চরচা ডেস্ক

চলতি বছর নিহত হওয়া বেশিরভাগ সাংবাদিকই ইসরায়েলিদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। ফ্রান্সের প্যারিসভিত্তিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) আজ মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে।
সংগঠনটি বলছে, গত এক বছরে বিশ্বে মোট ৬৭ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এই সংখ্যা ২০২৪ সালের তুলনায় একজন বেশি। চলতি বছর শুধু গাজায়ই ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে ২৯ জন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত হয়েছেন।
আরএসএফের প্রতিবেদনে ইসরায়েলকে সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
গাজায় ২৫ আগস্ট একটি হাসপাতালে হামলায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক নিহত হন। তাদের মধ্যে দুজন ছিলেন রয়টার্স এবং অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) সাংবাদিক। এটি এ বছরে সাংবাদিক নিহত হওয়ার সবচেয়ে বড় একক ঘটনা।
২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২২০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আরএসএফ বলছে, টানা তিন বছর ধরে সাংবাদিক হত্যায় শীর্ষে রয়েছে ইসরায়েল। বিদেশি সাংবাদিকরা এখনো গাজায় স্বাধীনভাবে প্রবেশ করতে পারছেন না। শুধু ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রিত সফরে গেলে তা সম্ভব।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সাল মেক্সিকো সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশগুলোর মধ্যে একটি ছিল। সেখানে অন্তত ৯ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন, যদিও প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম সাংবাদিক সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
এ ছাড়া যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে ৩ জন এবং সুদানে ৪ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আরএসএফ বলছে, এই দুটো দেশও বর্তমানে সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর তালিকায় রয়েছে।
২০২৫ সালে বাংলাদেশে দুজন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এসময়ে বাংলাদেশে পাঁচ সাংবাদিককে আটক করা হয়েছে।
আরএসএফ-এর হিসাব অনুযায়ী, পেশাগত কারণে সবচেয়ে বেশি কারাবন্দী সাংবাদিক রয়েছে চীনে। দেশটিতে ১২১ জন সাংবাদিক কারাগারে রয়েছে। এছাড়া রাশিয়া (৪৮ জন) এবং মিয়ানমার (৪৭ জন) সবচেয়ে দমনমূলক দেশ হিসেবে রয়েছে।

চলতি বছর নিহত হওয়া বেশিরভাগ সাংবাদিকই ইসরায়েলিদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। ফ্রান্সের প্যারিসভিত্তিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) আজ মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে।
সংগঠনটি বলছে, গত এক বছরে বিশ্বে মোট ৬৭ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এই সংখ্যা ২০২৪ সালের তুলনায় একজন বেশি। চলতি বছর শুধু গাজায়ই ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে ২৯ জন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত হয়েছেন।
আরএসএফের প্রতিবেদনে ইসরায়েলকে সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
গাজায় ২৫ আগস্ট একটি হাসপাতালে হামলায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক নিহত হন। তাদের মধ্যে দুজন ছিলেন রয়টার্স এবং অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) সাংবাদিক। এটি এ বছরে সাংবাদিক নিহত হওয়ার সবচেয়ে বড় একক ঘটনা।
২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২২০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আরএসএফ বলছে, টানা তিন বছর ধরে সাংবাদিক হত্যায় শীর্ষে রয়েছে ইসরায়েল। বিদেশি সাংবাদিকরা এখনো গাজায় স্বাধীনভাবে প্রবেশ করতে পারছেন না। শুধু ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রিত সফরে গেলে তা সম্ভব।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সাল মেক্সিকো সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশগুলোর মধ্যে একটি ছিল। সেখানে অন্তত ৯ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন, যদিও প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম সাংবাদিক সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
এ ছাড়া যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে ৩ জন এবং সুদানে ৪ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আরএসএফ বলছে, এই দুটো দেশও বর্তমানে সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর তালিকায় রয়েছে।
২০২৫ সালে বাংলাদেশে দুজন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এসময়ে বাংলাদেশে পাঁচ সাংবাদিককে আটক করা হয়েছে।
আরএসএফ-এর হিসাব অনুযায়ী, পেশাগত কারণে সবচেয়ে বেশি কারাবন্দী সাংবাদিক রয়েছে চীনে। দেশটিতে ১২১ জন সাংবাদিক কারাগারে রয়েছে। এছাড়া রাশিয়া (৪৮ জন) এবং মিয়ানমার (৪৭ জন) সবচেয়ে দমনমূলক দেশ হিসেবে রয়েছে।