চরচা ডেস্ক

পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বহরের জন্য ৬৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার মূল্যের উন্নত প্রযুক্তি ও সহায়তা পরিষেবা বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে আমেরিকা। মঙ্গলবার মার্কিন প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা সংস্থা (ডিএসসিএ) থেকে কংগ্রেসে পাঠানো এক চিঠি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্যাকেজে রয়েছে লিংক-১৬ ডেটা লিংক সিস্টেম, ক্রিপ্টোগ্রাফিক সরঞ্জাম, এভিওনিকস (বিমানচালনা সরঞ্জাম) হালনাগাদকরণ, প্রশিক্ষণ এবং ব্যাপক লজিস্টিক্যাল সহায়তা।
ডিএসসিএ জানিয়েছে, এই সরঞ্জাম বিক্রির মাধ্যমে তারা আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য পূরণ করতে চায়। এর ফলে পাকিস্তান সন্ত্রাস দমনে আমেরিকা ও মিত্রদেশগুলোর সঙ্গে একসাথে কাজ করার ক্ষমতা রাখতে পারবে। ভবিষ্যতের যেকোনো জরুরি পরিস্থিতির জন্য তারা প্রস্তুত থাকতে পারবে। তবে এসব সরঞ্জাম বিক্রির কারণে এই অঞ্চলের সামরিক ভারসাম্যে কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে দাবি করা হয়েছে।
বলা হচ্ছে, এই আধুনিক যন্ত্রপাতিগুলো পাকিস্তানের পুরোনো ব্লক-৫২ এবং মিড-লাইফ আপগ্রেড এফ-১৬ যুদ্ধবিমানগুলোকে নতুন করে তৈরি করবে। এতে এসব যুদ্ধবিমান নিরাপদে চালানোর জন্য উপযোগী হয়ে উঠবে। এই মেরামত ও আধুনিকায়নের ফলে যুদ্ধবিমানগুলো ২০৪০ সাল পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এবং নিরাপত্তার গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা দূর হবে।
লিংক-১৬ হলো একটি নিরাপদ যোগাযোগব্যবস্থা, যা যুদ্ধক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদের মধ্যে প্রকৃত সময়ে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। এই প্রযুক্তি জ্যামিং প্রতিরোধ করতে পারে এবং যুদ্ধ চলাকালে নজরদারি, শত্রুকে চিহ্নিত করা, অস্ত্র ব্যবহার এবং দিকনির্দেশনার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাহায্য করে। অন্যান্য সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে শত্রু বা মিত্রকে চিহ্নিত করার উন্নত ব্যবস্থা, যা মিত্র ও শত্রুদের বিমান শনাক্ত করতে পারে।
টেক্সাসের ফোর্ট ওয়ার্থের কোম্পানি লকহিড মার্টিন এই কাজের প্রধান ঠিকাদার হিসেবে থাকবে। ডিএসসিএ নিশ্চিত করেছে, এই কাজের জন্য পাকিস্তানে অতিরিক্ত কোনো মার্কিন কর্মী বা ঠিকাদারকে পাঠাতে হবে না।

পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বহরের জন্য ৬৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার মূল্যের উন্নত প্রযুক্তি ও সহায়তা পরিষেবা বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে আমেরিকা। মঙ্গলবার মার্কিন প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা সংস্থা (ডিএসসিএ) থেকে কংগ্রেসে পাঠানো এক চিঠি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্যাকেজে রয়েছে লিংক-১৬ ডেটা লিংক সিস্টেম, ক্রিপ্টোগ্রাফিক সরঞ্জাম, এভিওনিকস (বিমানচালনা সরঞ্জাম) হালনাগাদকরণ, প্রশিক্ষণ এবং ব্যাপক লজিস্টিক্যাল সহায়তা।
ডিএসসিএ জানিয়েছে, এই সরঞ্জাম বিক্রির মাধ্যমে তারা আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য পূরণ করতে চায়। এর ফলে পাকিস্তান সন্ত্রাস দমনে আমেরিকা ও মিত্রদেশগুলোর সঙ্গে একসাথে কাজ করার ক্ষমতা রাখতে পারবে। ভবিষ্যতের যেকোনো জরুরি পরিস্থিতির জন্য তারা প্রস্তুত থাকতে পারবে। তবে এসব সরঞ্জাম বিক্রির কারণে এই অঞ্চলের সামরিক ভারসাম্যে কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে দাবি করা হয়েছে।
বলা হচ্ছে, এই আধুনিক যন্ত্রপাতিগুলো পাকিস্তানের পুরোনো ব্লক-৫২ এবং মিড-লাইফ আপগ্রেড এফ-১৬ যুদ্ধবিমানগুলোকে নতুন করে তৈরি করবে। এতে এসব যুদ্ধবিমান নিরাপদে চালানোর জন্য উপযোগী হয়ে উঠবে। এই মেরামত ও আধুনিকায়নের ফলে যুদ্ধবিমানগুলো ২০৪০ সাল পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে এবং নিরাপত্তার গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা দূর হবে।
লিংক-১৬ হলো একটি নিরাপদ যোগাযোগব্যবস্থা, যা যুদ্ধক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদের মধ্যে প্রকৃত সময়ে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। এই প্রযুক্তি জ্যামিং প্রতিরোধ করতে পারে এবং যুদ্ধ চলাকালে নজরদারি, শত্রুকে চিহ্নিত করা, অস্ত্র ব্যবহার এবং দিকনির্দেশনার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাহায্য করে। অন্যান্য সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে শত্রু বা মিত্রকে চিহ্নিত করার উন্নত ব্যবস্থা, যা মিত্র ও শত্রুদের বিমান শনাক্ত করতে পারে।
টেক্সাসের ফোর্ট ওয়ার্থের কোম্পানি লকহিড মার্টিন এই কাজের প্রধান ঠিকাদার হিসেবে থাকবে। ডিএসসিএ নিশ্চিত করেছে, এই কাজের জন্য পাকিস্তানে অতিরিক্ত কোনো মার্কিন কর্মী বা ঠিকাদারকে পাঠাতে হবে না।