চরচা ডেস্ক

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালনকে ক্ষমতাচ্যুত করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করেছে। এ নিয়ে জাতীয় টেলিভিশনে ঘোষণাও দিয়েছে সেনাদের একটি অংশ। তবে প্রেসিডেন্ট ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তারা বলছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং প্রেসিডেন্ট নিরাপদে আছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, একদল সেনা কর্মকর্তা জাতীয় টিভিতে উপস্থিত হয়ে প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালনকে ক্ষমতাচ্যুত করার কথা জানান। সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল টিগরি প্যাসকল একটি সামরিক ট্রানজিশন কাউন্সিলের নেতৃত্ব দেবেন বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তারাই দেশ চালাবে।
প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তারা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেগুন আদজাদি বাকারি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, টিভিতে ঘোষণা দেওয়া দলটি সেনাবাহিনীর মূল অংশের সমর্থন পায়নি এবং বেশিরভাগ সেনা এখনও প্রেসিডেন্টের প্রতি অনুগত রয়েছে।
এদিকে, রাজধানী শহর কোটোনোয় প্রেসিডেন্টের বাসভবনের কাছে গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে বলে ফরাসি দূতাবাস জানিয়েছে। শহরজুড়ে ভারী সামরিক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে এবং রাস্তাঘাট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অভ্যুত্থানকারীরা দেশের সংবিধান স্থগিত, সব স্থল সীমান্ত এবং আকাশপথ বন্ধ ঘোষণা করেছেন।
প্রেসিডেন্ট ট্যালনের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি।
বেনিনকে এতদিন আফ্রিকার অন্যতম স্থিতিশীল গণতন্ত্র হিসেবে গণ্য করা হতো। তবে সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকায় বুরকিনা ফাসো, গিনি, মালি ও নাইজারের মতো দেশগুলোতে একের পর এক সামরিক অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটেছে।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালনকে ক্ষমতাচ্যুত করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করেছে। এ নিয়ে জাতীয় টেলিভিশনে ঘোষণাও দিয়েছে সেনাদের একটি অংশ। তবে প্রেসিডেন্ট ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তারা বলছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং প্রেসিডেন্ট নিরাপদে আছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, একদল সেনা কর্মকর্তা জাতীয় টিভিতে উপস্থিত হয়ে প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস ট্যালনকে ক্ষমতাচ্যুত করার কথা জানান। সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল টিগরি প্যাসকল একটি সামরিক ট্রানজিশন কাউন্সিলের নেতৃত্ব দেবেন বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তারাই দেশ চালাবে।
প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তারা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেগুন আদজাদি বাকারি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, টিভিতে ঘোষণা দেওয়া দলটি সেনাবাহিনীর মূল অংশের সমর্থন পায়নি এবং বেশিরভাগ সেনা এখনও প্রেসিডেন্টের প্রতি অনুগত রয়েছে।
এদিকে, রাজধানী শহর কোটোনোয় প্রেসিডেন্টের বাসভবনের কাছে গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে বলে ফরাসি দূতাবাস জানিয়েছে। শহরজুড়ে ভারী সামরিক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে এবং রাস্তাঘাট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অভ্যুত্থানকারীরা দেশের সংবিধান স্থগিত, সব স্থল সীমান্ত এবং আকাশপথ বন্ধ ঘোষণা করেছেন।
প্রেসিডেন্ট ট্যালনের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি।
বেনিনকে এতদিন আফ্রিকার অন্যতম স্থিতিশীল গণতন্ত্র হিসেবে গণ্য করা হতো। তবে সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকায় বুরকিনা ফাসো, গিনি, মালি ও নাইজারের মতো দেশগুলোতে একের পর এক সামরিক অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটেছে।