চরচা ডেস্ক

এবার পরীক্ষিত যোগ্য ব্যক্তিদের জন্য ভিসা চালু করলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নতুন এই ভিসার নাম গোল্ডেন ভিসা। সহজ করে বলতে গেলে এই গোল্ডেন ভিসা দেওয়া হবে পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন দেশের ধনী ব্যক্তিদের। তারা ১০ লাখ ডলারের বিনিময়ে কিনতে পারবেন এই ভিসা। এর আবার প্লাটিনাম ভার্সনও আছে। সেটা নিতে গুনতে হবে ৫০ লাখ ডলার।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে বলেন, "সমস্ত যোগ্য এবং যাচাই করা মানুষের জন্য নাগরিকত্বের একটি সরাসরি পথ। কী দারুণ একটা বিষয়!"
সরকারি একটি ওয়েবপেজে গোল্ড কার্ডের মাধ্যমে ‘রেকর্ড সময়ে’ আমেরিকায় বসবাসের সু্যোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তবে এর জন্য আবেদনকারীদেরকে ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ১৫ হাজার ডলার প্রক্রিয়াকরণ ফি, একটি ব্যাকগ্রাউন্ড চেক পাস করা এবং ১০ লাখ ডলার পরিশোধ করতে হবে।
সেপ্টেম্বরের একটি নির্বাহী আদেশ অনুসারে, এই ভিসা যদি কেউ ব্যক্তিগতভাবে আবেদন করে তবে তাকে ১০ লাখ ডলার দিয়ে হবে, অন্যদিকে কর্মীদের স্পন্সর করা ব্যবসায়িক সংস্থাগুলোকে দিতে হবে ২০ লাখ ডলার। এরপর, কোম্পানিগুলোকে বার্ষিক ১ শতাংশ হারে ২০ হাজার ডলার রক্ষণাবেক্ষণ ফি এবং যখনই তারা ভিসাটি এক কর্মচারী থেকে অন্য কর্মচারীর কাছে স্থানান্তর করতে চাইবে, তখন ৫ শতাংশ হারে ১ লাখ ডলার স্থানান্তর ফি দিতে হবে।
ট্রাম্প এমন সময়ে এই ভিসা চালু করলো যখন ট্রাম্প প্রশাসন লাখ লাখ অভিবাসীকে বের করে দিতে চাইছে।

এবার পরীক্ষিত যোগ্য ব্যক্তিদের জন্য ভিসা চালু করলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নতুন এই ভিসার নাম গোল্ডেন ভিসা। সহজ করে বলতে গেলে এই গোল্ডেন ভিসা দেওয়া হবে পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন দেশের ধনী ব্যক্তিদের। তারা ১০ লাখ ডলারের বিনিময়ে কিনতে পারবেন এই ভিসা। এর আবার প্লাটিনাম ভার্সনও আছে। সেটা নিতে গুনতে হবে ৫০ লাখ ডলার।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে বলেন, "সমস্ত যোগ্য এবং যাচাই করা মানুষের জন্য নাগরিকত্বের একটি সরাসরি পথ। কী দারুণ একটা বিষয়!"
সরকারি একটি ওয়েবপেজে গোল্ড কার্ডের মাধ্যমে ‘রেকর্ড সময়ে’ আমেরিকায় বসবাসের সু্যোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তবে এর জন্য আবেদনকারীদেরকে ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ১৫ হাজার ডলার প্রক্রিয়াকরণ ফি, একটি ব্যাকগ্রাউন্ড চেক পাস করা এবং ১০ লাখ ডলার পরিশোধ করতে হবে।
সেপ্টেম্বরের একটি নির্বাহী আদেশ অনুসারে, এই ভিসা যদি কেউ ব্যক্তিগতভাবে আবেদন করে তবে তাকে ১০ লাখ ডলার দিয়ে হবে, অন্যদিকে কর্মীদের স্পন্সর করা ব্যবসায়িক সংস্থাগুলোকে দিতে হবে ২০ লাখ ডলার। এরপর, কোম্পানিগুলোকে বার্ষিক ১ শতাংশ হারে ২০ হাজার ডলার রক্ষণাবেক্ষণ ফি এবং যখনই তারা ভিসাটি এক কর্মচারী থেকে অন্য কর্মচারীর কাছে স্থানান্তর করতে চাইবে, তখন ৫ শতাংশ হারে ১ লাখ ডলার স্থানান্তর ফি দিতে হবে।
ট্রাম্প এমন সময়ে এই ভিসা চালু করলো যখন ট্রাম্প প্রশাসন লাখ লাখ অভিবাসীকে বের করে দিতে চাইছে।