চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর ভাটারায় একটি আট তলা ভবনের ষষ্ঠতলার কক্ষের বিছানা থেকে আজ সোমবার আপন (২০) নামে এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আপন ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন বলে জানিয়েছে স্বজনরা।
নিহত শিক্ষার্থী আপন ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার বাসিন্দা। বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে ভাটারা থানাধীন ১১৪ নম্বর বিসমিল্লাহ রোড, আট তলা ভবনের ছয় তলায় ভাটাটিয়া হিসেবে বসবাস করতেন।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের ফুফাতো ভাই সাজিদ বলেন, ‘‘আজ দুপুরের দিকে আপন তার কক্ষের দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে ছিল। বেশ কিছু সময় পার হলে তার কোনো সাড়া–শব্দ না পেয়ে আমরা বিষয়টি থানা–পুলিশকে জানাই। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দরজা ভেঙে দেখে আমার ভাই বিছানায় অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। পরে আমরা তাকে অচেতন অবস্থায় দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আপনকে মৃত ঘোষণা করেন।’’
সাজিদ আরও বলেন, ‘‘আমার ভাই কেন হঠাৎ করে এভাবে মারা গেল–তা আমরা নিজেরাই জানিনা। এখন চোখের পানি ছাড়া আমাদের আর কিছু বলার নেই।’
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ওই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি ভাটারা থানা–পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

রাজধানীর ভাটারায় একটি আট তলা ভবনের ষষ্ঠতলার কক্ষের বিছানা থেকে আজ সোমবার আপন (২০) নামে এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আপন ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন বলে জানিয়েছে স্বজনরা।
নিহত শিক্ষার্থী আপন ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার বাসিন্দা। বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে ভাটারা থানাধীন ১১৪ নম্বর বিসমিল্লাহ রোড, আট তলা ভবনের ছয় তলায় ভাটাটিয়া হিসেবে বসবাস করতেন।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের ফুফাতো ভাই সাজিদ বলেন, ‘‘আজ দুপুরের দিকে আপন তার কক্ষের দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে ছিল। বেশ কিছু সময় পার হলে তার কোনো সাড়া–শব্দ না পেয়ে আমরা বিষয়টি থানা–পুলিশকে জানাই। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দরজা ভেঙে দেখে আমার ভাই বিছানায় অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। পরে আমরা তাকে অচেতন অবস্থায় দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আপনকে মৃত ঘোষণা করেন।’’
সাজিদ আরও বলেন, ‘‘আমার ভাই কেন হঠাৎ করে এভাবে মারা গেল–তা আমরা নিজেরাই জানিনা। এখন চোখের পানি ছাড়া আমাদের আর কিছু বলার নেই।’
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ওই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি ভাটারা থানা–পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।