চরচা ডেস্ক

তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় জেট বিমান দুর্ঘটনায় লিবিয়ার সেনাপ্রধান জেনারেল মুহাম্মদ আলী আহমদ আল-হাদ্দাদসহ আটজন নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আঙ্কারার অদূরে হাইমানা জেলায় তাদের বহনকারী ব্যক্তিগত জেট বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
লিবীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি জানায়, জেট বিমানে সেনাপ্রধান ছাড়াও চারজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা এবং তিনজন ক্রু সদস্য ছিলেন।
লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবদুল-হামিদ দেবেইবাহ ফেসবুকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এই মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে একে দেশের জন্য এক ‘অপূরণীয় ক্ষতি’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
নিহত প্রতিনিধি দলটি তুরস্কের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উচ্চপর্যায়ের প্রতিরক্ষা আলোচনায় অংশ নিতে আঙ্কারায় অবস্থান করছিল। আলোচনা শেষে লিবিয়ার উদ্দেশে রওনা হওয়ার মাত্র ৪০ মিনিট পর বিমানটি রাডার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়েরলিকায়া জানান, রাত ৮টা ৩০ মিনিটে আঙ্কারার এসেনবোগা বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে ফ্যালকন ৫০ মডেলের ওই জেট বিমানটি। উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই পাইলট বৈদ্যুতিক ও যান্ত্রিক ত্রুটির কথা জানিয়ে জরুরি অবতরণের সংকেত পাঠান। জেট বিমানটিকে পুনরায় বিমানবন্দরে ফিরিয়ে আনার প্রস্তুতি চললেও অবতরণের আগেই আঙ্কারার ৭০ কিলোমিটার দক্ষিণে হাইমানা জেলার কেসিককাভাক গ্রামের কাছে এটি বিধ্বস্ত হয়।
জেনারেল আল-হাদ্দাদ ছিলেন পশ্চিম লিবিয়ার শীর্ষ সামরিক কমান্ডার। লিবিয়ার বিভক্ত সামরিক বাহিনীকে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় একীভূত করার যে দীর্ঘমেয়াদী প্রচেষ্টা চলছিল, সেখানে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকে দেশটিতে চলমান অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও সামরিক বিভাজন নিরসনে তিনি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করছিলেন।
এই মর্মান্তিক ঘটনার পর আঙ্কারা বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। তুরস্কের সরকার, দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে চারজন প্রসিকিউটর নিয়োগ করা হয়েছে। লিবিয়া সরকারও জানিয়েছে, তুর্কি কর্তৃপক্ষের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে তারা একটি প্রতিনিধি দল আঙ্কারায় পাঠাবে।

তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় জেট বিমান দুর্ঘটনায় লিবিয়ার সেনাপ্রধান জেনারেল মুহাম্মদ আলী আহমদ আল-হাদ্দাদসহ আটজন নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আঙ্কারার অদূরে হাইমানা জেলায় তাদের বহনকারী ব্যক্তিগত জেট বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
লিবীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি জানায়, জেট বিমানে সেনাপ্রধান ছাড়াও চারজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা এবং তিনজন ক্রু সদস্য ছিলেন।
লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবদুল-হামিদ দেবেইবাহ ফেসবুকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এই মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে একে দেশের জন্য এক ‘অপূরণীয় ক্ষতি’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
নিহত প্রতিনিধি দলটি তুরস্কের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উচ্চপর্যায়ের প্রতিরক্ষা আলোচনায় অংশ নিতে আঙ্কারায় অবস্থান করছিল। আলোচনা শেষে লিবিয়ার উদ্দেশে রওনা হওয়ার মাত্র ৪০ মিনিট পর বিমানটি রাডার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়েরলিকায়া জানান, রাত ৮টা ৩০ মিনিটে আঙ্কারার এসেনবোগা বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে ফ্যালকন ৫০ মডেলের ওই জেট বিমানটি। উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই পাইলট বৈদ্যুতিক ও যান্ত্রিক ত্রুটির কথা জানিয়ে জরুরি অবতরণের সংকেত পাঠান। জেট বিমানটিকে পুনরায় বিমানবন্দরে ফিরিয়ে আনার প্রস্তুতি চললেও অবতরণের আগেই আঙ্কারার ৭০ কিলোমিটার দক্ষিণে হাইমানা জেলার কেসিককাভাক গ্রামের কাছে এটি বিধ্বস্ত হয়।
জেনারেল আল-হাদ্দাদ ছিলেন পশ্চিম লিবিয়ার শীর্ষ সামরিক কমান্ডার। লিবিয়ার বিভক্ত সামরিক বাহিনীকে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় একীভূত করার যে দীর্ঘমেয়াদী প্রচেষ্টা চলছিল, সেখানে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকে দেশটিতে চলমান অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও সামরিক বিভাজন নিরসনে তিনি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করছিলেন।
এই মর্মান্তিক ঘটনার পর আঙ্কারা বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। তুরস্কের সরকার, দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে চারজন প্রসিকিউটর নিয়োগ করা হয়েছে। লিবিয়া সরকারও জানিয়েছে, তুর্কি কর্তৃপক্ষের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে তারা একটি প্রতিনিধি দল আঙ্কারায় পাঠাবে।