চরচা প্রতিবেদক

প্রতিশ্রুতি দিয়েও সম্পদের হিসাব বিবরণী প্রকাশ না করা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চরচা প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
গত বছরের ৮ আগস্ট ক্ষমতা গ্রহণের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২৫ আগস্ট জাতির উদ্দেশে দেওয়া তার প্রথম ভাষণে সকল উপদেষ্টা দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থানের জানান দিতেই তিনি এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা আরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, উপদেষ্টাদের পর পর্যায়ক্রমে এটি সকল সরকারি কর্মকর্তার ক্ষেত্রেও নিয়মিত ও বাধ্যতামূলক করা হবে। ‘অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এবং সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা, ২০২৪’ নামক একটি খসড়া ওই বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদনও করে।
ক্ষমতা গ্রহণের বর্ষপূর্তিতেও সে প্রতিশ্রুতি না রাখায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান সম্পদের হিসাব জমা না দেওয়াকে কোনো কিছু লুকানোর চেষ্টা হিসেবে মন্তব্য করেন।
এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যও। এ সম্পর্কিত এক বক্তব্যে তিনি বলেন, “অনেক প্রত্যাশা ছিল যে, বর্তমান সরকার একটা নতুন নজির স্থাপন করবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেটাও হয়নি।”
দেখতে দেখতে প্রায় দেড় বছর চলে গেছে। আসন্ন নির্বাচনের তফসিলও ঘোষণা হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো উপদেষ্টারা তাদের সম্পদের হিসাব বিবরণী প্রকাশ করেনি। তবে উপদেষ্টামণ্ডলী থেকে পদত্যাগ করার পর সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং নাহিদ হাসান। কিন্তু প্রাথমিক সম্পদ বিবরণী হাতে না থাকায়, তুলনামূলক চিত্র পাওয়া যাচ্ছে না, যা জনমনে প্রশ্ন তৈরি করেছে।
চরচার সঙ্গে আলাপে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এ নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, “প্রতিশ্রুতি দিয়েও সম্পদের হিসাব বিবরণী প্রকাশ না করা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা।”

প্রতিশ্রুতি দিয়েও সম্পদের হিসাব বিবরণী প্রকাশ না করা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চরচা প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
গত বছরের ৮ আগস্ট ক্ষমতা গ্রহণের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২৫ আগস্ট জাতির উদ্দেশে দেওয়া তার প্রথম ভাষণে সকল উপদেষ্টা দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থানের জানান দিতেই তিনি এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা আরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, উপদেষ্টাদের পর পর্যায়ক্রমে এটি সকল সরকারি কর্মকর্তার ক্ষেত্রেও নিয়মিত ও বাধ্যতামূলক করা হবে। ‘অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এবং সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা, ২০২৪’ নামক একটি খসড়া ওই বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদনও করে।
ক্ষমতা গ্রহণের বর্ষপূর্তিতেও সে প্রতিশ্রুতি না রাখায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান সম্পদের হিসাব জমা না দেওয়াকে কোনো কিছু লুকানোর চেষ্টা হিসেবে মন্তব্য করেন।
এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যও। এ সম্পর্কিত এক বক্তব্যে তিনি বলেন, “অনেক প্রত্যাশা ছিল যে, বর্তমান সরকার একটা নতুন নজির স্থাপন করবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেটাও হয়নি।”
দেখতে দেখতে প্রায় দেড় বছর চলে গেছে। আসন্ন নির্বাচনের তফসিলও ঘোষণা হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো উপদেষ্টারা তাদের সম্পদের হিসাব বিবরণী প্রকাশ করেনি। তবে উপদেষ্টামণ্ডলী থেকে পদত্যাগ করার পর সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং নাহিদ হাসান। কিন্তু প্রাথমিক সম্পদ বিবরণী হাতে না থাকায়, তুলনামূলক চিত্র পাওয়া যাচ্ছে না, যা জনমনে প্রশ্ন তৈরি করেছে।
চরচার সঙ্গে আলাপে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এ নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, “প্রতিশ্রুতি দিয়েও সম্পদের হিসাব বিবরণী প্রকাশ না করা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা।”