চরচা ডেস্ক

আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরও সম্প্রসারিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার ফিলিস্তিন ও সিরিয়াসহ আটটি অতিরিক্ত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটির প্রশাসন।
ট্রাম্প প্রশাসন বলছে, জাতীয় নিরাপত্তা ও জননিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কারণেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, কিছুদিন আগেই সিরিয়ার মধ্যাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর পালমিরার কাছে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) হামলায় আমেরিকার দুইজন সেনা ও একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। এরপরই এমন সিদ্ধান্তের কথা জানালেন ট্রাম্প।
সিরীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হামলাকারী ব্যক্তি নিরাপত্তা বাহিনীর একজন সদস্য ছিলেন। তবে ‘চরমপন্থী ধারণা’ থাকার কারণে তাকে বরখাস্ত করার কথা ছিল।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ট্রাম্প প্রশাসন এরইমধ্যে অনানুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনের পাসপোর্টধারীদের আমেরিকায় ভ্রমণ কার্যত নিষিদ্ধ করে রেখেছিল। ফ্রান্স ও ব্রিটেনসহ কয়েকটি প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ায় ইসরায়েলের প্রতি সংহতি প্রকাশের অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সম্পূর্ণ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় নতুন করে যুক্ত হওয়া অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসো, মালি, নাইজার, সিয়েরা লিওন ও দক্ষিণ সুদান এবং এছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ লাওস।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, আফ্রিকার আরও কয়েকটি দেশের নাগরিকদের ওপর আংশিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন ট্রাম্প। এসব দেশের মধ্যে রয়েছে আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল দেশ নাইজেরিয়া, পাশাপাশি কৃষ্ণাঙ্গ-সংখ্যাগরিষ্ঠ কয়েকটি ক্যারিবীয় দেশ।
এর আগে গত নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে ১৯টি দেশের নাগরিকদের অভিবাসন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ করে দেয় আমেরিকা। এই ১৯টি দেশ হলো আফগানিস্তান, মিয়ানমার, বুরুন্ডি, শাদ, কিউবা, রিপাবলিক অব কঙ্গো, ইকুয়াটোরিয়াল গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লাওস, লিবিয়া, সিয়েরা লিওন, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান, টোগো, তুর্কমেনিস্তান, ভেনেজুয়েলা এবং ইয়েমেন।
পরে গত ৪ ডিসেম্বর দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোম মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, এই তালিকায় থাকা দেশের সংখ্যা অন্তত ৩২টিতে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে বাকি ১৩টি দেশের নাম উল্লেখ করেননি তিনি।

আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরও সম্প্রসারিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার ফিলিস্তিন ও সিরিয়াসহ আটটি অতিরিক্ত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটির প্রশাসন।
ট্রাম্প প্রশাসন বলছে, জাতীয় নিরাপত্তা ও জননিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কারণেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, কিছুদিন আগেই সিরিয়ার মধ্যাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর পালমিরার কাছে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) হামলায় আমেরিকার দুইজন সেনা ও একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। এরপরই এমন সিদ্ধান্তের কথা জানালেন ট্রাম্প।
সিরীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হামলাকারী ব্যক্তি নিরাপত্তা বাহিনীর একজন সদস্য ছিলেন। তবে ‘চরমপন্থী ধারণা’ থাকার কারণে তাকে বরখাস্ত করার কথা ছিল।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ট্রাম্প প্রশাসন এরইমধ্যে অনানুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনের পাসপোর্টধারীদের আমেরিকায় ভ্রমণ কার্যত নিষিদ্ধ করে রেখেছিল। ফ্রান্স ও ব্রিটেনসহ কয়েকটি প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ায় ইসরায়েলের প্রতি সংহতি প্রকাশের অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সম্পূর্ণ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় নতুন করে যুক্ত হওয়া অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসো, মালি, নাইজার, সিয়েরা লিওন ও দক্ষিণ সুদান এবং এছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ লাওস।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, আফ্রিকার আরও কয়েকটি দেশের নাগরিকদের ওপর আংশিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন ট্রাম্প। এসব দেশের মধ্যে রয়েছে আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল দেশ নাইজেরিয়া, পাশাপাশি কৃষ্ণাঙ্গ-সংখ্যাগরিষ্ঠ কয়েকটি ক্যারিবীয় দেশ।
এর আগে গত নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে ১৯টি দেশের নাগরিকদের অভিবাসন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ করে দেয় আমেরিকা। এই ১৯টি দেশ হলো আফগানিস্তান, মিয়ানমার, বুরুন্ডি, শাদ, কিউবা, রিপাবলিক অব কঙ্গো, ইকুয়াটোরিয়াল গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লাওস, লিবিয়া, সিয়েরা লিওন, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান, টোগো, তুর্কমেনিস্তান, ভেনেজুয়েলা এবং ইয়েমেন।
পরে গত ৪ ডিসেম্বর দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোম মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, এই তালিকায় থাকা দেশের সংখ্যা অন্তত ৩২টিতে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে বাকি ১৩টি দেশের নাম উল্লেখ করেননি তিনি।