চরচা ডেস্ক

কর্মী সংকট ও প্রযুক্তিগত জটিলতাসহ নানা কারণে টানা চতুর্থ দিনের মতো শিডিউল নিয়ে বিপাকে পড়েছে ইনডিগো এয়ারলাইন। তাই আজ শুক্রবার দিল্লি বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়া সব অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট রাত ১২টা পর্যন্ত বাতিল করেছে তারা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এ ঘোষণা দিয়েছে দিল্লি বিমানবন্দর।
অন্যদিকে, ভারতের বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয় ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ ডিরেক্টর জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশনের (ডিজিসিএ) অভ্যন্তরীণ সূত্র এনডিটিভিকে জানিয়েছে, ফ্লাইটগুলো শুধুমাত্র বিকেল ৩টা পর্যন্ত বাতিল হয়েছে।
ফ্লাইট বিপর্যয়ের এই সময়সীমা নিয়ে এই ভিন্ন তথ্য যাত্রীকে আরও বিভ্রান্ত করছে।
পরস্পরবিরোধী এই তথ্য ইতোমধ্যেই দীর্ঘ দেরি ও ক্রমবর্ধমান ভ্রমণ খরচে উদ্বিগ্ন হাজার হাজার যাত্রীকে আরও বিভ্রান্ত করছে।
ইন্ডিগো এয়ারলাইনটি প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার ৩০০ ফ্লাইট চালায়, নির্ধারিত সময়ে ফ্লাইট উড্ডয়ন ও অবতরণে এর সুনামও ছিল।
তবে চলমান এই সংকটের কারণে ইন্ডিগোর সময়নিষ্ঠা মারাত্মকভাবে কমে গেছে। এই সংকট আরও কয়েকদিন স্থায়ী হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভারতীয় কর্তৃপক্ষ পাইলট ও ক্রুদের কাজের সময় নিয়ে বেশ কিছু নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। এসব নির্দেশনায় পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রামের সময় দেওয়া, রাত জেগে ফ্লাইট না চালানো, সময়মতো ফ্লাইট চালাতে রোস্টার ঠিকঠাক রাখা, পর্যাপ্ত ক্রু না থাকলে ফ্লাইট বাতিল করার নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলতে বলা হয়েছে।
এসব নির্দেশনার সঙ্গে মানিয়ে ক্রু ব্যবস্থাপনায় হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে দাবি করেছে ইনডিগো কর্তৃপক্ষ। শীতকালীন আবহাওয়া, প্রযুক্তিগত সমস্যা এবং আরও কিছু বিষয়ের কারণে ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন আরও বেড়েছে।
পরিস্থিতির জন্য দুঃখ প্রকাশ করে ইনডিগো বলেছে, বিপর্যয় এড়াতে তারা সোমবার থেকে ফ্লাইট সংখ্যাও কমিয়ে দিচ্ছে।

কর্মী সংকট ও প্রযুক্তিগত জটিলতাসহ নানা কারণে টানা চতুর্থ দিনের মতো শিডিউল নিয়ে বিপাকে পড়েছে ইনডিগো এয়ারলাইন। তাই আজ শুক্রবার দিল্লি বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়া সব অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট রাত ১২টা পর্যন্ত বাতিল করেছে তারা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এ ঘোষণা দিয়েছে দিল্লি বিমানবন্দর।
অন্যদিকে, ভারতের বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয় ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ ডিরেক্টর জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশনের (ডিজিসিএ) অভ্যন্তরীণ সূত্র এনডিটিভিকে জানিয়েছে, ফ্লাইটগুলো শুধুমাত্র বিকেল ৩টা পর্যন্ত বাতিল হয়েছে।
ফ্লাইট বিপর্যয়ের এই সময়সীমা নিয়ে এই ভিন্ন তথ্য যাত্রীকে আরও বিভ্রান্ত করছে।
পরস্পরবিরোধী এই তথ্য ইতোমধ্যেই দীর্ঘ দেরি ও ক্রমবর্ধমান ভ্রমণ খরচে উদ্বিগ্ন হাজার হাজার যাত্রীকে আরও বিভ্রান্ত করছে।
ইন্ডিগো এয়ারলাইনটি প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার ৩০০ ফ্লাইট চালায়, নির্ধারিত সময়ে ফ্লাইট উড্ডয়ন ও অবতরণে এর সুনামও ছিল।
তবে চলমান এই সংকটের কারণে ইন্ডিগোর সময়নিষ্ঠা মারাত্মকভাবে কমে গেছে। এই সংকট আরও কয়েকদিন স্থায়ী হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভারতীয় কর্তৃপক্ষ পাইলট ও ক্রুদের কাজের সময় নিয়ে বেশ কিছু নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। এসব নির্দেশনায় পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রামের সময় দেওয়া, রাত জেগে ফ্লাইট না চালানো, সময়মতো ফ্লাইট চালাতে রোস্টার ঠিকঠাক রাখা, পর্যাপ্ত ক্রু না থাকলে ফ্লাইট বাতিল করার নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলতে বলা হয়েছে।
এসব নির্দেশনার সঙ্গে মানিয়ে ক্রু ব্যবস্থাপনায় হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে দাবি করেছে ইনডিগো কর্তৃপক্ষ। শীতকালীন আবহাওয়া, প্রযুক্তিগত সমস্যা এবং আরও কিছু বিষয়ের কারণে ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন আরও বেড়েছে।
পরিস্থিতির জন্য দুঃখ প্রকাশ করে ইনডিগো বলেছে, বিপর্যয় এড়াতে তারা সোমবার থেকে ফ্লাইট সংখ্যাও কমিয়ে দিচ্ছে।