চরচা প্রতিবেদক

রংপুরের তারাগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক যোগেশ চন্দ্র রায় এবং তার স্ত্রী সুবর্ণা রায়কে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক যুক্তফ্রন্ট। আজ সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তারা হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানায়।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, সারা দেশে হত্যা, খুন, সহিংসতা ও মব সন্ত্রাস উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, আর পত্রিকার পাতা খুললেই ভয়াবহ ঘটনার খবর চোখে পড়ে। তারা উল্লেখ করেন, একই দিনের পত্রিকাতেই মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যার পাশাপাশি গাজীপুরে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা, যশোরে তরুণ খুন, ঝিনাইদহে বটির আঘাতে যুবক খুন এবং হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার মতো ঘটনা প্রকাশ হয়েছে।
নেতারা বলছেন, মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ রায় ও তাঁর স্ত্রীকে নিজ বাড়িতে নৃশংসভাবে হত্যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক ও দুঃখজনক। তারা দাবি করেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করতে হবে এবং কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি প্রমাণ করছে, আইন–শৃঙ্খলা রক্ষায় সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। তাই অবিলম্বে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে সারা দেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার দাবি জানান তারা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন বাসদের সাধারণ সম্পাদক কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজ, সিপিবির সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ ক্বাফী রতন, বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাসদ (মার্কসবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী।

রংপুরের তারাগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক যোগেশ চন্দ্র রায় এবং তার স্ত্রী সুবর্ণা রায়কে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক যুক্তফ্রন্ট। আজ সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তারা হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানায়।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, সারা দেশে হত্যা, খুন, সহিংসতা ও মব সন্ত্রাস উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, আর পত্রিকার পাতা খুললেই ভয়াবহ ঘটনার খবর চোখে পড়ে। তারা উল্লেখ করেন, একই দিনের পত্রিকাতেই মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যার পাশাপাশি গাজীপুরে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা, যশোরে তরুণ খুন, ঝিনাইদহে বটির আঘাতে যুবক খুন এবং হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার মতো ঘটনা প্রকাশ হয়েছে।
নেতারা বলছেন, মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ রায় ও তাঁর স্ত্রীকে নিজ বাড়িতে নৃশংসভাবে হত্যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক ও দুঃখজনক। তারা দাবি করেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করতে হবে এবং কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি প্রমাণ করছে, আইন–শৃঙ্খলা রক্ষায় সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। তাই অবিলম্বে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে সারা দেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার দাবি জানান তারা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন বাসদের সাধারণ সম্পাদক কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজ, সিপিবির সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ ক্বাফী রতন, বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাসদ (মার্কসবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী।