চরচা প্রতিবেদক

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন। তাকে দেখতে ঢামেকে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও একই আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মির্জা আব্বাস। তবে সেখানে পৌঁছেই তিনি ইনকিলাব মঞ্চের কর্মীদের তীব্র প্রতিবাদ ও স্লোগানের মুখে পড়েন।
শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে মির্জা আব্বাস ঢামেকের জরুরি বিভাগের সামনে পৌঁছালে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য ও হাদির সমর্থকরা তার বিরুদ্ধে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। তারা তার দিকে তেড়ে গেলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এসময় সেনাবাহিনীর সহায়তায় তিনি হাসপাতালের ভেতরে যান।
পরে বিকেল পৌনে পাঁচটায় হাসপাতাল থেকে বাইরে বের হওয়ার সময়ও তিনি একইভাবে নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়েন। এ সময় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবের নেতৃত্বে দলীয় নেতারা এবং সেখানে দায়িত্বে থাকা সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাকে নিরাপত্তা দিয়ে গাড়িতে উঠিয়ে দেন।
এসময় হাদির সহকর্মীরা মির্জা আব্বাসকে ‘খুনী’, ‘ভুয়া’, ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’, ‘সত্যের জয় নিশ্চিত’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা দ্রুত মির্জা আব্বাসকে ভেতরে নিয়ে যান। আবার বাইরে বের হওয়ার সময় তাকে গাড়িতে উঠতেও সহযোগিতা করেন। এসময় হাসপাতালের বাইরে তখনও ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে স্লোগান চলতে থাকে।
এর আগে আজ শুক্রবার দুপুর সোয়া দুইটার দিকে রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে এসে দুই দুর্বৃত্ত হাদির ওপর গুলি চালায়। এতে হাদির মাথার বামপাশ দিয়ে একটি গুলি ঢুকে।
হাদির সহকর্মী মিসবাহ জানান, "জুমার নামাজ শেষে আমরা হাইকোর্টের দিকে যাচ্ছিলাম। বিজয়নগরে পৌঁছাতেই মোটরসাইকেলে দুজন এসে হাদি ভাইকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। আমি ঠিক পেছনের রিকশায় ছিলাম।”
মিসবাহ বলেন, "বিজয়নগর কালভার্টের কাছে তারা খুব কাছে থেকে গুলি করে। হাদি ভাইয়ের বাম কানের নিচে গুলি লাগে।”
পরে সঙ্গীরা রিকশায় করে দ্রুত তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তার মাথা থেকে গুলি বের করার চেষ্টা করছে চিকিৎসকরা।

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন। তাকে দেখতে ঢামেকে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও একই আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মির্জা আব্বাস। তবে সেখানে পৌঁছেই তিনি ইনকিলাব মঞ্চের কর্মীদের তীব্র প্রতিবাদ ও স্লোগানের মুখে পড়েন।
শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে মির্জা আব্বাস ঢামেকের জরুরি বিভাগের সামনে পৌঁছালে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য ও হাদির সমর্থকরা তার বিরুদ্ধে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। তারা তার দিকে তেড়ে গেলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এসময় সেনাবাহিনীর সহায়তায় তিনি হাসপাতালের ভেতরে যান।
পরে বিকেল পৌনে পাঁচটায় হাসপাতাল থেকে বাইরে বের হওয়ার সময়ও তিনি একইভাবে নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়েন। এ সময় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবের নেতৃত্বে দলীয় নেতারা এবং সেখানে দায়িত্বে থাকা সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাকে নিরাপত্তা দিয়ে গাড়িতে উঠিয়ে দেন।
এসময় হাদির সহকর্মীরা মির্জা আব্বাসকে ‘খুনী’, ‘ভুয়া’, ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’, ‘সত্যের জয় নিশ্চিত’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা দ্রুত মির্জা আব্বাসকে ভেতরে নিয়ে যান। আবার বাইরে বের হওয়ার সময় তাকে গাড়িতে উঠতেও সহযোগিতা করেন। এসময় হাসপাতালের বাইরে তখনও ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে স্লোগান চলতে থাকে।
এর আগে আজ শুক্রবার দুপুর সোয়া দুইটার দিকে রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে এসে দুই দুর্বৃত্ত হাদির ওপর গুলি চালায়। এতে হাদির মাথার বামপাশ দিয়ে একটি গুলি ঢুকে।
হাদির সহকর্মী মিসবাহ জানান, "জুমার নামাজ শেষে আমরা হাইকোর্টের দিকে যাচ্ছিলাম। বিজয়নগরে পৌঁছাতেই মোটরসাইকেলে দুজন এসে হাদি ভাইকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। আমি ঠিক পেছনের রিকশায় ছিলাম।”
মিসবাহ বলেন, "বিজয়নগর কালভার্টের কাছে তারা খুব কাছে থেকে গুলি করে। হাদি ভাইয়ের বাম কানের নিচে গুলি লাগে।”
পরে সঙ্গীরা রিকশায় করে দ্রুত তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তার মাথা থেকে গুলি বের করার চেষ্টা করছে চিকিৎসকরা।