চরচা ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ায় আজ বুধবার দিনের প্রথম প্রহরে কার্যকর হয়েছে নতুন একটি আইন। এর আওতায় দেশটিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ১৬ বছরের কম বয়সীদের লাখো অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে গেছে। তবে ১৪ বছর বয়সীদের জন্য কিছু প্ল্যাটফর্মে এখনো নিবন্ধন করার সুযোগ রয়েছে।
শিশুদের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার দিনটিকে ‘প্রাউড ডে’ বা গর্বের দিন বলে অভিহিত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ।
অস্ট্রেলিয়ান ই-সেফটি কমিশনার যে ১০টি প্ল্যাটফর্মকে নিষেধাজ্ঞা মেনে চলতে হবে বলে চিহ্নিত করেছেন, তার মধ্যে কিক, থ্রেডস, ফেসবুক, স্ন্যাপচ্যাট, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও এক্স ২০১১ সালের ১১ তারিখে জন্মগ্রহণকারীদের কোনো অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে দিচ্ছে না।
যদিও সব সব প্ল্যাটফর্মই নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেল। শেষ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বুধবার এক্স জানিয়েছে যে তারাও নিয়ম মানছে।
তবে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান বলছে, বুধবার সকালেও টুইচ, রেডিট ও ইউটিউবে ১৪ বছর বয়সীদের জন্য অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করার সুযোগ দেখা যাচ্ছে।
ইউটিউবের ক্ষেত্রে বোঝা যাচ্ছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে কোম্পানিটি নতুন বিধিনিষেধ কার্যকর করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। টুইচ ও রেডডিটের সঙ্গে মন্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা হলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
অস্ট্রেলিয়া সরকার জানিয়েছে, শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকেন্দ্রিক সহিংসতা ও আসক্তির হাত থেকে রক্ষা করতে নতুন এ আইন কার্যকর করা হয়েছে।
এক সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ান প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ সবাই গর্বিত হন এবং আজকের দিনটা ( ১০ ডিসেম্বর) মনে রাখুন। আমার মনে হয় এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যান্য মহান সংস্কারগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিশ্বের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।”
২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এ আইন প্রণয়নের ঘোষণা দেন। পরে সেটি দেশটির পার্লামেন্টে পাস হয়। সে সময় অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দেন, আইন লঙ্ঘন করলে শিশু–কিশোরদের কোনো ধরনের শাস্তি দেওয়া হবে না।
ব্যবহারকারীর বয়স অন্তত ১৬ বছর—এটা নিশ্চিত করার জন্য যুক্তিসংগত ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব প্ল্যাটফর্মের। কাজেই সবচেয়ে গুরুতর নিয়ম ভাঙার জন্য তাদের সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৪৯ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার (৩ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার) জরিমানা দিতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ায় আজ বুধবার দিনের প্রথম প্রহরে কার্যকর হয়েছে নতুন একটি আইন। এর আওতায় দেশটিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ১৬ বছরের কম বয়সীদের লাখো অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে গেছে। তবে ১৪ বছর বয়সীদের জন্য কিছু প্ল্যাটফর্মে এখনো নিবন্ধন করার সুযোগ রয়েছে।
শিশুদের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার দিনটিকে ‘প্রাউড ডে’ বা গর্বের দিন বলে অভিহিত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ।
অস্ট্রেলিয়ান ই-সেফটি কমিশনার যে ১০টি প্ল্যাটফর্মকে নিষেধাজ্ঞা মেনে চলতে হবে বলে চিহ্নিত করেছেন, তার মধ্যে কিক, থ্রেডস, ফেসবুক, স্ন্যাপচ্যাট, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও এক্স ২০১১ সালের ১১ তারিখে জন্মগ্রহণকারীদের কোনো অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে দিচ্ছে না।
যদিও সব সব প্ল্যাটফর্মই নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেল। শেষ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বুধবার এক্স জানিয়েছে যে তারাও নিয়ম মানছে।
তবে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান বলছে, বুধবার সকালেও টুইচ, রেডিট ও ইউটিউবে ১৪ বছর বয়সীদের জন্য অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করার সুযোগ দেখা যাচ্ছে।
ইউটিউবের ক্ষেত্রে বোঝা যাচ্ছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে কোম্পানিটি নতুন বিধিনিষেধ কার্যকর করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। টুইচ ও রেডডিটের সঙ্গে মন্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা হলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
অস্ট্রেলিয়া সরকার জানিয়েছে, শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকেন্দ্রিক সহিংসতা ও আসক্তির হাত থেকে রক্ষা করতে নতুন এ আইন কার্যকর করা হয়েছে।
এক সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ান প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ সবাই গর্বিত হন এবং আজকের দিনটা ( ১০ ডিসেম্বর) মনে রাখুন। আমার মনে হয় এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যান্য মহান সংস্কারগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিশ্বের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।”
২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এ আইন প্রণয়নের ঘোষণা দেন। পরে সেটি দেশটির পার্লামেন্টে পাস হয়। সে সময় অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দেন, আইন লঙ্ঘন করলে শিশু–কিশোরদের কোনো ধরনের শাস্তি দেওয়া হবে না।
ব্যবহারকারীর বয়স অন্তত ১৬ বছর—এটা নিশ্চিত করার জন্য যুক্তিসংগত ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব প্ল্যাটফর্মের। কাজেই সবচেয়ে গুরুতর নিয়ম ভাঙার জন্য তাদের সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৪৯ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলার (৩ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার) জরিমানা দিতে হবে।