চরচা ডেস্ক

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে পুরোনো সহিংস ও আধিপত্যবাদী রাজনীতির পথে ‘নতুন খেলোয়াড়’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই মন্তব্য আসে দলটির পক্ষ থেকে।
‘জামায়াতে ইসলামীর মিথ্যাচার ও সহিংস রাজনীতির বিরুদ্ধে এনসিপির কঠোর নিন্দা’–শিরোনামের এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মূলত এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনকে উদ্দেশ্য করে জামায়াতে ইসলামীর বিবৃতির নিন্দা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘‘আখতার হোসেনকে উদ্দেশ্য করে ৭ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামী যে অসত্য, মনগড়া ও বিভ্রান্তিকর বিবৃতি দিয়েছে, এনসিপি তা প্রত্যাখ্যান করছে এবং এর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও কঠোর প্রতিবাদ জানাচ্ছে। জামায়াতের এই বিবৃতি বাস্তবতাবিবর্জিত, রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত এবং জনমত বিভ্রান্ত করার স্পষ্ট অপচেষ্টা।’’
আখতার হোসেনকে সমর্থন দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘‘৬ ডিসেম্বর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ন্যাশনাল প্রফেশনালস অ্যালায়েন্সের (এনপিএ) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এনসিপি সদস্যসচিব আখতার হোসেন সাম্প্রতিক সহিংস ঘটনার প্রমাণ-নির্ভর যে মন্তব্য করেন, তা সম্পূর্ণ তথ্যসম্মত ও দায়িত্বশীল।’’
পাবনার ঈশ্বরদীর ঘটনার ব্যাপারে এনসিপি বলছে, ‘‘২৭ নভেম্বর পাবনার ঈশ্বরদী থানায় নির্বাচনী প্রচারণাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে গুলি চালানো তুষার মণ্ডল যে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী, তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেছে এবং অস্ত্র-গুলিসহ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এমন স্পষ্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও বাস্তবতা অস্বীকার করা সত্য গোপন ও দায় এড়ানোর নিন্দনীয় অপচেষ্টা ছাড়া অন্য কিছু নয়।’’
এনসিপি মনে করে, জামায়াতে ইসলামী ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে বিভাজন, ঘৃণা ও সহিংসতার রাজনীতি উসকে দিচ্ছে। ৫ আগস্ট পরবর্তী নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে গ্রহণ করার পরিবর্তে তারা পুরোনো সহিংস ও আধিপত্যবাদী রাজনীতির পথে ‘নতুন খেলোয়াড়’ হিসেবে আবির্ভূত হতে চাচ্ছে, যা দেশের জন্য অশুভ সংকেত।
এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামীকে সত্য, শান্তি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পক্ষে সুস্পষ্ট অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানায় জাতীয় নাগরিক পার্টি।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে পুরোনো সহিংস ও আধিপত্যবাদী রাজনীতির পথে ‘নতুন খেলোয়াড়’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই মন্তব্য আসে দলটির পক্ষ থেকে।
‘জামায়াতে ইসলামীর মিথ্যাচার ও সহিংস রাজনীতির বিরুদ্ধে এনসিপির কঠোর নিন্দা’–শিরোনামের এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মূলত এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনকে উদ্দেশ্য করে জামায়াতে ইসলামীর বিবৃতির নিন্দা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘‘আখতার হোসেনকে উদ্দেশ্য করে ৭ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামী যে অসত্য, মনগড়া ও বিভ্রান্তিকর বিবৃতি দিয়েছে, এনসিপি তা প্রত্যাখ্যান করছে এবং এর বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও কঠোর প্রতিবাদ জানাচ্ছে। জামায়াতের এই বিবৃতি বাস্তবতাবিবর্জিত, রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত এবং জনমত বিভ্রান্ত করার স্পষ্ট অপচেষ্টা।’’
আখতার হোসেনকে সমর্থন দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘‘৬ ডিসেম্বর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ন্যাশনাল প্রফেশনালস অ্যালায়েন্সের (এনপিএ) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এনসিপি সদস্যসচিব আখতার হোসেন সাম্প্রতিক সহিংস ঘটনার প্রমাণ-নির্ভর যে মন্তব্য করেন, তা সম্পূর্ণ তথ্যসম্মত ও দায়িত্বশীল।’’
পাবনার ঈশ্বরদীর ঘটনার ব্যাপারে এনসিপি বলছে, ‘‘২৭ নভেম্বর পাবনার ঈশ্বরদী থানায় নির্বাচনী প্রচারণাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে গুলি চালানো তুষার মণ্ডল যে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী, তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেছে এবং অস্ত্র-গুলিসহ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এমন স্পষ্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও বাস্তবতা অস্বীকার করা সত্য গোপন ও দায় এড়ানোর নিন্দনীয় অপচেষ্টা ছাড়া অন্য কিছু নয়।’’
এনসিপি মনে করে, জামায়াতে ইসলামী ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে বিভাজন, ঘৃণা ও সহিংসতার রাজনীতি উসকে দিচ্ছে। ৫ আগস্ট পরবর্তী নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে গ্রহণ করার পরিবর্তে তারা পুরোনো সহিংস ও আধিপত্যবাদী রাজনীতির পথে ‘নতুন খেলোয়াড়’ হিসেবে আবির্ভূত হতে চাচ্ছে, যা দেশের জন্য অশুভ সংকেত।
এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামীকে সত্য, শান্তি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পক্ষে সুস্পষ্ট অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানায় জাতীয় নাগরিক পার্টি।