চরচা প্রতিবেদক

মক ভোটিংয়ে সংসদ ও গণভোটের দুই ব্যালটে ভোট দিতে একজন ভোটারের গড়ে ৩ মিনিট ৫২ সেকেন্ড সময় লাগছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
আজ বুধবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সাংবাদিকদের দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কমিশনার সানাউল্লাহ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “মক ভোটিংয়ে দেখা গেছে, একটা ভোটার গড়ে ৩ মিনিট ৫২ সেকেন্ড সময় নিচ্ছে। যে ব্যালট না পড়ে ভোট দিচ্ছে তার ২ মিনিট লাগছে। আর যে ব্যালট পড়ে ভোট দিচ্ছেন, তার ৭-৮ মিনিট লাগছে। এই বাস্তবতা আমরা জানি। কেন্দ্র বাড়বে না, বুথও বাড়বে না। ভোট ব্যবস্থাপনাকে আমাদের আরও স্মার্ট করতে হবে। এবার দুটো ভোট হবে। ফলে সময়ের ব্যাপারে সবার একটু সংবেদনশীল হতে হবে।”
কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, “দেশের নির্বাচন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেটাকে আমরা পুনরায় মেরামতের চেষ্টা করছি। তবে এ কাজ এককভাবে কমিশনের পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। জাতির স্বার্থে ভালো নির্বাচন হতেই হবে। সেক্ষেত্রে সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব সচেতনভাবে পালন করতে হবে।”
তিনি বলেন, “ভুয়া সাংবাদিকরা যেন কোথাও কার্ড নিয়ে যেতে না পারে, তাই আমরা কিউআর কোড ব্যবস্থা রাখছি।”
অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “আমাদের সামনে নির্বাচন ও গণভোটের যে আয়োজন, তা বিশাল কর্মযজ্ঞ এবং একটি আরেকটির পরিপূরক। গণভোটের চারটা প্রশ্নের ওপর যে শুধু একটা উত্তর, সেটা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন আছে।”
তিনি বলেন, “উপদেষ্টা পরিষদের আলোচনায় বলা হচ্ছিল, রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় বিশটা ম্যানিফেস্টো থাকে। তার সবগুলোতে একমত হয় না সবাই, তবে সার্বিকভাবে দেখে। গণভোটের ব্যাপারটাও তেমনি। পুরো প্যাকেজ দেখে আপনারা ভোট দেবেন। আমরা নির্বাচনের জোয়ারে আছি। সবাই শতাব্দীর ভাল নির্বাচন চাই।”
তিনি বলেন, “আমরা একটা অতীব গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনের সামনে দাঁড়িয়ে। নির্বাচনের আরও কতগুলো দিক আছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ক্ষতিগ্রস্ত নির্বাচন ব্যবস্থাকে রিপেয়ার করে সঠিক অবস্থায় আমরা তুলে ধরতে চাচ্ছি। আবার আমরা রিঅর্গানাইজ করে রি-স্ট্রাকচার করার চেষ্টা করছি। তবে এই কাজ এককভাবে কমিশনের পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। নির্বাচনে সব অংশীজনদের সহযোগিতা লাগবে।”

মক ভোটিংয়ে সংসদ ও গণভোটের দুই ব্যালটে ভোট দিতে একজন ভোটারের গড়ে ৩ মিনিট ৫২ সেকেন্ড সময় লাগছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
আজ বুধবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সাংবাদিকদের দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কমিশনার সানাউল্লাহ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “মক ভোটিংয়ে দেখা গেছে, একটা ভোটার গড়ে ৩ মিনিট ৫২ সেকেন্ড সময় নিচ্ছে। যে ব্যালট না পড়ে ভোট দিচ্ছে তার ২ মিনিট লাগছে। আর যে ব্যালট পড়ে ভোট দিচ্ছেন, তার ৭-৮ মিনিট লাগছে। এই বাস্তবতা আমরা জানি। কেন্দ্র বাড়বে না, বুথও বাড়বে না। ভোট ব্যবস্থাপনাকে আমাদের আরও স্মার্ট করতে হবে। এবার দুটো ভোট হবে। ফলে সময়ের ব্যাপারে সবার একটু সংবেদনশীল হতে হবে।”
কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, “দেশের নির্বাচন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেটাকে আমরা পুনরায় মেরামতের চেষ্টা করছি। তবে এ কাজ এককভাবে কমিশনের পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। জাতির স্বার্থে ভালো নির্বাচন হতেই হবে। সেক্ষেত্রে সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব সচেতনভাবে পালন করতে হবে।”
তিনি বলেন, “ভুয়া সাংবাদিকরা যেন কোথাও কার্ড নিয়ে যেতে না পারে, তাই আমরা কিউআর কোড ব্যবস্থা রাখছি।”
অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “আমাদের সামনে নির্বাচন ও গণভোটের যে আয়োজন, তা বিশাল কর্মযজ্ঞ এবং একটি আরেকটির পরিপূরক। গণভোটের চারটা প্রশ্নের ওপর যে শুধু একটা উত্তর, সেটা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন আছে।”
তিনি বলেন, “উপদেষ্টা পরিষদের আলোচনায় বলা হচ্ছিল, রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় বিশটা ম্যানিফেস্টো থাকে। তার সবগুলোতে একমত হয় না সবাই, তবে সার্বিকভাবে দেখে। গণভোটের ব্যাপারটাও তেমনি। পুরো প্যাকেজ দেখে আপনারা ভোট দেবেন। আমরা নির্বাচনের জোয়ারে আছি। সবাই শতাব্দীর ভাল নির্বাচন চাই।”
তিনি বলেন, “আমরা একটা অতীব গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনের সামনে দাঁড়িয়ে। নির্বাচনের আরও কতগুলো দিক আছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ক্ষতিগ্রস্ত নির্বাচন ব্যবস্থাকে রিপেয়ার করে সঠিক অবস্থায় আমরা তুলে ধরতে চাচ্ছি। আবার আমরা রিঅর্গানাইজ করে রি-স্ট্রাকচার করার চেষ্টা করছি। তবে এই কাজ এককভাবে কমিশনের পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। নির্বাচনে সব অংশীজনদের সহযোগিতা লাগবে।”