চরচা প্রতিবেদক

জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে ভোট করার বিধানকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করেছে হাইকোর্ট।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।
রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম এবং ব্যারিস্টার সাহেদুল আজম। রিটটি দায়ের করেছিলেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল ইসলাম।
গতকাল বুধবার এই রিটে পক্ষভুক্ত হতে আবেদন করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রিট আবেদনে বলা হয়েছিল, নিবন্ধিত একাধিক দল জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজ নিজ প্রতীকে-এমন বিধান যুক্ত করে সম্প্রতি গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করা হয়েছে, যা সাংবিধানিকভাবে অযৌক্তিক। এ বিধান বাতিল চেয়ে রিটটি করা হয়। তবে আদালত এ বিষয়ে কোনও হস্তক্ষেপ না করে রিট খারিজ করেন।
গত ৩ নভেম্বর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইন অনুযায়ী, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে একাধিক নিবন্ধিত দল জোট করলেও জোট মনোনীত প্রার্থী বড় দলের বা অন্য দলের প্রতীকে ভোট করতে পারবে না, নিজ দলের প্রতীকে ভোট করতে হবে।
আগের বিধান অনুযায়ী, নিবন্ধিত দলের জোটের প্রার্থীরা যেকোনো প্রতীকে ভোট করতে পারতেন। প্রধান দলগুলোর প্রতীক জোটভুক্ত ছোট দলের কয়েকজন প্রার্থীর ব্যবহারের সুযোগ ছিল এবং অনেকে অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচন করে সংসদ সদস্যও হয়েছেন।
শুরু থেকেই এই সংশোধনীর বিরুদ্ধে বিএনপি। বিধানটি বাদ দিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) কাছে লিখিত আবেদনও করেছিল দলটি।
হাইকোর্টের এ রায়ের ফলে নির্বাচনী মাঠে জোট থাকলেও প্রতিটি দলকে নিজেদের প্রতীকের ওপরই নির্ভর করতে হবে–যা আসন্ন নির্বাচনের কৌশলগত দিকেও নতুন হিসাব-নিকাশ যোগ করবে।

জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে ভোট করার বিধানকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করেছে হাইকোর্ট।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।
রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম এবং ব্যারিস্টার সাহেদুল আজম। রিটটি দায়ের করেছিলেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল ইসলাম।
গতকাল বুধবার এই রিটে পক্ষভুক্ত হতে আবেদন করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রিট আবেদনে বলা হয়েছিল, নিবন্ধিত একাধিক দল জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজ নিজ প্রতীকে-এমন বিধান যুক্ত করে সম্প্রতি গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করা হয়েছে, যা সাংবিধানিকভাবে অযৌক্তিক। এ বিধান বাতিল চেয়ে রিটটি করা হয়। তবে আদালত এ বিষয়ে কোনও হস্তক্ষেপ না করে রিট খারিজ করেন।
গত ৩ নভেম্বর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইন অনুযায়ী, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে একাধিক নিবন্ধিত দল জোট করলেও জোট মনোনীত প্রার্থী বড় দলের বা অন্য দলের প্রতীকে ভোট করতে পারবে না, নিজ দলের প্রতীকে ভোট করতে হবে।
আগের বিধান অনুযায়ী, নিবন্ধিত দলের জোটের প্রার্থীরা যেকোনো প্রতীকে ভোট করতে পারতেন। প্রধান দলগুলোর প্রতীক জোটভুক্ত ছোট দলের কয়েকজন প্রার্থীর ব্যবহারের সুযোগ ছিল এবং অনেকে অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচন করে সংসদ সদস্যও হয়েছেন।
শুরু থেকেই এই সংশোধনীর বিরুদ্ধে বিএনপি। বিধানটি বাদ দিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) কাছে লিখিত আবেদনও করেছিল দলটি।
হাইকোর্টের এ রায়ের ফলে নির্বাচনী মাঠে জোট থাকলেও প্রতিটি দলকে নিজেদের প্রতীকের ওপরই নির্ভর করতে হবে–যা আসন্ন নির্বাচনের কৌশলগত দিকেও নতুন হিসাব-নিকাশ যোগ করবে।