চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর কুড়িল এলাকায় একটি কোম্পানিতে গ্যাস বিস্ফোরণে দুই ইঞ্জিনিয়ারসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। তারা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
গতকাল শনিবার রাতে পিনাকী পাওয়ার লিমিটেড নামের গ্যাস সাপ্লাই কোম্পানিতে এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন ইঞ্জিনিয়ার মো. মাসুদ (৬০), ইঞ্জিনিয়ার শামসুদ জোহা (২২) ও গাড়ির চালকের সহকারী মো. লুৎফর (৩০)।
শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে তাদের বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন মেকানিক্যাল টেকনিশিয়ান মোহাম্মদ জাফর।
মোহাম্মদ জাফর বলেন, “আমরা কুড়িল কাজীবাড়ি এলাকায় পিনাকী পাওয়ার লি. কোম্পানিতে চাকরি করি। গতরাতে আমাদের দুই ইঞ্জিনিয়ার কর্মরত থাকা অবস্থায় হঠাৎ গ্যাসের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে দুই ইঞ্জিনিয়ার ও গাড়ির হেলপারসহ মোট তিনজন দগ্ধ হন।”
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান বলেন, কুড়িল এলাকা থেকে দগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে আনা হয়েছে। মাসুদের শরীরের ১৫ শতাংশ, শামসুদ জোহার ১৮ শতাংশ ও লুৎফরের ৭ শতাংশ পুড়ে গেছে।
চিকিৎসক আরও জানান, দগ্ধের পরিমাণ বেশি থাকায় মাসুদ ও শামসুদ জোহাকে হাসপাতালে ভর্তি দেওয়া হয়েছে। অপরজনকে জরুরি বিভাগের পর্যবেক্ষণে (অবজারভেশন) রাখা হয়েছে।
বিষয়টি ঢাকা মেডিকেলের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জকে জানানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

রাজধানীর কুড়িল এলাকায় একটি কোম্পানিতে গ্যাস বিস্ফোরণে দুই ইঞ্জিনিয়ারসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। তারা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
গতকাল শনিবার রাতে পিনাকী পাওয়ার লিমিটেড নামের গ্যাস সাপ্লাই কোম্পানিতে এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন ইঞ্জিনিয়ার মো. মাসুদ (৬০), ইঞ্জিনিয়ার শামসুদ জোহা (২২) ও গাড়ির চালকের সহকারী মো. লুৎফর (৩০)।
শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে তাদের বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন মেকানিক্যাল টেকনিশিয়ান মোহাম্মদ জাফর।
মোহাম্মদ জাফর বলেন, “আমরা কুড়িল কাজীবাড়ি এলাকায় পিনাকী পাওয়ার লি. কোম্পানিতে চাকরি করি। গতরাতে আমাদের দুই ইঞ্জিনিয়ার কর্মরত থাকা অবস্থায় হঠাৎ গ্যাসের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে দুই ইঞ্জিনিয়ার ও গাড়ির হেলপারসহ মোট তিনজন দগ্ধ হন।”
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান বলেন, কুড়িল এলাকা থেকে দগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে আনা হয়েছে। মাসুদের শরীরের ১৫ শতাংশ, শামসুদ জোহার ১৮ শতাংশ ও লুৎফরের ৭ শতাংশ পুড়ে গেছে।
চিকিৎসক আরও জানান, দগ্ধের পরিমাণ বেশি থাকায় মাসুদ ও শামসুদ জোহাকে হাসপাতালে ভর্তি দেওয়া হয়েছে। অপরজনকে জরুরি বিভাগের পর্যবেক্ষণে (অবজারভেশন) রাখা হয়েছে।
বিষয়টি ঢাকা মেডিকেলের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জকে জানানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।