চরচা ডেস্ক

তেলাপোকা মারতে গিয়ে নিজের অ্যাপার্টমেন্টে আগুন লাগিয়ে ফেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার এক নারী। এ ঘটনায় প্রাণ গেছে তার এক প্রতিবেশীর। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
এতে বলা হয়, অভিযুক্ত নারী দাহ্য পদার্থ স্প্রে করে ও লাইটার দিয়ে একটি তেলাপোকা মারার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু আগুন দ্রুত ঘরের আসবাবপত্রে ছড়িয়ে পড়ে। পরে পুরো অ্যাপার্টমেন্ট আগুন ধরে যায়।
এসময় পঞ্চম তলায় থাকা এক চীনা নারী প্রাণ হারান। তিনি তার স্বামী ও দুই মাস বয়সী শিশুসহ সেখানে বাস করতেন। আগুন ও ঘন ধোঁয়ায় বের হওয়ার পথ বন্ধ হয়ে গেলে ওই দম্পতি জানালা দিয়ে পাশের ভবনের এক প্রতিবেশীর হাতে শিশুটিকে তুলে দেন।
স্বামী পাশের ভবনে উঠে নিরাপদে যেতে পারলেও সেই নারী নিচে পড়ে যান। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও, কয়েক ঘণ্টা পর তার মৃত্যু হয়।
দেশটির ওসান শহরের পুলিশ জানায়, ওই নারীর বিরুদ্ধে অগ্নিসংযোগ এবং অবহেলাজনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগ আনা হবে।
২০২৩ সালে জাপানের ৫৪ বছর বয়সী এক পুরুষ অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করে তেলাপোকা মারার চেষ্টা করেন। তখন অ্যাপার্টমেন্টে বিস্ফোরণে তিনি আহত হন।

তেলাপোকা মারতে গিয়ে নিজের অ্যাপার্টমেন্টে আগুন লাগিয়ে ফেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার এক নারী। এ ঘটনায় প্রাণ গেছে তার এক প্রতিবেশীর। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
এতে বলা হয়, অভিযুক্ত নারী দাহ্য পদার্থ স্প্রে করে ও লাইটার দিয়ে একটি তেলাপোকা মারার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু আগুন দ্রুত ঘরের আসবাবপত্রে ছড়িয়ে পড়ে। পরে পুরো অ্যাপার্টমেন্ট আগুন ধরে যায়।
এসময় পঞ্চম তলায় থাকা এক চীনা নারী প্রাণ হারান। তিনি তার স্বামী ও দুই মাস বয়সী শিশুসহ সেখানে বাস করতেন। আগুন ও ঘন ধোঁয়ায় বের হওয়ার পথ বন্ধ হয়ে গেলে ওই দম্পতি জানালা দিয়ে পাশের ভবনের এক প্রতিবেশীর হাতে শিশুটিকে তুলে দেন।
স্বামী পাশের ভবনে উঠে নিরাপদে যেতে পারলেও সেই নারী নিচে পড়ে যান। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও, কয়েক ঘণ্টা পর তার মৃত্যু হয়।
দেশটির ওসান শহরের পুলিশ জানায়, ওই নারীর বিরুদ্ধে অগ্নিসংযোগ এবং অবহেলাজনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগ আনা হবে।
২০২৩ সালে জাপানের ৫৪ বছর বয়সী এক পুরুষ অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করে তেলাপোকা মারার চেষ্টা করেন। তখন অ্যাপার্টমেন্টে বিস্ফোরণে তিনি আহত হন।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।