সামদানী হক নাজুম, ঢাকা

এক হয়ে নতুন দল গঠনের আলোচনা চলছে গণঅধিকার পরিষদ এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে।
দুই দলের নেতারা বলছেন, একটি রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়ে একমত হলেও কয়েকটি বিষয়ে এখনও তাদের মধ্যে ঐক্য আসেনি। তারা আশা করছেন, শিগরিগই সব মতানৈক্য দূর হবে।
এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে গঠন করা হয় তরুণদের নতুন দল এনসিপি। গত বছরের জুলাই-আগস্টে কোটাবিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণরাই রয়েছেন এর নেতৃত্বে।
সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানারে ২০১৯ সালের মার্চে অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন নুরুল হক নুর। তার সঙ্গী আখতার হোসেন হয়েছিলেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক।
পরে নুরের সঙ্গ ছেড়ে ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি’ নামের নতুন সংগঠন গড়েন আখতার; যার আহ্বায়ক ছিলেন তিনি নিজে, আর সদস্য সচিব করা হয় তখনকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলামকে।
এনসিপির আহ্বায়ক হিসেবে নাহিদের পাশপাশি আখতার রয়েছেন সদস্য সচিব হিসেবে। দল দুটি এক হলে আবারও এক ছাতার নিচে আসবেন নুর, আখতার, নাহিদরা।
কী নিয়ে মতভেদ
একীভূত হওয়ার আলোচনায় অন্যতম প্রধান মতানৈক্যের বিষয়-নতুন দলে মাঝারি-ছোট একাধিক দলের অন্তর্ভুক্তি। গণধিকার পরিষদ নেতারা বেশি দলের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে একটি বড় দল গঠন করতে চাইছেন। অন্যদিকে শুধুমাত্র গণঅধিকার পরিষদকে নিয়েই নতুন দল চাচ্ছেন এনসিপির শীর্ষ নেতারা। এর বাইরে দলের নাম-প্রতীক কী হবে, পদ-পদবী কে কী পাবে তা নিয়েও চলছে আলোচনা।
এনসিপির নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দিতে চাননি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চরচাকে তারা জানান, নতুন দল গঠনের প্রস্তাব তারা পেয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে। এরপর থেকে এ বিষয়ে সমঝোতা করতে দুই দলের শীর্ষ নেতাদের একাধিক বৈঠক হয়েছে, যা এখনও চলছে। এনসিপি গণঅধিকার পরিষদকে নিয়েই নতুন দল গঠনে আগ্রহী। কিন্তু গণঅধিকার পরিষদ চায় ছোট ছোট অনেক দল নিয়ে নতুন দল হোক।
এনসিপির নেতারা মনে করছেন, ছোট ছোট দল নিয়ে নতুন দল গঠন হলে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের এবং সুবিধাবাদীদের অনুপ্রবেশ ঘটতে পারে।
এদিকে, গণঅধিকার পরিষদ চায় বেশি দলের অন্তর্ভুক্তিতে বড় দল গঠন। যাতে পরবর্তী নির্বাচনে জিতে সরকার গঠন সম্ভব হয়। আওয়ামী লীগের পতনের পর রাজনীতির ময়দানে মধ্যপন্থী বড় দলের শূন্যতাকে কাজে লাগানোর কথা ভাবছেন গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। সেই সূত্রেই সমমনা দল হিসেবে এনসিপিকে একীভূত হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ।
তবে গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে আলোচনায় অন্য দলকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে এনসিপি।
একাধিক দলের অর্ন্তভুক্তির বিষয় ছাড়াও নতুন দলের নাম এবং প্রতীক নিয়েও নিজেদের অবস্থান এরইমধ্যে গণঅধিকার পরিষদকে জানিয়ে দিয়েছে এনসিপি। দলটির নেতার চান দলের নামে ‘নাগরিক’ শব্দটি রেখেই নতুন দলের নামকরণ হোক। একইভাবে প্রতীকেও থাকুক শাপলার ছোঁয়া।
কী বলছেন নেতারা
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণঅধিকার পরিষদের এক নেতা চরচাকে বলেন, “এনসিপি নেতারা মূলত তাদের দলীয় পদ-পদবী নিয়ে বেশি কনসার্ন। তারা হয়তো ভাবছেন বেশি দলের অন্তর্ভুক্তি হলে তাদের পদ-পদবী কম মিলবে। তারা বৃহৎ স্বার্থে বিষয়টিকে দেখছেন না।”
গণঅধিকার পরিষদের আরেক নেতা বলেন, “আমরা জোট না করে বড় দল করতে চাইছি কেন, সেটা এনসিপির বোঝা উচিত। জোট করলে সমঝোতা-ভাগাভাগি করে এমপি-মন্ত্রী পদ দিতে হবে। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব হবে, ভাঙন হবে। তাই আমরা জোট নয় দল করতে চাইছি, তাই দল যত বড় হবে ততই সুবিধা। এখানে নিজেদের পদ পদবীর জন্য যদি দলের আকার বড় করতে না দেওয়া হয় তাহলে তা দুর্ভাগ্যজনক। সবদিক বিবেচনায় এই উদ্যেগের ফলাফল ফিফটি-ফিফটি। এনসিপি দূরদর্শী হলে ভাল ফল আসবে, নইলে এই আলোচনা বিফলে যাবে।”
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান চরচাকে বলেন “২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু করে ২০২৪ সালের অভ্যুত্থান পর্যন্ত আমরা অনেকেই একসঙ্গে কাজ করেছি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ২০২৩ সাল পর্যন্ত গণঅধিকার পরিষদের ঢাবি শাখার সভাপতি ছিলেন। এনসিপির নাহিদ ইসলাম-আখতার ডাকসু নির্বাচনে আমাদের প্যানেল থেকে অংশ নিয়েছেন। তারা এক সময় আমাদের সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। এ কারণে এনসিপির কর্মী এবং গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের মাঝে মতাদর্শ এবং রাজনৈতিক চাওয়া-পাওয়ার মিল রয়েছে।”
রাশেদ বলেন, “এ কারণে অনেকেই চায় আমরা এক হয়ে এক পথে চলি। সব বিবেচনায় আমরা যদি একটি দল করতে পারি তাহলে এটি বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন মাইলফলক হবে। অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে মধ্যমপন্থী বড় দল হিসেবে শুধু বিএনপি আছে। আগে আওয়ামী লীগ ছিল, তাদের পতনের পর এখন একটি রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় অনেকগুলো দল মিলে যদি একটু বড় দল গঠন করা যায় সেটাতো খারাপ হয় না। আমরা চাইছি মাঝারি এবং ছোট দলগুলো নিয়ে একটি বড় দল গঠন করা যায় কি না।”
এনসিপির সঙ্গে আলোচনা ইতিবাচক উল্লেখ করে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, “তবে এটি একেবারেই প্রাথমিক আলোচনা, ফলাফল কী হবে সেটি এখনই বলা সম্ভব নয়।”

এক হয়ে নতুন দল গঠনের আলোচনা চলছে গণঅধিকার পরিষদ এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে।
দুই দলের নেতারা বলছেন, একটি রাজনৈতিক দল গঠনের বিষয়ে একমত হলেও কয়েকটি বিষয়ে এখনও তাদের মধ্যে ঐক্য আসেনি। তারা আশা করছেন, শিগরিগই সব মতানৈক্য দূর হবে।
এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে গঠন করা হয় তরুণদের নতুন দল এনসিপি। গত বছরের জুলাই-আগস্টে কোটাবিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণরাই রয়েছেন এর নেতৃত্বে।
সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানারে ২০১৯ সালের মার্চে অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন নুরুল হক নুর। তার সঙ্গী আখতার হোসেন হয়েছিলেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক।
পরে নুরের সঙ্গ ছেড়ে ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি’ নামের নতুন সংগঠন গড়েন আখতার; যার আহ্বায়ক ছিলেন তিনি নিজে, আর সদস্য সচিব করা হয় তখনকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলামকে।
এনসিপির আহ্বায়ক হিসেবে নাহিদের পাশপাশি আখতার রয়েছেন সদস্য সচিব হিসেবে। দল দুটি এক হলে আবারও এক ছাতার নিচে আসবেন নুর, আখতার, নাহিদরা।
কী নিয়ে মতভেদ
একীভূত হওয়ার আলোচনায় অন্যতম প্রধান মতানৈক্যের বিষয়-নতুন দলে মাঝারি-ছোট একাধিক দলের অন্তর্ভুক্তি। গণধিকার পরিষদ নেতারা বেশি দলের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে একটি বড় দল গঠন করতে চাইছেন। অন্যদিকে শুধুমাত্র গণঅধিকার পরিষদকে নিয়েই নতুন দল চাচ্ছেন এনসিপির শীর্ষ নেতারা। এর বাইরে দলের নাম-প্রতীক কী হবে, পদ-পদবী কে কী পাবে তা নিয়েও চলছে আলোচনা।
এনসিপির নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দিতে চাননি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চরচাকে তারা জানান, নতুন দল গঠনের প্রস্তাব তারা পেয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে। এরপর থেকে এ বিষয়ে সমঝোতা করতে দুই দলের শীর্ষ নেতাদের একাধিক বৈঠক হয়েছে, যা এখনও চলছে। এনসিপি গণঅধিকার পরিষদকে নিয়েই নতুন দল গঠনে আগ্রহী। কিন্তু গণঅধিকার পরিষদ চায় ছোট ছোট অনেক দল নিয়ে নতুন দল হোক।
এনসিপির নেতারা মনে করছেন, ছোট ছোট দল নিয়ে নতুন দল গঠন হলে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের এবং সুবিধাবাদীদের অনুপ্রবেশ ঘটতে পারে।
এদিকে, গণঅধিকার পরিষদ চায় বেশি দলের অন্তর্ভুক্তিতে বড় দল গঠন। যাতে পরবর্তী নির্বাচনে জিতে সরকার গঠন সম্ভব হয়। আওয়ামী লীগের পতনের পর রাজনীতির ময়দানে মধ্যপন্থী বড় দলের শূন্যতাকে কাজে লাগানোর কথা ভাবছেন গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। সেই সূত্রেই সমমনা দল হিসেবে এনসিপিকে একীভূত হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ।
তবে গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে আলোচনায় অন্য দলকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে এনসিপি।
একাধিক দলের অর্ন্তভুক্তির বিষয় ছাড়াও নতুন দলের নাম এবং প্রতীক নিয়েও নিজেদের অবস্থান এরইমধ্যে গণঅধিকার পরিষদকে জানিয়ে দিয়েছে এনসিপি। দলটির নেতার চান দলের নামে ‘নাগরিক’ শব্দটি রেখেই নতুন দলের নামকরণ হোক। একইভাবে প্রতীকেও থাকুক শাপলার ছোঁয়া।
কী বলছেন নেতারা
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণঅধিকার পরিষদের এক নেতা চরচাকে বলেন, “এনসিপি নেতারা মূলত তাদের দলীয় পদ-পদবী নিয়ে বেশি কনসার্ন। তারা হয়তো ভাবছেন বেশি দলের অন্তর্ভুক্তি হলে তাদের পদ-পদবী কম মিলবে। তারা বৃহৎ স্বার্থে বিষয়টিকে দেখছেন না।”
গণঅধিকার পরিষদের আরেক নেতা বলেন, “আমরা জোট না করে বড় দল করতে চাইছি কেন, সেটা এনসিপির বোঝা উচিত। জোট করলে সমঝোতা-ভাগাভাগি করে এমপি-মন্ত্রী পদ দিতে হবে। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব হবে, ভাঙন হবে। তাই আমরা জোট নয় দল করতে চাইছি, তাই দল যত বড় হবে ততই সুবিধা। এখানে নিজেদের পদ পদবীর জন্য যদি দলের আকার বড় করতে না দেওয়া হয় তাহলে তা দুর্ভাগ্যজনক। সবদিক বিবেচনায় এই উদ্যেগের ফলাফল ফিফটি-ফিফটি। এনসিপি দূরদর্শী হলে ভাল ফল আসবে, নইলে এই আলোচনা বিফলে যাবে।”
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান চরচাকে বলেন “২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু করে ২০২৪ সালের অভ্যুত্থান পর্যন্ত আমরা অনেকেই একসঙ্গে কাজ করেছি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ২০২৩ সাল পর্যন্ত গণঅধিকার পরিষদের ঢাবি শাখার সভাপতি ছিলেন। এনসিপির নাহিদ ইসলাম-আখতার ডাকসু নির্বাচনে আমাদের প্যানেল থেকে অংশ নিয়েছেন। তারা এক সময় আমাদের সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। এ কারণে এনসিপির কর্মী এবং গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের মাঝে মতাদর্শ এবং রাজনৈতিক চাওয়া-পাওয়ার মিল রয়েছে।”
রাশেদ বলেন, “এ কারণে অনেকেই চায় আমরা এক হয়ে এক পথে চলি। সব বিবেচনায় আমরা যদি একটি দল করতে পারি তাহলে এটি বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন মাইলফলক হবে। অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে মধ্যমপন্থী বড় দল হিসেবে শুধু বিএনপি আছে। আগে আওয়ামী লীগ ছিল, তাদের পতনের পর এখন একটি রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় অনেকগুলো দল মিলে যদি একটু বড় দল গঠন করা যায় সেটাতো খারাপ হয় না। আমরা চাইছি মাঝারি এবং ছোট দলগুলো নিয়ে একটি বড় দল গঠন করা যায় কি না।”
এনসিপির সঙ্গে আলোচনা ইতিবাচক উল্লেখ করে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, “তবে এটি একেবারেই প্রাথমিক আলোচনা, ফলাফল কী হবে সেটি এখনই বলা সম্ভব নয়।”

বস্তিগুলোতে আগুন লাগার মূল কারণ হচ্ছে সম্পূর্ণ অপরিকল্পিত বৈদ্যুতিক সংযোগ, নিয়ম না মেনে সিলিন্ডার বা লাইন গ্যাসের অনিরাপদ ব্যবহার, বিড়ি-সিগারেট, মশার কয়েল ও খোলা বাতির ব্যবহার, উন্মুক্ত চুলা ও হিটারের মতো ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার। উদাসীনতা ও অসাবধানতা এই ঝুঁকি আরও বাড়ায়

সম্প্রতি কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে কথা বলেছেন তার আইনজীবী মোরশেদ হোসেন। তিনি বলেন, “কারাগারে সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে যখন কথা হয়, তখন তিনি কেবল সাবেক শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদের মৃত্যুর প্রসঙ্গে কথা বলতে থাকেন। নুরুল মজিদের মৃত্যু অন্য নেতাদের ভীষণ চিন্ত