চরচা ডেস্ক

গত ১৩ ডিসেম্বর রাতে ইসরায়েলের তেল আবিবের হাবিমা স্কয়ারে প্রায় ১ হাজার ৫০০ মানুষ সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেন। একই সময়ে জেরুজালেম, হাইফা ও দেশের অন্যান্য এলাকায়ও ছোট আকারে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবিগুলোর মধ্যে ছিল গাজায় আটক থাকা সর্বশেষ জিম্মিদের মৃতদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস-নেতৃত্বাধীন হামলা ঘিরে নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা ব্যর্থতা তদন্তে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রীয় কমিশন গঠন এবং চলমান দুর্নীতি মামলায় প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে কোনো ধরনের ক্ষমা বা ছাড় না দেওয়া।
বিক্ষোভ সমাবেশে প্রস্তাবিত সামরিক বাহিনীতে ছাড় সংক্রান্ত আইনেরও তীব্র সমালোচনা করা হয়। বিক্ষোভকারীদের মতে, এই আইন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ও দেশের সামাজিক সংহতির জন্য হুমকি তৈরি করবে। তারা নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল করার যেকোনো প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে।
প্রতিবাদকারীরা বর্তমান সরকারকে ইসরায়েলের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে খারাপ সরকার’ হিসেবে অভিহিত করেন। তাদের অভিযোগ, সরকার একদিকে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছে, অন্যদিকে একটি দীর্ঘস্থায়ী ও রাজনীতিকরণ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, জীবিত অবস্থায় অপহৃত ডজনখানেক মানুষ পরবর্তীতে বন্দদীশায় প্রাণ হারিয়েছেন।
বিক্ষোভকারী জানান, ইসরায়েলের চলমান সংকট ২০২৩ সাল থেকে শুরু হয়নি; এটি দীর্ঘদিনের সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যর্থতার প্রতিফলন। তার মতে, দেশটি এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। ইসরায়েলকে হয় ধর্মতান্ত্রিক ও কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রব্যবস্থাকে মেনে নিয়ে সামনে এগোতে হবে, নতুবা স্বাধীন বিচারব্যবস্থা ও উদার গণতন্ত্র রক্ষার পক্ষে সোচ্চার হতে হবে।

গত ১৩ ডিসেম্বর রাতে ইসরায়েলের তেল আবিবের হাবিমা স্কয়ারে প্রায় ১ হাজার ৫০০ মানুষ সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেন। একই সময়ে জেরুজালেম, হাইফা ও দেশের অন্যান্য এলাকায়ও ছোট আকারে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবিগুলোর মধ্যে ছিল গাজায় আটক থাকা সর্বশেষ জিম্মিদের মৃতদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস-নেতৃত্বাধীন হামলা ঘিরে নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা ব্যর্থতা তদন্তে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রীয় কমিশন গঠন এবং চলমান দুর্নীতি মামলায় প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে কোনো ধরনের ক্ষমা বা ছাড় না দেওয়া।
বিক্ষোভ সমাবেশে প্রস্তাবিত সামরিক বাহিনীতে ছাড় সংক্রান্ত আইনেরও তীব্র সমালোচনা করা হয়। বিক্ষোভকারীদের মতে, এই আইন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ও দেশের সামাজিক সংহতির জন্য হুমকি তৈরি করবে। তারা নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল করার যেকোনো প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে।
প্রতিবাদকারীরা বর্তমান সরকারকে ইসরায়েলের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে খারাপ সরকার’ হিসেবে অভিহিত করেন। তাদের অভিযোগ, সরকার একদিকে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছে, অন্যদিকে একটি দীর্ঘস্থায়ী ও রাজনীতিকরণ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, জীবিত অবস্থায় অপহৃত ডজনখানেক মানুষ পরবর্তীতে বন্দদীশায় প্রাণ হারিয়েছেন।
বিক্ষোভকারী জানান, ইসরায়েলের চলমান সংকট ২০২৩ সাল থেকে শুরু হয়নি; এটি দীর্ঘদিনের সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যর্থতার প্রতিফলন। তার মতে, দেশটি এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। ইসরায়েলকে হয় ধর্মতান্ত্রিক ও কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রব্যবস্থাকে মেনে নিয়ে সামনে এগোতে হবে, নতুবা স্বাধীন বিচারব্যবস্থা ও উদার গণতন্ত্র রক্ষার পক্ষে সোচ্চার হতে হবে।