চরচা প্রতিবেদক

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী সিনিয়র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনিরের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে মামলা দায়েরের আবেদন করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে রিদওয়ান হোসেন রবিন নামে এক আইনজীবী মামলাটি দায়েরের আবেদন করেন।
এসময় আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে আদালত আদেশ অপেক্ষমান রেখেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘‘বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯১.০৪ শতাংশ মুসলিম। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনগণের কাছে ধর্ম এবং ধর্মীয় রীতিনীতি একটি অতি স্পর্শকাতর বিষয়। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনসাধারণ বিশ্বাস করেন, আল্লাহর কোনো আকার নেই। সেই নিরাকার আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তারা রোজা রাখেন, যার পুরস্কার আল্লাহ নিজের হাতে প্রদান করবেন। আর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীগণ তাদের দেব-দেবীর আকৃতি প্রদান করে তাদের পূজা করেন। সুতরাং রোজাকে পূজার সঙ্গে কখনোই একত্রে উদাহরণ হিসাবেও ব্যবহার করাকে মুসলিম ধর্মাবলম্বীগণ গ্রহণ করবেন না। এমন উদাহরণ বিশৃঙ্খলা ও উদ্বেগের জন্ম দেবে। এই ধরনের উক্তি বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনসাধারণের সরাসরি ধমীয় বিশ্বাস ও অনুভূতিতে আঘাত করেছে।’’
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘‘কিছুদিন আগে শিশির মনির ইচ্ছাকৃতভাবে DSN নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুসলিম জনসাধারণের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেন। তিনি রাজনৈতিক ফায়দা লাভের চেষ্টায় একটি ভিডিওতে রোজা এবং পূজাকে একই মুদ্রার এপিঠ ও ওপিঠ বলে উল্লেখ করেন। এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন সাইবার স্পেসে প্রচার ও প্রকাশ করে বাংলাদেশের মুসলিম জনসাধারণের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত হানার পাশাপাশি ধর্মীয় উদ্বেগ সৃষ্টি করেছেন। যাতে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে।’’
মামলায় শিশির মনিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদনও করেন বাদী।

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী সিনিয়র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনিরের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে মামলা দায়েরের আবেদন করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে রিদওয়ান হোসেন রবিন নামে এক আইনজীবী মামলাটি দায়েরের আবেদন করেন।
এসময় আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে আদালত আদেশ অপেক্ষমান রেখেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘‘বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯১.০৪ শতাংশ মুসলিম। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনগণের কাছে ধর্ম এবং ধর্মীয় রীতিনীতি একটি অতি স্পর্শকাতর বিষয়। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনসাধারণ বিশ্বাস করেন, আল্লাহর কোনো আকার নেই। সেই নিরাকার আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তারা রোজা রাখেন, যার পুরস্কার আল্লাহ নিজের হাতে প্রদান করবেন। আর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীগণ তাদের দেব-দেবীর আকৃতি প্রদান করে তাদের পূজা করেন। সুতরাং রোজাকে পূজার সঙ্গে কখনোই একত্রে উদাহরণ হিসাবেও ব্যবহার করাকে মুসলিম ধর্মাবলম্বীগণ গ্রহণ করবেন না। এমন উদাহরণ বিশৃঙ্খলা ও উদ্বেগের জন্ম দেবে। এই ধরনের উক্তি বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী জনসাধারণের সরাসরি ধমীয় বিশ্বাস ও অনুভূতিতে আঘাত করেছে।’’
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘‘কিছুদিন আগে শিশির মনির ইচ্ছাকৃতভাবে DSN নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুসলিম জনসাধারণের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেন। তিনি রাজনৈতিক ফায়দা লাভের চেষ্টায় একটি ভিডিওতে রোজা এবং পূজাকে একই মুদ্রার এপিঠ ও ওপিঠ বলে উল্লেখ করেন। এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন সাইবার স্পেসে প্রচার ও প্রকাশ করে বাংলাদেশের মুসলিম জনসাধারণের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত হানার পাশাপাশি ধর্মীয় উদ্বেগ সৃষ্টি করেছেন। যাতে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে।’’
মামলায় শিশির মনিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদনও করেন বাদী।