ইউনিসেফের প্রতিবেদন
চরচা প্রতিবেদক

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাত ও সহিংসতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে চলতি বছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশে আরও প্রায় দেড় লাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে পারে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ইউনিসেফ।
আজ বুধবার ‘হিউম্যানিট্যারিয়ান একশন ফর চিলড্রেন ২০২৬-বাংলাদেশ’ শীর্ষক এত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে।
এতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালে বাংলাদেশে ১৯ লাখ শিশু এবং ১২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীসহ (যার ৫২ শতাংশ শিশু) মোট ৪৪ লাখ মানুষের মানবিক সহায়তার প্রয়োজন হবে।
তবে বিশ্বজুড়ে মানবিক তহবিল যেহেতু সংকুচিত হচ্ছে, বাংলাদেশেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
ইউনিসেফ জানিয়েছে, ১৩ লাখ মানুষকে স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পানি বিশুদ্ধকরণ ব্যবস্থা, শিক্ষাসহ জীবন রক্ষাকারী সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের। যার মধ্যে ছয় লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীও রয়েছে।
সেইসঙ্গে শরণার্থী ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তার জন্য ১০৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের আবেদন জানিয়েছে ইউনিসেফ।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাত ও সহিংসতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে চলতি বছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশে আরও প্রায় দেড় লাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে পারে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ইউনিসেফ।
আজ বুধবার ‘হিউম্যানিট্যারিয়ান একশন ফর চিলড্রেন ২০২৬-বাংলাদেশ’ শীর্ষক এত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে।
এতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালে বাংলাদেশে ১৯ লাখ শিশু এবং ১২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীসহ (যার ৫২ শতাংশ শিশু) মোট ৪৪ লাখ মানুষের মানবিক সহায়তার প্রয়োজন হবে।
তবে বিশ্বজুড়ে মানবিক তহবিল যেহেতু সংকুচিত হচ্ছে, বাংলাদেশেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
ইউনিসেফ জানিয়েছে, ১৩ লাখ মানুষকে স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পানি বিশুদ্ধকরণ ব্যবস্থা, শিক্ষাসহ জীবন রক্ষাকারী সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের। যার মধ্যে ছয় লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীও রয়েছে।
সেইসঙ্গে শরণার্থী ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তার জন্য ১০৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের আবেদন জানিয়েছে ইউনিসেফ।