটর কারিগরি ত্রুটির কারণে চালু না হওয়ায় ইউপিএস ব্যাকআপ ফুরিয়ে যায়, ফলে সার্ভার কক্ষে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন সেবাগুলোর ওপর, যার মধ্যে আন্তর্জাতিক অর্থ পরিশোধ ও কার্ডভিত্তিক লেনদেনও অন্তর্ভুক্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সার্ভার বন্ধ হলেও কোনো গ্রাহকের অর্থ ঝুঁকিতে নেই।
এদিকে, গত বৃহস্পতিবার ছিল অনেক লেনদেন নিষ্পত্তির শেষ দিন। ফলে এই বিপর্যয়ের কারণে কিছু ক্ষেত্রে জরিমানা বা আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাসে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে সার্ভার বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা বিরল। যদিও অতীতে ২০২১ সালের এপ্রিলে বিটিসিএলের লাইন কেটে যাওয়ার ঘটনা এবং ২০২৩ সালে দুই দফা সার্ভার ত্রুটির নজির আছে, তবে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে সম্পূর্ণ সিস্টেম বন্ধ হওয়া সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে প্রথম ঘটনা বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

সার্ভার বিপর্যয়ের চার দিন পার হলেও পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল কার্যক্রম। আজ সোমবার বার্তা সংস্থা ইউএনবির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইন্টারব্যাংক ডাটা প্রসেসিং (আইটিডিপি) সিস্টেমের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এখনো বন্ধ রয়েছে, ফলে ব্যাংকগুলোর পারস্পরিক লেনদেন কার্যক্রম পুরোপুরি চালু করা সম্ভব হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান জানান, পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা ইতোমধ্যে পুনরায় চালু করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘’ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ (এনপিএসবি), রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) এবং ব্যাচ সার্ভিস সচল করা হয়েছে। তবে আইটিডিপি পুরোপুরি পুনরুদ্ধারে এখনো কিছু সময় লাগছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে এবং খুব শিগগিরই পুরো সিস্টেম স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি।‘’
গত বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীতে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও ভোল্টেজের অস্বাভাবিকতার কারণে হঠাৎ করেই এই সার্ভার বিপর্যয় ঘটে। ওই সময় স্বয়ংক্রিয় জেনারেটর কারিগরি ত্রুটির কারণে চালু না হওয়ায় ইউপিএস ব্যাকআপ ফুরিয়ে যায়, ফলে সার্ভার কক্ষে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন সেবাগুলোর ওপর, যার মধ্যে আন্তর্জাতিক অর্থ পরিশোধ ও কার্ডভিত্তিক লেনদেনও অন্তর্ভুক্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সার্ভার বন্ধ হলেও কোনো গ্রাহকের অর্থ ঝুঁকিতে নেই।
এদিকে, গত বৃহস্পতিবার ছিল অনেক লেনদেন নিষ্পত্তির শেষ দিন। ফলে এই বিপর্যয়ের কারণে কিছু ক্ষেত্রে জরিমানা বা আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাসে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে সার্ভার বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা বিরল। যদিও অতীতে ২০২১ সালের এপ্রিলে বিটিসিএলের লাইন কেটে যাওয়ার ঘটনা এবং ২০২৩ সালে দুই দফা সার্ভার ত্রুটির নজির আছে, তবে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে সম্পূর্ণ সিস্টেম বন্ধ হওয়া সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে প্রথম ঘটনা বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।