রাজশাহী প্রতিনিধি

সাংবাদিকদের সরাসরি সম্প্রচার বন্ধ না করলে তালাবদ্ধ করে রাখার হুমকি দিয়েছেন রাজশাহী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সোয়েব আহমেদ। আজ সোমবার রাজশাহী পর্যটন মোটেলের সম্মেলন কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
গত শনিবার (২৯ নভেম্বর) জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাজশাহী জেলা আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে পাঁচ সদস্য পদত্যাগ করেন। এরপর কয়েকজন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সংবাদ সম্মেলন করে নতুন আহ্বায়ক সাইফুল ইসলামকে ‘আওয়ামী দোসর’ আখ্যা দিয়ে তার পদত্যাগ দাবি করেন।
আজ সোমবার বিকেলে এনসিপির নতুন কমিটির পরিচিতি সভা আয়োজন করা হয়। সভা শুরুর আগে কমিটির আরও পাঁচজন সদস্য জেলা আহ্বায়ক সাইফুল ইসলামের পদত্যাগ দাবি করে নিজেরা পদত্যাগের ঘোষণা দেন। সাংবাদিকরা সাইফুল ইসলামের বক্তব্য নেওয়ার জন্য ভেতরে প্রবেশ করেন এবং কেউ কেউ সরাসরি সম্প্রচার শুরু করেন।
সোয়েব আহমেদ সভাকক্ষে প্রবেশ করে সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, “এখনই সাংবাদিকরা বেরিয়ে যান, না হলে সবাইকে তালা মেরে দেওয়া হবে।”
এনসিপির মহানগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলী বলেন, “ছেলেটা আমাদের সঙ্গে চলে, কিন্তু দলের কোনো পদে নেই। সে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে ছিল। বয়স কম, তাই এমন কথা বলে ফেলেছে।”
সাংবাদিকদের প্রতিবাদের মুখে পরবর্তীতে নিজের বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সোয়েব।

সাংবাদিকদের সরাসরি সম্প্রচার বন্ধ না করলে তালাবদ্ধ করে রাখার হুমকি দিয়েছেন রাজশাহী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সোয়েব আহমেদ। আজ সোমবার রাজশাহী পর্যটন মোটেলের সম্মেলন কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
গত শনিবার (২৯ নভেম্বর) জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাজশাহী জেলা আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে পাঁচ সদস্য পদত্যাগ করেন। এরপর কয়েকজন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সংবাদ সম্মেলন করে নতুন আহ্বায়ক সাইফুল ইসলামকে ‘আওয়ামী দোসর’ আখ্যা দিয়ে তার পদত্যাগ দাবি করেন।
আজ সোমবার বিকেলে এনসিপির নতুন কমিটির পরিচিতি সভা আয়োজন করা হয়। সভা শুরুর আগে কমিটির আরও পাঁচজন সদস্য জেলা আহ্বায়ক সাইফুল ইসলামের পদত্যাগ দাবি করে নিজেরা পদত্যাগের ঘোষণা দেন। সাংবাদিকরা সাইফুল ইসলামের বক্তব্য নেওয়ার জন্য ভেতরে প্রবেশ করেন এবং কেউ কেউ সরাসরি সম্প্রচার শুরু করেন।
সোয়েব আহমেদ সভাকক্ষে প্রবেশ করে সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, “এখনই সাংবাদিকরা বেরিয়ে যান, না হলে সবাইকে তালা মেরে দেওয়া হবে।”
এনসিপির মহানগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলী বলেন, “ছেলেটা আমাদের সঙ্গে চলে, কিন্তু দলের কোনো পদে নেই। সে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে ছিল। বয়স কম, তাই এমন কথা বলে ফেলেছে।”
সাংবাদিকদের প্রতিবাদের মুখে পরবর্তীতে নিজের বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সোয়েব।