চবি প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন ২০০৬ সালের জুলাইয়ে। তখন পদ ছিল নিম্নমান সহকারী, অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। এরপর পদোন্নতি পেয়ে ২০২২ সালে হন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। এখন সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতি পেতে আবেদন করেছেন নিজেকে ‘জমিদার’দাবি করা কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম।
সম্প্রতি চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় এলাকাবাসীর সংঘর্ষের পর এক মতবিনিময় সভায় সিরাজুল ইসলাম বলেন, “চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি। আমরা জমিদার।”
এই বক্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ঘটনার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভও হয়।
সিরাজুল ইসলাম চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী-বায়েজিদ আংশিক) আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ছিলেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর তার মনোনয়ন বাতিল করে জামায়াত।
উপজেলা আমিরের পদ থেকেও তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও তার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ দেয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, সিরাজুল ইসলাম ২০০৬ সালের জুলাইয়ে চবিতে তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে যোগ দেওয়ার পর থেকে ২০১০, ২০১৩ ও ২০২২ সালে মোট তিনবার পদোন্নতি পেয়েছেন। সবশেষ তিনি ২০২২ সালে সেকশন অফিসার পদে পদোন্নতি পান। এবার তিনি ষষ্ঠ গ্রেডের সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতির আবেদন করেছেন।
চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর সিন্ডিকেট সভায় পদোন্নতিতে বৈষম্যের অভিযোগ যাচাইয়ে একটি কমিটি করা হয়। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎকারে ডাকা হয়েছে। এর মধ্যে সেকশন অফিসার থেকে সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতির জন্য চারজনের নাম রয়েছে, যার একজন সিরাজুল ইসলাম। আগামী বৃহস্পতিবার তার সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বৈষম্যের স্বীকার হওয়ার কথা বললেও, সেই সময়েই সিরাজুল তিনবার পদোন্নতি পেয়েছেন। এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম চরচাকে বলেন, “দলীয় কারণে আমি বৈষম্য স্বীকার হয়েছিলাম। ২০১৩ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আমার কোনো পদোন্নতি হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করেছি আমি এবং সংঘর্ষের ঘটনায় আমি শোকজের ও জবাবও দিয়েছি।”
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, “সাক্ষাৎকারে ডাকা মানেই পদোন্নতি নিশ্চিত নয়। বিষয়টি যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। সংঘর্ষের ঘটনায় সিরাজুল ইসলাম ব্যাখ্যা দিয়েছেন। কোনো ধরনের তদবির বিবেচনায় করা হয় না।”

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন ২০০৬ সালের জুলাইয়ে। তখন পদ ছিল নিম্নমান সহকারী, অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। এরপর পদোন্নতি পেয়ে ২০২২ সালে হন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। এখন সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতি পেতে আবেদন করেছেন নিজেকে ‘জমিদার’দাবি করা কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম।
সম্প্রতি চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় এলাকাবাসীর সংঘর্ষের পর এক মতবিনিময় সভায় সিরাজুল ইসলাম বলেন, “চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি। আমরা জমিদার।”
এই বক্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ঘটনার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভও হয়।
সিরাজুল ইসলাম চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী-বায়েজিদ আংশিক) আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ছিলেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর তার মনোনয়ন বাতিল করে জামায়াত।
উপজেলা আমিরের পদ থেকেও তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও তার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ দেয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, সিরাজুল ইসলাম ২০০৬ সালের জুলাইয়ে চবিতে তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে যোগ দেওয়ার পর থেকে ২০১০, ২০১৩ ও ২০২২ সালে মোট তিনবার পদোন্নতি পেয়েছেন। সবশেষ তিনি ২০২২ সালে সেকশন অফিসার পদে পদোন্নতি পান। এবার তিনি ষষ্ঠ গ্রেডের সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতির আবেদন করেছেন।
চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর সিন্ডিকেট সভায় পদোন্নতিতে বৈষম্যের অভিযোগ যাচাইয়ে একটি কমিটি করা হয়। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎকারে ডাকা হয়েছে। এর মধ্যে সেকশন অফিসার থেকে সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতির জন্য চারজনের নাম রয়েছে, যার একজন সিরাজুল ইসলাম। আগামী বৃহস্পতিবার তার সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বৈষম্যের স্বীকার হওয়ার কথা বললেও, সেই সময়েই সিরাজুল তিনবার পদোন্নতি পেয়েছেন। এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম চরচাকে বলেন, “দলীয় কারণে আমি বৈষম্য স্বীকার হয়েছিলাম। ২০১৩ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আমার কোনো পদোন্নতি হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করেছি আমি এবং সংঘর্ষের ঘটনায় আমি শোকজের ও জবাবও দিয়েছি।”
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, “সাক্ষাৎকারে ডাকা মানেই পদোন্নতি নিশ্চিত নয়। বিষয়টি যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। সংঘর্ষের ঘটনায় সিরাজুল ইসলাম ব্যাখ্যা দিয়েছেন। কোনো ধরনের তদবির বিবেচনায় করা হয় না।”