চরচা ডেস্ক

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বেগম রোকেয়াকে ‘মুরতাদ কাফির’ আখ্যা দেওয়ায় নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ বৃহস্পতিবার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলা ও বাঙালি নারী জাগরণের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এমন বিদ্বেষপূর্ণ ও উসকানিমূলক মন্তব্য কেবল নিন্দনীয়ই নয় বরং এটি নারীর মর্যাদার উপর সরাসরি আক্রমণ । আমাদের মনে রাখতে হবে, বেগম রোকেয়ার শিক্ষা ও সামাজিক আন্দোলন ধর্ম,বর্ণ ও জাতি নির্বিশেষে বাঙ্গালী নারীদের পরাধীনতা ও কুসংস্কারের থেকে মুক্ত করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের পেশার জন্য নৈতিকতা, শালীনতা এবং প্রগতিশীল চেতনার প্রতীক হওয়ার কথা। সেখানে এ ধরনের বক্তব্য একেবারেই অগ্রহণযোগ্য।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন ও নারীবিদ্বেষী বক্তব্য পেশাগত নীতিবোধের চরম লঙ্ঘন বলে জানিয়েছে আসক।
আসক মনে করে, এই ধরনের মন্তব্য ব্যক্তিগত দায়িত্বহীনতার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। যা সমাজে বিভাজন, নারীবিদ্বেষী ও ঘৃণামূলক বক্তব্যকে উসকে দেয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বেগম রোকেয়াকে ‘মুরতাদ কাফির’ আখ্যা দেওয়ায় নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ বৃহস্পতিবার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলা ও বাঙালি নারী জাগরণের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এমন বিদ্বেষপূর্ণ ও উসকানিমূলক মন্তব্য কেবল নিন্দনীয়ই নয় বরং এটি নারীর মর্যাদার উপর সরাসরি আক্রমণ । আমাদের মনে রাখতে হবে, বেগম রোকেয়ার শিক্ষা ও সামাজিক আন্দোলন ধর্ম,বর্ণ ও জাতি নির্বিশেষে বাঙ্গালী নারীদের পরাধীনতা ও কুসংস্কারের থেকে মুক্ত করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের পেশার জন্য নৈতিকতা, শালীনতা এবং প্রগতিশীল চেতনার প্রতীক হওয়ার কথা। সেখানে এ ধরনের বক্তব্য একেবারেই অগ্রহণযোগ্য।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন ও নারীবিদ্বেষী বক্তব্য পেশাগত নীতিবোধের চরম লঙ্ঘন বলে জানিয়েছে আসক।
আসক মনে করে, এই ধরনের মন্তব্য ব্যক্তিগত দায়িত্বহীনতার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। যা সমাজে বিভাজন, নারীবিদ্বেষী ও ঘৃণামূলক বক্তব্যকে উসকে দেয়।