চরচা প্রতিবেদক

প্রতারণার অভিযোগে শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো এভিয়েশনের সালমান এফ রহমান ও তার ভাই এ এস এফ রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা হয়েছে। ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা প্রতারণার অভিযোগে মামলাটি করেন তিন পাইলট।
মামলায় অপর আসামিরা হলেন এভিয়েশনের আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তার ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন এবং সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে আজ রোববার মামলাটি করেন তিন পাইলট। এরা হলেন ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম, ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও ক্যাপ্টেন জাহিদুর রহমান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, আদালত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে সিআইডি পুলিশকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
মামলার অভিযোগপত্রের বরাত দিয়ে তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘মামলার প্রধান অভিযোগ— সালমান এফ রহমানের কোম্পানি এভিয়েশন লিমিটেডে ২০২১ সালের বিভিন্ন সময় থেকে চাকরি করতেন এই তিন পাইলট। সালমান এফ রহমান দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতেন, আসতেন হেলিকপ্টারে। কোম্পানিতে থাকার সময় পাইলটেরা ঠিক সময়ে বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন। তবে ফেব্রুয়ারি মাসে তাদের চাকরি থেকে তাদের অপসারণ করা হয় পাওনা বাকি রেখে। কোটি টাকার ওপরে তাদের তিনজনের পাওনা।’’
তিন পাইলটের বরাত দিয়ে আইনজীবী বলেন, ‘‘খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, এই কোম্পানিটা (বেক্সিমকো এভিয়েশন) ছিল আসলে একটা ফেক কোম্পানি। তারা পাইলটদের কাছ থেকে সার্ভিস নিয়েছে একটা ফেক কোম্পানি গঠন করে এবং আরও নিশ্চয়ই শত শত কোটি টাকা লোপাট করেছে। তারা পাইলটদের পাওনা থেকে বঞ্চিত করছে। তারা পাইলটদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’’

প্রতারণার অভিযোগে শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো এভিয়েশনের সালমান এফ রহমান ও তার ভাই এ এস এফ রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা হয়েছে। ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা প্রতারণার অভিযোগে মামলাটি করেন তিন পাইলট।
মামলায় অপর আসামিরা হলেন এভিয়েশনের আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তার ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন এবং সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে আজ রোববার মামলাটি করেন তিন পাইলট। এরা হলেন ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম, ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও ক্যাপ্টেন জাহিদুর রহমান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, আদালত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে সিআইডি পুলিশকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
মামলার অভিযোগপত্রের বরাত দিয়ে তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘মামলার প্রধান অভিযোগ— সালমান এফ রহমানের কোম্পানি এভিয়েশন লিমিটেডে ২০২১ সালের বিভিন্ন সময় থেকে চাকরি করতেন এই তিন পাইলট। সালমান এফ রহমান দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতেন, আসতেন হেলিকপ্টারে। কোম্পানিতে থাকার সময় পাইলটেরা ঠিক সময়ে বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন। তবে ফেব্রুয়ারি মাসে তাদের চাকরি থেকে তাদের অপসারণ করা হয় পাওনা বাকি রেখে। কোটি টাকার ওপরে তাদের তিনজনের পাওনা।’’
তিন পাইলটের বরাত দিয়ে আইনজীবী বলেন, ‘‘খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, এই কোম্পানিটা (বেক্সিমকো এভিয়েশন) ছিল আসলে একটা ফেক কোম্পানি। তারা পাইলটদের কাছ থেকে সার্ভিস নিয়েছে একটা ফেক কোম্পানি গঠন করে এবং আরও নিশ্চয়ই শত শত কোটি টাকা লোপাট করেছে। তারা পাইলটদের পাওনা থেকে বঞ্চিত করছে। তারা পাইলটদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’’