রাজশাহী প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন এলাকায় একটি ছাত্রীবাস থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিক্ষার্থী মোছা. লামিসা খাতুন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী ছিলেন। তিনি খুলনা জেলার হরিণটানা থানার বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার বিকেলে নিজ কক্ষের ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন লামিসা। পরে মেসের অন্য ছাত্রীরা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে কী কারণে তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন, সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
রাজশাহী মতিহার থানার ওসি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, সন্ধ্যার পর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অন্য ছাত্রীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো সম্ভব হয়নি। নিহতের পরিবারকে বিষয়টি ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. শংকর কে বিশ্বাস জানান, আজকে সন্ধ্যার পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে নিয়ে আসা হয়। কর্তবরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পক্রিয়াধীন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানাধীন এলাকায় একটি ছাত্রীবাস থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিক্ষার্থী মোছা. লামিসা খাতুন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী ছিলেন। তিনি খুলনা জেলার হরিণটানা থানার বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার বিকেলে নিজ কক্ষের ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন লামিসা। পরে মেসের অন্য ছাত্রীরা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে কী কারণে তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন, সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
রাজশাহী মতিহার থানার ওসি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, সন্ধ্যার পর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অন্য ছাত্রীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো সম্ভব হয়নি। নিহতের পরিবারকে বিষয়টি ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. শংকর কে বিশ্বাস জানান, আজকে সন্ধ্যার পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে নিয়ে আসা হয়। কর্তবরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পক্রিয়াধীন।