চরচা ডেস্ক

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার করায় নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ সোমবার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ করা হয়েছে। যা আইনটির অপপ্রয়োগের উদাহরণ। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনের জন্য একটি আইনকে মতপ্রকাশ ও সাংবাদিকতার ওপর প্রয়োগ করা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মৌলিক নীতির পরিপন্থী এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকার বা রাষ্ট্রীয় নীতির সমালোচনা করা কোনো অপরাধ নয়। বরং স্বাধীন ও সমালোচনামূলক সাংবাদিকতা জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থার অপরিহার্য উপাদান।
এ ধরনের গ্রেপ্তার গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে ভয় সৃষ্টি এবং ভিন্নমত দমনের একটি বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে বলে জানিয়েছে আসক।
অবিলম্বে সাংবাদিক আনিস আলমগীরের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ প্রত্যাহার এবং ভবিষ্যতে ভিন্নমত দমনে এ ধরনের আইন অপব্যবহার বন্ধের জন্য আহ্বান জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার করায় নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ সোমবার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ করা হয়েছে। যা আইনটির অপপ্রয়োগের উদাহরণ। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনের জন্য একটি আইনকে মতপ্রকাশ ও সাংবাদিকতার ওপর প্রয়োগ করা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মৌলিক নীতির পরিপন্থী এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকার বা রাষ্ট্রীয় নীতির সমালোচনা করা কোনো অপরাধ নয়। বরং স্বাধীন ও সমালোচনামূলক সাংবাদিকতা জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থার অপরিহার্য উপাদান।
এ ধরনের গ্রেপ্তার গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে ভয় সৃষ্টি এবং ভিন্নমত দমনের একটি বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে বলে জানিয়েছে আসক।
অবিলম্বে সাংবাদিক আনিস আলমগীরের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ প্রত্যাহার এবং ভবিষ্যতে ভিন্নমত দমনে এ ধরনের আইন অপব্যবহার বন্ধের জন্য আহ্বান জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র।