চরচা প্রতিবেদক

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আইনের শাসন কাকে বলে, নির্বাচন কমিশন তা কাজের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে চায়। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
সভার শুরুতে সিইসি বলেন, “বিগত নির্বাচনগুলো নিয়ে আমাদের ওপর এক ধরনের সামষ্টিক অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। বলা হচ্ছে, আমরা নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছি এবং যোগসাজশের মাধ্যমে ‘ম্যানেজড ইলেকশন’ করেছি। আমরা এই অপবাদ থেকে মুক্তি চাই এবং প্রমাণ করতে চাই যে, বাংলাদেশে একটি সঠিক ও সুন্দর নির্বাচন সম্ভব। আর এটি অর্জনের একমাত্র পথ হলো আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।”
এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘‘কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে সম্ভবত আমি বলেছিলাম যে আইনের শাসন কাকে বলে আমরা দেখিয়ে দিতে চাই। আইনের শাসন কাকে বলে আমরা দেখিয়ে দিতে চাই।’’
আইনের প্রয়োগ প্রসঙ্গে সিইসি মাঠ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা যারা মাঠে আছেন, তারা আইনের শাসন নিশ্চিত করবেন। আইন সবার জন্য সমান বা ‘ব্লাইন্ড’ হতে হবে। আমার অথরিটি ততক্ষণই কার্যকর, যতক্ষণ আপনারা সঠিকভাবে কাজ করবেন। সিস্টেমটাকে এমনভাবে সচল রাখতে হবে যাতে তা সঠিক ফলাফল দিতে পারে।”
দেশকে একটি সঠিক অবস্থায় রেখে যাওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, “আমরা এক ঐতিহাসিক যুগসন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে জবাব দিতে পারব না। আমাদের আর ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।”
ইসির পক্ষ থেকে মাঠ কর্মকর্তাদের অভয় দিয়ে তিনি বলেন, “আপনাদের অঙ্গীকার আমাকে সাহসী করবে। আপনারা যখনই সাহসিকতার সাথে আইন ও বিধিবিধান অনুযায়ী পদক্ষেপ নেবেন, নির্বাচন কমিশন সবসময় আপনাদের পাশে থাকবে। আপনারা ভালো কাজ করলে আমি শান্তিতে ঘুমাতে পারি, নতুবা আমার ঘুম হারাম হয়ে যায়।”
সভায় বিভাগীয় কমিশনার, উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি), আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আইনের শাসন কাকে বলে, নির্বাচন কমিশন তা কাজের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে চায়। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
সভার শুরুতে সিইসি বলেন, “বিগত নির্বাচনগুলো নিয়ে আমাদের ওপর এক ধরনের সামষ্টিক অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। বলা হচ্ছে, আমরা নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছি এবং যোগসাজশের মাধ্যমে ‘ম্যানেজড ইলেকশন’ করেছি। আমরা এই অপবাদ থেকে মুক্তি চাই এবং প্রমাণ করতে চাই যে, বাংলাদেশে একটি সঠিক ও সুন্দর নির্বাচন সম্ভব। আর এটি অর্জনের একমাত্র পথ হলো আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।”
এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘‘কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে সম্ভবত আমি বলেছিলাম যে আইনের শাসন কাকে বলে আমরা দেখিয়ে দিতে চাই। আইনের শাসন কাকে বলে আমরা দেখিয়ে দিতে চাই।’’
আইনের প্রয়োগ প্রসঙ্গে সিইসি মাঠ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা যারা মাঠে আছেন, তারা আইনের শাসন নিশ্চিত করবেন। আইন সবার জন্য সমান বা ‘ব্লাইন্ড’ হতে হবে। আমার অথরিটি ততক্ষণই কার্যকর, যতক্ষণ আপনারা সঠিকভাবে কাজ করবেন। সিস্টেমটাকে এমনভাবে সচল রাখতে হবে যাতে তা সঠিক ফলাফল দিতে পারে।”
দেশকে একটি সঠিক অবস্থায় রেখে যাওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, “আমরা এক ঐতিহাসিক যুগসন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে জবাব দিতে পারব না। আমাদের আর ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।”
ইসির পক্ষ থেকে মাঠ কর্মকর্তাদের অভয় দিয়ে তিনি বলেন, “আপনাদের অঙ্গীকার আমাকে সাহসী করবে। আপনারা যখনই সাহসিকতার সাথে আইন ও বিধিবিধান অনুযায়ী পদক্ষেপ নেবেন, নির্বাচন কমিশন সবসময় আপনাদের পাশে থাকবে। আপনারা ভালো কাজ করলে আমি শান্তিতে ঘুমাতে পারি, নতুবা আমার ঘুম হারাম হয়ে যায়।”
সভায় বিভাগীয় কমিশনার, উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি), আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ময়মনসিংহে দিপু চন্দ্র দাস নামে এক হিন্দু যুবককে হত্যার প্রতিবাদে ভারতের নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর কথিত নির্যাতন এবং ধর্মীয় উপাসনালয় ভাঙচুরের নিন্দা জানাতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) এবং বজরং দল এই বিক্ষোভের নেতৃত্ব দিচ্ছে। ভারতীয় সংবাদ