
‘আমরা কোন পথে এগুবো— গণতন্ত্রের পথে, নাকি তার বাইরে— এটা এই নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে। আমরা চাই একটি অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে। গণতন্ত্র যেন আরও এগিয়ে যায়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।’

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গত ৯ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশের জামায়াতের সদস্যদের থেকে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হয়।

“আগামী বছর বাংলাদেশে বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখানে ১২ কোটি ৭০ লাখেরও বেশি মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন। এটি শুধু বাংলাদেশের জন্যই নয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক গণতন্ত্রের ক্ষেত্রেও একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।”

সিইসি আশা করেন কর্মশালার সুপারিশ সমূহ ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে আরও সুষ্ঠু ও বিশ্বস্ত করতে সহায়ক হবে।

কমিশন ইতিমধ্যেই জানিয়েছে যে, তারা একটি স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সবধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

সিইসি সাবেক নির্বাচন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, কীভাবে সুন্দর নির্বাচন করা যায় শুধু সেটাই নয়,নির্বাচনকে ম্যানিপুলেট করার কৌশলগুলোও তারা যেন জানান। তিনি চান, নির্বাচনে কারচুপির জায়গাগুলো বন্ধ করার জন্য তাদের মূল্যবান পরামর্শ।